নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যা মামলায় তার বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা জামিনে মুক্তি পাবেন কি না তা আগামী রোববার জানা যাবে।
বুশরার জামিনের আবেদনের বিষয়ে আদেশের জন্য আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসিন ইফতেখার ৮ জানুয়ারি দিন নির্ধারণ করেন। ফলে আগামী রোববার পর্যন্ত তাকে কারাগারেই থাকতে হচ্ছে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বুশরার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর তাঁর আইনজীবী গত ৩০ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করেন।
আদালত শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেন। ওই আবেদনের শুনানি গ্রহণের জন্য আজ সকালে সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দুপুরের পর শুনানি শেষে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান।
সন্ধ্যায় আদালত জানান, বুশরার জামিনের বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে আগামী রোববার।
বুশরার পক্ষে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বুশরা একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বিনাকারণে কারাগারে আটক থাকায় তার লেখাপড়া নষ্ট হচ্ছে। বুশরা ফারদিনের ভালো বন্ধু ছিলেন। তিনি কোনোভাবে এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত না।
আইনজীবী আরও বলেন, এতোদিনেও মামলার তদন্তে অগ্রগতি নেই। পুলিশ, র্যাব ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন। কাজেই বুশরাকে আটক রাখার আর কোন যৌক্তিকতা নেই।
এসময় ফারদিনের বাবা আদালতকে বলেন, ‘আমার ছেলে আত্মহত্যা করেনি। চিকিৎসক ময়নাতদন্ত করে বলেছেন, ফারদিনের শরীরে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হত্যার আলামত সুস্পষ্ট।’
জামিনের বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘বুশরাই ফারদিনকে হত্যার মূল ইন্ধনদাতা।’
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন গত ৫ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। ওইদিনই রাজধানীর রামপুরা থানায় এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বাবা। নিখোঁজের দুদিন পর গত ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ।
পরে ১০ নভেম্বর ফারদিনকে খুন করা হয়েছে দাবি করে রামপুরা থানায় করা মামলায় ‘হত্যা করে মরদেহ গুম’ করার অভিযোগ আনেন ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন। মামলায় এক নম্বর আসামি করা হয় বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে। সেদিনই বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাঁচদিন রিমান্ডের পর এখন বুশরা কারাগারে।
তবে গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশপ্রধান মো. হারুন অর রশিদ জানান, ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা তাঁরা পাননি।
সেদিন তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা আমরা পাইনি, এটা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করব। এরপর বুশরাকে ছাড়া হবে কি না, সেটা আদালত সিদ্ধান্ত জানাবেন।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যা মামলায় তার বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা জামিনে মুক্তি পাবেন কি না তা আগামী রোববার জানা যাবে।
বুশরার জামিনের আবেদনের বিষয়ে আদেশের জন্য আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসিন ইফতেখার ৮ জানুয়ারি দিন নির্ধারণ করেন। ফলে আগামী রোববার পর্যন্ত তাকে কারাগারেই থাকতে হচ্ছে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বুশরার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর তাঁর আইনজীবী গত ৩০ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করেন।
আদালত শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেন। ওই আবেদনের শুনানি গ্রহণের জন্য আজ সকালে সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দুপুরের পর শুনানি শেষে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান।
সন্ধ্যায় আদালত জানান, বুশরার জামিনের বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে আগামী রোববার।
বুশরার পক্ষে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বুশরা একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বিনাকারণে কারাগারে আটক থাকায় তার লেখাপড়া নষ্ট হচ্ছে। বুশরা ফারদিনের ভালো বন্ধু ছিলেন। তিনি কোনোভাবে এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত না।
আইনজীবী আরও বলেন, এতোদিনেও মামলার তদন্তে অগ্রগতি নেই। পুলিশ, র্যাব ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন। কাজেই বুশরাকে আটক রাখার আর কোন যৌক্তিকতা নেই।
এসময় ফারদিনের বাবা আদালতকে বলেন, ‘আমার ছেলে আত্মহত্যা করেনি। চিকিৎসক ময়নাতদন্ত করে বলেছেন, ফারদিনের শরীরে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হত্যার আলামত সুস্পষ্ট।’
জামিনের বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘বুশরাই ফারদিনকে হত্যার মূল ইন্ধনদাতা।’
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন গত ৫ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। ওইদিনই রাজধানীর রামপুরা থানায় এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বাবা। নিখোঁজের দুদিন পর গত ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ।
পরে ১০ নভেম্বর ফারদিনকে খুন করা হয়েছে দাবি করে রামপুরা থানায় করা মামলায় ‘হত্যা করে মরদেহ গুম’ করার অভিযোগ আনেন ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন। মামলায় এক নম্বর আসামি করা হয় বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে। সেদিনই বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাঁচদিন রিমান্ডের পর এখন বুশরা কারাগারে।
তবে গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশপ্রধান মো. হারুন অর রশিদ জানান, ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা তাঁরা পাননি।
সেদিন তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফারদিনের নিহত হওয়ার ঘটনায় বুশরার কোনো সম্পৃক্ততা আমরা পাইনি, এটা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করব। এরপর বুশরাকে ছাড়া হবে কি না, সেটা আদালত সিদ্ধান্ত জানাবেন।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে