নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির ছাত্র মো. হাসিবুল হাসান অন্তরকে মারধর করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান।
পুলিশ জানিয়েছে, বছরখানেক আগে অন্তর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পাশের এলাকা আকরান গ্রামের বাসিন্দা রাহাত সরকারকে (২৫) মারধর করেন। এর জের ধরেই রাহাত ও তাঁর সহযোগীরা গত ২৭ অক্টোবর অন্তরকে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর করে।
ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে অন্তর তাঁর বন্ধু একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফয়সাল সিদ্দিকী বাপ্পীকে নিয়ে মোটরসাইকেল যোগে যাচ্ছিলেন। তাঁরা পাশের খাগান বাজারে লেগুনা স্ট্যান্ডে পৌঁছালে রাহাত ও একই এলাকার মনছুর (২৪), আশিক (২২), সিফাত (২৩), সাহিম (২৩), টুটুলসহ (২৪) অজ্ঞাতনামা ৮ থেকে ১০ জন মোটরসাইকেলের গতিরোধ করেন। এরপর তাঁরা বাপ্পীকে এলোপাতাড়ি চড়–থাপ্পড় মেরে তাড়িয়ে দিয়ে অন্তরকে অপহরণ করে নিয়ে যান। অন্তরকে স্থানীয় বউবাজারের পাশে একটি বাগানের ভেতরে নিয়ে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রেখে যান।
পরে স্থানীয়রা অন্তরকে উদ্ধার করে প্রথমে রাজু মেডিকেলে নিয়ে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে তাকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে স্বজনেরা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার অন্তর মারা যান।
শনিবার (৪ নভেম্বর) সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান ঢাকার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান। সাভার থানায় এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহা বলেন, ‘অন্তর হত্যার ঘটনায় ডেফোডিল ইউনিভার্সিটির ডেপুটি প্রক্টর সহকারী অধ্যাপক মো. বদরুজ্জামান গত বৃহস্পতিবার বাদী হয়ে সাভার থানায় মামলা করেছেন। মামলা করার তিন ঘণ্টার মধ্যে প্রধান আসামি রাহাতকে গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
অন্তর বছরখানেক আগে রাহাতকে কেন মারধর করেছিলেন জানতে চাইলে ওসি দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, ‘এই মুহূর্তে এ বিষয়ে কিছু বলা সম্ভব নয়। হত্যার ঘটনায় জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার করা হলে সব জানা যাবে।’
উল্লেখ্য, সহপাঠীর মৃত্যুতে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শুক্রবার দেড় শতাধিক দোকানে হামলা ও ভাঙচুর করেছেন। এ সময় স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির ছাত্র মো. হাসিবুল হাসান অন্তরকে মারধর করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান।
পুলিশ জানিয়েছে, বছরখানেক আগে অন্তর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পাশের এলাকা আকরান গ্রামের বাসিন্দা রাহাত সরকারকে (২৫) মারধর করেন। এর জের ধরেই রাহাত ও তাঁর সহযোগীরা গত ২৭ অক্টোবর অন্তরকে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর করে।
ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে অন্তর তাঁর বন্ধু একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফয়সাল সিদ্দিকী বাপ্পীকে নিয়ে মোটরসাইকেল যোগে যাচ্ছিলেন। তাঁরা পাশের খাগান বাজারে লেগুনা স্ট্যান্ডে পৌঁছালে রাহাত ও একই এলাকার মনছুর (২৪), আশিক (২২), সিফাত (২৩), সাহিম (২৩), টুটুলসহ (২৪) অজ্ঞাতনামা ৮ থেকে ১০ জন মোটরসাইকেলের গতিরোধ করেন। এরপর তাঁরা বাপ্পীকে এলোপাতাড়ি চড়–থাপ্পড় মেরে তাড়িয়ে দিয়ে অন্তরকে অপহরণ করে নিয়ে যান। অন্তরকে স্থানীয় বউবাজারের পাশে একটি বাগানের ভেতরে নিয়ে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রেখে যান।
পরে স্থানীয়রা অন্তরকে উদ্ধার করে প্রথমে রাজু মেডিকেলে নিয়ে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে তাকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে স্বজনেরা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার অন্তর মারা যান।
শনিবার (৪ নভেম্বর) সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান ঢাকার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান। সাভার থানায় এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহা বলেন, ‘অন্তর হত্যার ঘটনায় ডেফোডিল ইউনিভার্সিটির ডেপুটি প্রক্টর সহকারী অধ্যাপক মো. বদরুজ্জামান গত বৃহস্পতিবার বাদী হয়ে সাভার থানায় মামলা করেছেন। মামলা করার তিন ঘণ্টার মধ্যে প্রধান আসামি রাহাতকে গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
অন্তর বছরখানেক আগে রাহাতকে কেন মারধর করেছিলেন জানতে চাইলে ওসি দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, ‘এই মুহূর্তে এ বিষয়ে কিছু বলা সম্ভব নয়। হত্যার ঘটনায় জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার করা হলে সব জানা যাবে।’
উল্লেখ্য, সহপাঠীর মৃত্যুতে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শুক্রবার দেড় শতাধিক দোকানে হামলা ও ভাঙচুর করেছেন। এ সময় স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫