সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারে জনসম্মুখে পরিবহন ব্যবসায়ী সৎ মামাকে কুপিয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ১০ দিন পর মূল আসামি ভাগনেসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে সাভার মডেল থানায় একটি সংবাদ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফি। এরপর গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানো হয়।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীতে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—হেমায়েতপুরের বাসিন্দা রকিবুল ইসলাম ওরফে ফয়সাল (২৮), তাঁর বাবা কিয়াম উদ্দিন (৬০) ও কেরানীগঞ্জ এলাকার রিপন (২৫)। আসামিদের কাছ থেকে একটি রক্তমাখা রামদা ও ফান্না কাঁচি উদ্ধার করে জব্দ করেছে পুলিশ। এর আগে ঘটনার রাতেই ফয়সালের শ্বশুর আসামি আব্দুল মান্নানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, নিহত সাহাবুদ্দিন (৪০) আসামি ফয়সালের সম্পর্কে সৎ মামা হন। তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই পারিবারিক বিরোধ ও মামলা মোকদ্দমা চলে আসছিল। সেই প্রেক্ষিতেই নিজের সৎ মামাকে হত্যার পরিকল্পনা করে ভাগনে ফয়সাল।
নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সাভারের হেমায়েতপুরের বাসিন্দা নিহত সাহাবুদ্দিন একজন পরিবহন ব্যবসায়ী ছিলেন। দীর্ঘদিন জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে স্থানীয় রকিবুল ইসলাম ওরফে ফয়সাল, তাঁর বাবা কিয়াম উদ্দিন, শহিদুল্লাহ ও জাহাঙ্গীর হোসেনের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। বিভিন্ন সময়ে তাঁরা সাহাবুদ্দিনের নামে কিশোরগঞ্জ সদর ও আশুলিয়া থানায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছিল বলে অভিযোগ পরিবারের। এসব মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হন সাহাবুদ্দিন। এতে তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন ফয়সালসহ অন্যরা।
এজাহার থেকে জানা যায়, ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ওই ব্যক্তিরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে সাহাবুদ্দিনের ওপর হামলা চালান। এতে তিনি মাথায় ও হাতে মারাত্মক আঘাত পান। এ সময় তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসা মোসলেম উদ্দিন মুসা এবং মো. শাহিনের ওপরেও হামলা চালান তাঁরা। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। মোসলেম ও শাহিন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২২ ফেব্রুয়ারি বুধবার ভোরে মারা যান সাহাবুদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘আসামি হয়ে কীভাবে পালিয়ে থাকতে হয় তা তারা জানে। তাই তাদের গ্রেপ্তার করতে কিছুটা সময় লেগেছে। তারা সকল মাধ্যম থেকে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। দেশের বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে ছিল তারা। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। অবশেষে গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
সাভারে জনসম্মুখে পরিবহন ব্যবসায়ী সৎ মামাকে কুপিয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ১০ দিন পর মূল আসামি ভাগনেসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে সাভার মডেল থানায় একটি সংবাদ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফি। এরপর গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানো হয়।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীতে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—হেমায়েতপুরের বাসিন্দা রকিবুল ইসলাম ওরফে ফয়সাল (২৮), তাঁর বাবা কিয়াম উদ্দিন (৬০) ও কেরানীগঞ্জ এলাকার রিপন (২৫)। আসামিদের কাছ থেকে একটি রক্তমাখা রামদা ও ফান্না কাঁচি উদ্ধার করে জব্দ করেছে পুলিশ। এর আগে ঘটনার রাতেই ফয়সালের শ্বশুর আসামি আব্দুল মান্নানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, নিহত সাহাবুদ্দিন (৪০) আসামি ফয়সালের সম্পর্কে সৎ মামা হন। তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই পারিবারিক বিরোধ ও মামলা মোকদ্দমা চলে আসছিল। সেই প্রেক্ষিতেই নিজের সৎ মামাকে হত্যার পরিকল্পনা করে ভাগনে ফয়সাল।
নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সাভারের হেমায়েতপুরের বাসিন্দা নিহত সাহাবুদ্দিন একজন পরিবহন ব্যবসায়ী ছিলেন। দীর্ঘদিন জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে স্থানীয় রকিবুল ইসলাম ওরফে ফয়সাল, তাঁর বাবা কিয়াম উদ্দিন, শহিদুল্লাহ ও জাহাঙ্গীর হোসেনের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। বিভিন্ন সময়ে তাঁরা সাহাবুদ্দিনের নামে কিশোরগঞ্জ সদর ও আশুলিয়া থানায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছিল বলে অভিযোগ পরিবারের। এসব মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হন সাহাবুদ্দিন। এতে তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন ফয়সালসহ অন্যরা।
এজাহার থেকে জানা যায়, ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ওই ব্যক্তিরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে সাহাবুদ্দিনের ওপর হামলা চালান। এতে তিনি মাথায় ও হাতে মারাত্মক আঘাত পান। এ সময় তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসা মোসলেম উদ্দিন মুসা এবং মো. শাহিনের ওপরেও হামলা চালান তাঁরা। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। মোসলেম ও শাহিন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২২ ফেব্রুয়ারি বুধবার ভোরে মারা যান সাহাবুদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘আসামি হয়ে কীভাবে পালিয়ে থাকতে হয় তা তারা জানে। তাই তাদের গ্রেপ্তার করতে কিছুটা সময় লেগেছে। তারা সকল মাধ্যম থেকে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। দেশের বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে ছিল তারা। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। অবশেষে গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫