নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার প্রতারক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আলোচিত ধনকুবের মুসা বিন শমসেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তবে মুসা বিন শমসের না গেলেও ডিবি কার্যালয়ে রোববার (১০ অক্টোবর) যান তাঁর ছেলে আইনজীবী জুবি মুসা। প্রতারক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তাঁদের ব্যবসায়িক সম্পর্কের ব্যাপারে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বলে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এদিকে, প্রতারক আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে আরও অনেক অভিযোগ নিয়ে ডিবি কার্যালয়ে আসছেন ভুক্তভোগীরা। তাঁর দুটি পাসপোর্ট পেয়েছে ডিবি।
ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতারক আবদুল কাদেরের কাছ থেকে মুসা বিন শমসেরের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিসহ বেশ কিছু নথিপত্র পাওয়া গেছে। মুসা বিন শমসেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল। রোববার দুপুরে মুসা বিন শমসেরের ছেলে জুবি মুসা ডিবি কার্যালয়ে আসেন। আমরা আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে জানতে চেয়েছি। তিনি কিছু তথ্য দিয়েছেন। তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। প্রয়োজনে তাঁদের আবারও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হবে।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, মুসা বিন শমসেরকে আব্দুল কাদের বাবা বলে ডাকতেন। দুজনে মধ্যে লেনদেনের কিছু চুক্তিপত্রও পেয়েছে পুলিশ। মুসা বিন শমসেরের প্রতিষ্ঠান ড্যাটকোর আইনি পরামর্শক হিসেবেও আব্দুল কাদেরের পরিচিতি ছিল। আব্দুল কাদেরকে গ্রেপ্তারের সময় মুসা বিন শমসেরের সঙ্গে তাঁর অনেক ছবি ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেনের কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের দুজনের মোবাইল ফোনের কথোপকথনের রেকর্ড উদ্ধার করা হয়েছে। প্রতারক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে ড্যাটকোর কী ধরনের সম্পর্ক ছিল এবং তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া কাগজগুলো সঠিক কি-না সে ব্যাপারে জুবি মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছে, ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেপ্তার বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা জিকে শামীমের জামিনের চেষ্টা করেছিলের আব্দুল কাদের। এ জন্য শামীমের এক লোকের সঙ্গে চুক্তিও করেন তিনি। আব্দুল কাদের চৌধুরী ও আব্দুল কাদের নামে তাঁর দুটি পাসপোর্ট রয়েছে। একটিতে জন্মসাল ১৯৮১ আর অন্যটিতে ১৯৬৮। তাঁর বিরুদ্ধে পাসপোর্ট জালিয়াতির একটি মামলা করা হবে। রোববারও অনেক ভুক্তভোগী আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে ডিবিতে অভিযোগ নিয়ে গেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আরও ৬/৭টি মামলার প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ জানায়, ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ, বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ বাগানো ও চাকরি প্রার্থী দেওয়ার নাম করে আব্দুল কাদের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। দশম শ্রেণিতে লেখাপড়ায় ইতি টানা আব্দুল কাদের পরিচয় দিতেন অতিরিক্ত সচিব হিসেবে। গত বৃহস্পতিবার রাতে গুলশান ১-এ জব্বার টাওয়ারে অভিযান চালিয়ে তাঁকেসহ চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি সততা প্রোপার্টিজ লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের এমডি। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার ছোঁয়াকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল ও ওয়াকিটকিসহ প্রতারণার কাজে ব্যবহার হওয়া বিভিন্ন কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার প্রতারক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আলোচিত ধনকুবের মুসা বিন শমসেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তবে মুসা বিন শমসের না গেলেও ডিবি কার্যালয়ে রোববার (১০ অক্টোবর) যান তাঁর ছেলে আইনজীবী জুবি মুসা। প্রতারক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তাঁদের ব্যবসায়িক সম্পর্কের ব্যাপারে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বলে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এদিকে, প্রতারক আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে আরও অনেক অভিযোগ নিয়ে ডিবি কার্যালয়ে আসছেন ভুক্তভোগীরা। তাঁর দুটি পাসপোর্ট পেয়েছে ডিবি।
ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতারক আবদুল কাদেরের কাছ থেকে মুসা বিন শমসেরের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিসহ বেশ কিছু নথিপত্র পাওয়া গেছে। মুসা বিন শমসেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল। রোববার দুপুরে মুসা বিন শমসেরের ছেলে জুবি মুসা ডিবি কার্যালয়ে আসেন। আমরা আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে জানতে চেয়েছি। তিনি কিছু তথ্য দিয়েছেন। তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। প্রয়োজনে তাঁদের আবারও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হবে।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, মুসা বিন শমসেরকে আব্দুল কাদের বাবা বলে ডাকতেন। দুজনে মধ্যে লেনদেনের কিছু চুক্তিপত্রও পেয়েছে পুলিশ। মুসা বিন শমসেরের প্রতিষ্ঠান ড্যাটকোর আইনি পরামর্শক হিসেবেও আব্দুল কাদেরের পরিচিতি ছিল। আব্দুল কাদেরকে গ্রেপ্তারের সময় মুসা বিন শমসেরের সঙ্গে তাঁর অনেক ছবি ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেনের কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের দুজনের মোবাইল ফোনের কথোপকথনের রেকর্ড উদ্ধার করা হয়েছে। প্রতারক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে ড্যাটকোর কী ধরনের সম্পর্ক ছিল এবং তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া কাগজগুলো সঠিক কি-না সে ব্যাপারে জুবি মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছে, ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেপ্তার বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা জিকে শামীমের জামিনের চেষ্টা করেছিলের আব্দুল কাদের। এ জন্য শামীমের এক লোকের সঙ্গে চুক্তিও করেন তিনি। আব্দুল কাদের চৌধুরী ও আব্দুল কাদের নামে তাঁর দুটি পাসপোর্ট রয়েছে। একটিতে জন্মসাল ১৯৮১ আর অন্যটিতে ১৯৬৮। তাঁর বিরুদ্ধে পাসপোর্ট জালিয়াতির একটি মামলা করা হবে। রোববারও অনেক ভুক্তভোগী আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে ডিবিতে অভিযোগ নিয়ে গেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আরও ৬/৭টি মামলার প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ জানায়, ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ, বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ বাগানো ও চাকরি প্রার্থী দেওয়ার নাম করে আব্দুল কাদের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। দশম শ্রেণিতে লেখাপড়ায় ইতি টানা আব্দুল কাদের পরিচয় দিতেন অতিরিক্ত সচিব হিসেবে। গত বৃহস্পতিবার রাতে গুলশান ১-এ জব্বার টাওয়ারে অভিযান চালিয়ে তাঁকেসহ চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি সততা প্রোপার্টিজ লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের এমডি। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার ছোঁয়াকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল ও ওয়াকিটকিসহ প্রতারণার কাজে ব্যবহার হওয়া বিভিন্ন কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৪ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫