নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুযোগ বুঝে ফাঁকা বাসার গ্রিল কেটে ও তালা ভেঙে ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, নগদ টাকাসহ স্বর্ণালংকার চুরি করত এই চক্র। দুই বছর ধরে চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক চুরি করেছে। সম্প্রতি রাজধানীর লালবাগের একটি ভবনের ফাঁকা তিনটি ফ্ল্যাটে চুরির ঘটনার তদন্তে নেমে এসব তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার রাজধানীর লালবাগ থেকে চক্রের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. সঞ্জীব (২৪), মো. হেলাল উদ্দিন (২৪), মো. রনি (৩০), মো. রিপন (৩২), মো. তরিকুল ইসলাম (৩০), মো. শামীম (২৩) ও মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে সুমন (৩৩)।
আজ রোববার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. জাফর হোসেন।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিসি মো. জাফর হোসেন বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা প্রথমে একটি বাসা রেকি করেন। বাসা ফাঁকা থাকলে সেই বাসায় টার্গেট করে চুরি করতেন। মূলত যে বাসাগুলোতে নিরাপত্তাকর্মী থাকেন না, সেগুলোই টার্গেট করতেন তাঁরা। চোরাই ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও স্বর্ণালংকার বিক্রি করা হতো রাজধানীর বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন মার্কেটে।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, লালবাগের ওই ভবনের ফাঁকা তিনটি ফ্ল্যাটে চুরির ঘটনার পর ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। সেখানে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজে চোর চক্রের চারজনকে শনাক্ত করা হয়। এরপর চুরি যাওয়া একটি মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের একটি দোকানে চোরাই ল্যাপটপ কেনাবেচার কথা জানা যায়। সেখানে অভিযান চালিয়ে চুরি যাওয়া দুটি ল্যাপটপসহ চোরাই ৪৮টি ল্যাপটপ জব্দ করা হয়। দোকানদার সুমন গ্রেপ্তার রনির কাছ থেকে কম দামে চোরাই ল্যাপটপ কেনেন।
ডিসি জাফর হোসেন আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা শনির আখড়ায় একটি কারখানায় কাজ করতেন। সেখান থেকেই এভাবে চুরি করার জন্য একসঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হন। রাজধানীর কদমতলী, সূত্রাপুর, কলাবাগান, লালবাগ, ওয়ারীসহ বিভিন্ন থানায় তাঁদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে তাঁরা গ্রেপ্তারও হয়েছেন।
ল্যাপটপ চুরির পর কারও ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও কিংবা তথ্য ফাঁস করে দিতেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে লালবাগ বিভাগের ডিসি বলেন, বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের দোকানটি চোরাই ল্যাপটপ কম দামে কিনত। এরপর সেগুলো ফরম্যাট দেওয়ার পর উইন্ডোজ দিয়ে বিক্রি করে দিত। তারা গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস কিংবা ফাঁসের হুমকি দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিত না।
জব্দ ৪৮টি ল্যাপটপের মালিকানার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানোর পর ল্যাপটপের মালিকানার তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এরপর সঠিক মালিকের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
সুযোগ বুঝে ফাঁকা বাসার গ্রিল কেটে ও তালা ভেঙে ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, নগদ টাকাসহ স্বর্ণালংকার চুরি করত এই চক্র। দুই বছর ধরে চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক চুরি করেছে। সম্প্রতি রাজধানীর লালবাগের একটি ভবনের ফাঁকা তিনটি ফ্ল্যাটে চুরির ঘটনার তদন্তে নেমে এসব তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার রাজধানীর লালবাগ থেকে চক্রের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. সঞ্জীব (২৪), মো. হেলাল উদ্দিন (২৪), মো. রনি (৩০), মো. রিপন (৩২), মো. তরিকুল ইসলাম (৩০), মো. শামীম (২৩) ও মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে সুমন (৩৩)।
আজ রোববার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. জাফর হোসেন।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিসি মো. জাফর হোসেন বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা প্রথমে একটি বাসা রেকি করেন। বাসা ফাঁকা থাকলে সেই বাসায় টার্গেট করে চুরি করতেন। মূলত যে বাসাগুলোতে নিরাপত্তাকর্মী থাকেন না, সেগুলোই টার্গেট করতেন তাঁরা। চোরাই ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও স্বর্ণালংকার বিক্রি করা হতো রাজধানীর বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন মার্কেটে।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, লালবাগের ওই ভবনের ফাঁকা তিনটি ফ্ল্যাটে চুরির ঘটনার পর ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। সেখানে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজে চোর চক্রের চারজনকে শনাক্ত করা হয়। এরপর চুরি যাওয়া একটি মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের একটি দোকানে চোরাই ল্যাপটপ কেনাবেচার কথা জানা যায়। সেখানে অভিযান চালিয়ে চুরি যাওয়া দুটি ল্যাপটপসহ চোরাই ৪৮টি ল্যাপটপ জব্দ করা হয়। দোকানদার সুমন গ্রেপ্তার রনির কাছ থেকে কম দামে চোরাই ল্যাপটপ কেনেন।
ডিসি জাফর হোসেন আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা শনির আখড়ায় একটি কারখানায় কাজ করতেন। সেখান থেকেই এভাবে চুরি করার জন্য একসঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হন। রাজধানীর কদমতলী, সূত্রাপুর, কলাবাগান, লালবাগ, ওয়ারীসহ বিভিন্ন থানায় তাঁদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে তাঁরা গ্রেপ্তারও হয়েছেন।
ল্যাপটপ চুরির পর কারও ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও কিংবা তথ্য ফাঁস করে দিতেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে লালবাগ বিভাগের ডিসি বলেন, বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের দোকানটি চোরাই ল্যাপটপ কম দামে কিনত। এরপর সেগুলো ফরম্যাট দেওয়ার পর উইন্ডোজ দিয়ে বিক্রি করে দিত। তারা গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস কিংবা ফাঁসের হুমকি দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিত না।
জব্দ ৪৮টি ল্যাপটপের মালিকানার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানোর পর ল্যাপটপের মালিকানার তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এরপর সঠিক মালিকের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
২ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৪ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৫ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৮ দিন আগে