ঢাবি প্রতিনিধি
ইডেন কলেজে এক শিক্ষার্থীকে স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে হাতের আঙুল ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি নুজহাত ফারিয়া রোকসানা বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তাকে পেটানোর পর মাথার চুল ছিঁড়ে ফেলেন ও বটি (দা) দিয়ে ধাওয়া করেন ওই ছাত্রলীগ নেত্রী। ভুক্তভোগী ইডেন কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলেজের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ৫০৬ নং কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হলের সাধারণ শিক্ষার্থী ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা হল সুপার নাজমুন নাহার বরাবর লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন। ভুক্তভোগীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার অভিযোগ সমর্থন করে রোকসানার শাস্তি দাবি করেন শিক্ষার্থীরা। ভয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হলের বাইরে অবস্থান করছেন বলে জানান হলের একাধিক শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোকসানা টাকা নিয়ে শিক্ষার্থীদের হলে তোলেন, বাজে আচরণ ও কাপড় ধোয়সহ ব্যক্তিগত কাজ করান। আমি প্রতিবাদ করায় আমার চুল ছিঁড়ে ফেলেছে, স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে আঙুল ভেঙে দিয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে নিরাপদ জায়গায় অবস্থান নিয়েছি। আমি ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
সূত্র জানায়, নুজহাত ফারিয়া রোকসানা হল ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। এর আগে আরেক ছাত্রলীগ নেত্রীকে মারধর, সিট বাণিজ্য, নির্যাতন করার অভিযোগে গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন ছাত্রলীগের এই নেত্রী।
তবে মারধরের বিষয় অস্বীকার করেছেন রোকসানা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে আমার আদরের ছোট বোন, তাকে মারধর করা হয়নি। কথা-কাটাকাটি হয়েছে। পাশাপাশি থাকলে একটু কথা-কাটাকাটি হয় এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। মারধরের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
হল সুপার নাজমুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুজনই পলিটিকাল। একজন অপরজনকে মারধর করেছে বলে শুনেছি, আমি দুজনকে ডেকেছি। বিষয়টি সমাধান করবো।’
ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক রাজনীতির শৃঙ্খলা পরিপন্থী। শিক্ষার্থীর আত্মসম্মানের আঘাত, যদি এ ধরণের ঘটনা ঘটে থাকে সেটি অবশ্যই অপরাধ। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ইডেন কলেজে এক শিক্ষার্থীকে স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে হাতের আঙুল ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি নুজহাত ফারিয়া রোকসানা বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তাকে পেটানোর পর মাথার চুল ছিঁড়ে ফেলেন ও বটি (দা) দিয়ে ধাওয়া করেন ওই ছাত্রলীগ নেত্রী। ভুক্তভোগী ইডেন কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলেজের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ৫০৬ নং কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হলের সাধারণ শিক্ষার্থী ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা হল সুপার নাজমুন নাহার বরাবর লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন। ভুক্তভোগীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার অভিযোগ সমর্থন করে রোকসানার শাস্তি দাবি করেন শিক্ষার্থীরা। ভয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হলের বাইরে অবস্থান করছেন বলে জানান হলের একাধিক শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোকসানা টাকা নিয়ে শিক্ষার্থীদের হলে তোলেন, বাজে আচরণ ও কাপড় ধোয়সহ ব্যক্তিগত কাজ করান। আমি প্রতিবাদ করায় আমার চুল ছিঁড়ে ফেলেছে, স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে আঙুল ভেঙে দিয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে নিরাপদ জায়গায় অবস্থান নিয়েছি। আমি ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
সূত্র জানায়, নুজহাত ফারিয়া রোকসানা হল ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। এর আগে আরেক ছাত্রলীগ নেত্রীকে মারধর, সিট বাণিজ্য, নির্যাতন করার অভিযোগে গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন ছাত্রলীগের এই নেত্রী।
তবে মারধরের বিষয় অস্বীকার করেছেন রোকসানা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে আমার আদরের ছোট বোন, তাকে মারধর করা হয়নি। কথা-কাটাকাটি হয়েছে। পাশাপাশি থাকলে একটু কথা-কাটাকাটি হয় এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। মারধরের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
হল সুপার নাজমুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুজনই পলিটিকাল। একজন অপরজনকে মারধর করেছে বলে শুনেছি, আমি দুজনকে ডেকেছি। বিষয়টি সমাধান করবো।’
ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক রাজনীতির শৃঙ্খলা পরিপন্থী। শিক্ষার্থীর আত্মসম্মানের আঘাত, যদি এ ধরণের ঘটনা ঘটে থাকে সেটি অবশ্যই অপরাধ। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে