নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিম হত্যাকাণ্ডের জন্য জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার আবদুল্লাহ আল মামুনই দায়ী। রাজধানীর আদাবর থানায় করা মামলার অভিযোগপত্রে তদন্ত কর্মকর্তা এমন তথ্যই উল্লেখ করেছেন।
ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে তিন দিন আগে এই অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে আদাবর থানার পুলিশ।
অভিযোগপত্রভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন—মাইন্ড এইড হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহামুদ জয়, ফার্মাসিস্ট তানভীর হাসান, কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন, সাজ্জাদ আমিন ও ডা. ফাতেমা খাতুন, হাসপাতালের সমন্বয়ক রেদোয়ান সাব্বির, হাসপাতালের কর্মচারী মাসুদ খান, জোবায়ের হোসেন, তানিফ মোল্লা, সজীব চৌধুরী, অসীম কুমার পাল, লিটন আহম্মেদ, সাইফুল ইসলাম ও পলাশ।
২০২০ সালের ৯ নভেম্বর এএসপি আনিসুল করিমকে আদাবর থানাধীন মাইন্ড এইড হাসপাতালে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। মানসিক চিকিৎসা নিতে এসে তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এ ঘটনায় করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন আদাবর থানার পরিদর্শক মো. ফারুক মোল্লা।
তিনি ছয়জন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, সাক্ষীদের জবানবন্দি ও পারিপার্শ্বিক ঘটনা পর্যালোচনা করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন বলে জানিয়েছেন। অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, এএসপি আনিসুল করিম সময়মতো বিভাগীয় পদোন্নতি না পাওয়ায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। ঘটনার তিন থেকে চার দিন আগে চুপচাপ হয়ে যান। বিষয়টি পরিবারের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তখন আনিসুল করিমকে মনোচিকিৎসক দেখানোর সিদ্ধান্ত হয়। ২০২০ সালের ৮ নভেম্বর একজন ভগ্নিপতি জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার ডা. আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন। তখন তিনি রোগীর স্বজনদের বলেন, সরকারি মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের চিকিৎসাব্যবস্থা তেমন উন্নত না। রোগীকে সেবা করার মতো পর্যাপ্ত জনবল সেখানে নেই। তাই রোগীকে আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসা ভালো হবে। তিনি নিয়মিত সেখানে বসেন।
পরে ৯ নভেম্বর সকাল ৮টায় এএসপি আনিসুল করিমকে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসক আবদুল্লাহ আল মামুন আনিসুল করিমকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন। হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহমুদ জয়কে নিজে ফোন দেন। পরে বেলা সাড়ে ১১টায় আনিসুলকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন এএসপি আনিসুলকে আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে পাঠানোর পর ওই হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁকে নির্যাতন করে হত্যা করেন। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা না করে একজন রোগীকে বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানোর কারণেই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
অভিযোগপত্রে নির্যাতনের বর্ণনায় বলা হয়েছে, এসপি আনিসুলকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে নেওয়ার পর বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে দোতলায় নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি এ সময় স্বাভাবিক আচরণ করছিলেন। হাসপাতালে ভর্তি হতে চাননি। কিন্তু হাসপাতালের মালিক ও কর্মচারীরা তাঁকে ভর্তি করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। হাসপাতালের একটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। এরপর সবাই তাঁকে মারধর শুরু করেন। দুই হাত পিঠমোড়া দিয়ে বেঁধে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করা হয়। ঘাড়ে, পিঠে, বুকে ও মাথায় প্রচণ্ড আঘাত করা হয়। তিনি পড়ে যাওয়ার পরও নির্যাতন করা হয়। একপর্যায়ে সেখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা বলে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছিলেন ডা. মামুন। এসপি আনিসুলের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহমুদ ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ফোন করেন। তিনি ছুটে আসেন। ঘটনা চাপা দেওয়ার জন্য নাটক সাজাতে থাকেন। আনিসুলের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এটা প্রমাণ করার জন্য আনিসুলকে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে যান। হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে এমন সনদ সংগ্রহের চেষ্টা করেন।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ঘটনার পরপরই ডাক্তার আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌদ্দবার মাইন্ড এইড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও আনিসুলের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। স্বজনদের বোঝানোর চেষ্টা করেন, আনিসুল হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন।
মাইন্ড এইড হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠার জন্য মালিকপক্ষ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা সংশ্লিষ্ট কোনো সংস্থার অনুমতি নেয়নি। হাসপাতালে অত্যাবশ্যকীয় কোনো জরুরি চিকিৎসা ও সার্বক্ষণিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
আনিসুল করিমের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফাইজুদ্দিন আহম্মেদ বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা সাব-ইন্সপেক্টর শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযোগপত্রের বিষয়টি বাদীকে অবহিত করা হবে। তাঁর আপত্তি না থাকলে অভিযোগপত্র গ্রহণ করে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর জন্য প্রস্তুত করা হবে।
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিম হত্যাকাণ্ডের জন্য জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার আবদুল্লাহ আল মামুনই দায়ী। রাজধানীর আদাবর থানায় করা মামলার অভিযোগপত্রে তদন্ত কর্মকর্তা এমন তথ্যই উল্লেখ করেছেন।
ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে তিন দিন আগে এই অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে আদাবর থানার পুলিশ।
অভিযোগপত্রভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন—মাইন্ড এইড হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহামুদ জয়, ফার্মাসিস্ট তানভীর হাসান, কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন, সাজ্জাদ আমিন ও ডা. ফাতেমা খাতুন, হাসপাতালের সমন্বয়ক রেদোয়ান সাব্বির, হাসপাতালের কর্মচারী মাসুদ খান, জোবায়ের হোসেন, তানিফ মোল্লা, সজীব চৌধুরী, অসীম কুমার পাল, লিটন আহম্মেদ, সাইফুল ইসলাম ও পলাশ।
২০২০ সালের ৯ নভেম্বর এএসপি আনিসুল করিমকে আদাবর থানাধীন মাইন্ড এইড হাসপাতালে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। মানসিক চিকিৎসা নিতে এসে তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এ ঘটনায় করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন আদাবর থানার পরিদর্শক মো. ফারুক মোল্লা।
তিনি ছয়জন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, সাক্ষীদের জবানবন্দি ও পারিপার্শ্বিক ঘটনা পর্যালোচনা করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন বলে জানিয়েছেন। অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, এএসপি আনিসুল করিম সময়মতো বিভাগীয় পদোন্নতি না পাওয়ায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। ঘটনার তিন থেকে চার দিন আগে চুপচাপ হয়ে যান। বিষয়টি পরিবারের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তখন আনিসুল করিমকে মনোচিকিৎসক দেখানোর সিদ্ধান্ত হয়। ২০২০ সালের ৮ নভেম্বর একজন ভগ্নিপতি জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার ডা. আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন। তখন তিনি রোগীর স্বজনদের বলেন, সরকারি মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের চিকিৎসাব্যবস্থা তেমন উন্নত না। রোগীকে সেবা করার মতো পর্যাপ্ত জনবল সেখানে নেই। তাই রোগীকে আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসা ভালো হবে। তিনি নিয়মিত সেখানে বসেন।
পরে ৯ নভেম্বর সকাল ৮টায় এএসপি আনিসুল করিমকে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসক আবদুল্লাহ আল মামুন আনিসুল করিমকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন। হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহমুদ জয়কে নিজে ফোন দেন। পরে বেলা সাড়ে ১১টায় আনিসুলকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন এএসপি আনিসুলকে আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে পাঠানোর পর ওই হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁকে নির্যাতন করে হত্যা করেন। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা না করে একজন রোগীকে বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানোর কারণেই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
অভিযোগপত্রে নির্যাতনের বর্ণনায় বলা হয়েছে, এসপি আনিসুলকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে নেওয়ার পর বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে দোতলায় নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি এ সময় স্বাভাবিক আচরণ করছিলেন। হাসপাতালে ভর্তি হতে চাননি। কিন্তু হাসপাতালের মালিক ও কর্মচারীরা তাঁকে ভর্তি করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। হাসপাতালের একটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। এরপর সবাই তাঁকে মারধর শুরু করেন। দুই হাত পিঠমোড়া দিয়ে বেঁধে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করা হয়। ঘাড়ে, পিঠে, বুকে ও মাথায় প্রচণ্ড আঘাত করা হয়। তিনি পড়ে যাওয়ার পরও নির্যাতন করা হয়। একপর্যায়ে সেখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা বলে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছিলেন ডা. মামুন। এসপি আনিসুলের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহমুদ ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ফোন করেন। তিনি ছুটে আসেন। ঘটনা চাপা দেওয়ার জন্য নাটক সাজাতে থাকেন। আনিসুলের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এটা প্রমাণ করার জন্য আনিসুলকে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে যান। হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে এমন সনদ সংগ্রহের চেষ্টা করেন।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ঘটনার পরপরই ডাক্তার আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌদ্দবার মাইন্ড এইড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও আনিসুলের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। স্বজনদের বোঝানোর চেষ্টা করেন, আনিসুল হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন।
মাইন্ড এইড হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠার জন্য মালিকপক্ষ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা সংশ্লিষ্ট কোনো সংস্থার অনুমতি নেয়নি। হাসপাতালে অত্যাবশ্যকীয় কোনো জরুরি চিকিৎসা ও সার্বক্ষণিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
আনিসুল করিমের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফাইজুদ্দিন আহম্মেদ বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা সাব-ইন্সপেক্টর শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযোগপত্রের বিষয়টি বাদীকে অবহিত করা হবে। তাঁর আপত্তি না থাকলে অভিযোগপত্র গ্রহণ করে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর জন্য প্রস্তুত করা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে