গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর সদর উপজেলায় তরুণীর গলা কেটে হত্যার ছয় দিন পর থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন ঘাতক তরুণ। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ওই তরুণের বাড়ির বাথরুম থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মণিপুর বাজার এলাকায়। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
নিহত তরুণী মারিয়া আক্তার ঝর্ণা (১৯)। তিনি গাজীপুর সদর উপজেলার বিকেবাড়ীর তালতলী এলাকার মুকুল হোসেনের মেয়ে।
আত্মসমর্পণকারী মিরাজ রহমান (২০) গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মণিপুর বাজার এলাকার মজিবুর রহমান ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, মারিয়া আক্তার ঝর্ণা ও মিরাজ রহমান একই কলেজে পড়তেন। এ সূত্রে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁদের বিয়ে হওয়ারও কথা ছিল। কিন্তু সম্প্রতি ঝর্ণার কিছু আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। গত ২৪ ডিসেম্বর কাউকে না জানিয়ে বাড়ি থেকে বের হন ঝর্ণা। এরপর আর ফেরেননি। শনিবার দুপুরে মিরাজ রহমান থানায় হাজির হন। পুলিশ পরে মিরাজের ঘরের বাথরুম থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মিজানুর ইসলাম জানান, মিরাজ রহমান থানায় এসে প্রেমিকাকে হত্যা করার কথা জানান। তিনি জানান, মারিয়া আক্তার ঝর্ণার সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সম্প্রতি ঝর্ণার মোবাইলে কিছু আপত্তিকর ছবি দেখতে পান তিনি। গত ২৪ ডিসেম্বর এসব ছবি নিয়ে ঝর্ণার সঙ্গে আলোচনার একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। মিরাজ উত্তেজিত হয়ে ঝর্ণার গলায় ধারালো বটি দিয়ে কোপ দেন। এরপর এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে বাথরুমে ফেলে রাখেন।
ওসি বলেন, ‘ঘটনা জানার পর আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মিরাজের দেখানো মতে ঘটনার ঝর্ণার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় মিরাজকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে ঝর্ণার বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন।’
গাজীপুর সদর উপজেলায় তরুণীর গলা কেটে হত্যার ছয় দিন পর থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন ঘাতক তরুণ। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ওই তরুণের বাড়ির বাথরুম থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মণিপুর বাজার এলাকায়। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
নিহত তরুণী মারিয়া আক্তার ঝর্ণা (১৯)। তিনি গাজীপুর সদর উপজেলার বিকেবাড়ীর তালতলী এলাকার মুকুল হোসেনের মেয়ে।
আত্মসমর্পণকারী মিরাজ রহমান (২০) গাজীপুর সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মণিপুর বাজার এলাকার মজিবুর রহমান ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, মারিয়া আক্তার ঝর্ণা ও মিরাজ রহমান একই কলেজে পড়তেন। এ সূত্রে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁদের বিয়ে হওয়ারও কথা ছিল। কিন্তু সম্প্রতি ঝর্ণার কিছু আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। গত ২৪ ডিসেম্বর কাউকে না জানিয়ে বাড়ি থেকে বের হন ঝর্ণা। এরপর আর ফেরেননি। শনিবার দুপুরে মিরাজ রহমান থানায় হাজির হন। পুলিশ পরে মিরাজের ঘরের বাথরুম থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে জয়দেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মিজানুর ইসলাম জানান, মিরাজ রহমান থানায় এসে প্রেমিকাকে হত্যা করার কথা জানান। তিনি জানান, মারিয়া আক্তার ঝর্ণার সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সম্প্রতি ঝর্ণার মোবাইলে কিছু আপত্তিকর ছবি দেখতে পান তিনি। গত ২৪ ডিসেম্বর এসব ছবি নিয়ে ঝর্ণার সঙ্গে আলোচনার একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। মিরাজ উত্তেজিত হয়ে ঝর্ণার গলায় ধারালো বটি দিয়ে কোপ দেন। এরপর এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে বাথরুমে ফেলে রাখেন।
ওসি বলেন, ‘ঘটনা জানার পর আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মিরাজের দেখানো মতে ঘটনার ঝর্ণার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় মিরাজকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে ঝর্ণার বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন।’
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৮ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১১ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১২ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫