সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জে পৃথক ৬টি অভিযান পরিচালনা করে ১ হাজার ৩০৩ বোতল ফেনসিডিল এবং ৭ কেজি গাঁজাসহ ৯ মাদক ব্যবসায়ী আটক করেছে র্যাব-১১। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীতে অবস্থিত র্যাব–১১ এর সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গতকাল বুধবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ এবং আজ বৃহস্পতিবার সকালে বন্দর এলাকায় ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে পৃথক অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়।
এ সময় তাদের নিকট থেকে তিনটি প্রাইভেটকার, একটি মোটরসাইকেল, একটি স্কুটি, ১১টি বিভিন্ন মডেলের মোবাইল ফোন এবং ১৫ হাজার ১১০ টাকা উদ্ধার করা হয়।
আটকেরা হলেন, নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদী এলাকার মো. আবুল হোসেনের ছেলে মো. রুবেল হোসেন (২৬), পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আবদুল মালেকের ছেলে মো. পলাশ (২২), লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার উত্তর যাওরানী এলাকার আবদুল গনি মিয়ার ছেলে মো. মমিনুল (৩৫), ডিএমপির বংশাল থানাধীন জগন্নাথ বসাকলেন নবাবপুর এলাকার হারুন অর রশিদের ছেলে মো. মাসুম (৩২), কুমিল্লার দেবীদ্বারের দেবীদ্বার এলাকার হাজি মো. সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে মো. বশির আহমেদ (২২), কুমিল্লার চান্দিনার রানীচরা এলাকার আবদুল রব মোল্লার ছেলে মো. বেলাল হোসেন (৩০), নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ভোলাই শান্তিনগর এলাকার মো. আবুল কাশেমের ছেলে মো. আল আমিন (৪২), নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার আমতলা এলাকার মৃত আবদুল রহমানের ছেলে মো. রাজু (৪০) এবং ডিএমপির গেন্ডারিয়ার ধূপখোলা ডিস্ট্রারী রোড এলাকার মৃত নীহাল ইসলামের ছেলে রহমত উল্লাহ (৫২)।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব–১১ এর সহকারী পুলিশ সুপার মো. সম্রাট তালুকদার জানান, আটকেরা প্রত্যেকেই মাদক পাচারকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য। তারা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন অভিনব কৌশলে দীর্ঘদিন যাবৎ ফেনসিডিল ও গাঁজা পরিবহন করে নিয়ে এসে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
নারায়ণগঞ্জে পৃথক ৬টি অভিযান পরিচালনা করে ১ হাজার ৩০৩ বোতল ফেনসিডিল এবং ৭ কেজি গাঁজাসহ ৯ মাদক ব্যবসায়ী আটক করেছে র্যাব-১১। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীতে অবস্থিত র্যাব–১১ এর সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গতকাল বুধবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ এবং আজ বৃহস্পতিবার সকালে বন্দর এলাকায় ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে পৃথক অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়।
এ সময় তাদের নিকট থেকে তিনটি প্রাইভেটকার, একটি মোটরসাইকেল, একটি স্কুটি, ১১টি বিভিন্ন মডেলের মোবাইল ফোন এবং ১৫ হাজার ১১০ টাকা উদ্ধার করা হয়।
আটকেরা হলেন, নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদী এলাকার মো. আবুল হোসেনের ছেলে মো. রুবেল হোসেন (২৬), পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আবদুল মালেকের ছেলে মো. পলাশ (২২), লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার উত্তর যাওরানী এলাকার আবদুল গনি মিয়ার ছেলে মো. মমিনুল (৩৫), ডিএমপির বংশাল থানাধীন জগন্নাথ বসাকলেন নবাবপুর এলাকার হারুন অর রশিদের ছেলে মো. মাসুম (৩২), কুমিল্লার দেবীদ্বারের দেবীদ্বার এলাকার হাজি মো. সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে মো. বশির আহমেদ (২২), কুমিল্লার চান্দিনার রানীচরা এলাকার আবদুল রব মোল্লার ছেলে মো. বেলাল হোসেন (৩০), নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ভোলাই শান্তিনগর এলাকার মো. আবুল কাশেমের ছেলে মো. আল আমিন (৪২), নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার আমতলা এলাকার মৃত আবদুল রহমানের ছেলে মো. রাজু (৪০) এবং ডিএমপির গেন্ডারিয়ার ধূপখোলা ডিস্ট্রারী রোড এলাকার মৃত নীহাল ইসলামের ছেলে রহমত উল্লাহ (৫২)।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব–১১ এর সহকারী পুলিশ সুপার মো. সম্রাট তালুকদার জানান, আটকেরা প্রত্যেকেই মাদক পাচারকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য। তারা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন অভিনব কৌশলে দীর্ঘদিন যাবৎ ফেনসিডিল ও গাঁজা পরিবহন করে নিয়ে এসে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪