নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় এসপিএ ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি বেসরকারি ক্লিনিকের অনিয়ম নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক। তাঁদের মারধর করেছেন ক্লিনিকটির মালিক ওসমান। পরে পুলিশ এসে দুই সাংবাদিককে আরেক দফা মারধর করেছে।
আহতেরা হলেন - ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিক হাসান মেসবাহ ও ক্যামেরাপারসন সাজু মিয়া। তাঁদের গাড়িটিতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে।
এই ঘটনায় কামরাঙ্গীরচর থানার এক এসআইকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিকদের ওপর হামলার এ ঘটনা ঘটে।
আহত সাংবাদিক হাসান মেসবাহ বলেন, ‘কামরাঙ্গীরচরে এসপিএ ক্লিনিকটিতে একজন ভুয়া চিকিৎসক বসেন। তিনি বিএমডিসির যে নম্বর ব্যবহার করেন সেটি ভুয়া বলে আমাদের কাছে তথ্য ছিল। সেই তথ্যের ভিত্তিতে আমরা সেখানে যাই এবং ক্লিনিকটির মালিক ভুয়া চিকিৎসক ওসমানের সাক্ষাৎকার নিতে শুরু করি। একপর্যায়ে ভুয়া ডাক্তার থাকার বিষয়ে কথা বললে ওসমান বলেন, এই তুই কি আমাকে একজন ভুয়া চিকিৎসক মনে করেছিস? জানিস আমি কে? দাঁড়া তোকে দেখাচ্ছি। এই যা, তোকে আর ইন্টারভিউ দেব না। তখন আমি তাঁকে বললাম যে, আপনি এই বিষয়টি নিয়ে কথা বইলেন না, শুধু বলেন আপনার ক্লিনিকে ভুয়া চিকিৎসক বসে কি না। তখন তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে প্রথমে আমার চশমাটা ভেঙে ফেলেন। এরপর আমার গায়ে হাত তোলেন। পরে ক্লিনিকের ১৫ থেকে ২০ জন লোক ডেকে আমাদের মারধর করেন। এরপর আমাদের ফোন, গাড়ির চাবি কেড়ে নিয়ে তিনিই পুলিশকে খবর দেন।’
মেসবাহ আরও বলেন, ‘পুলিশ এলে মিলন নামের একজন এসআই আমাকে এসেই বলেন, তুই কোন টিভির সাংবাদিক। তখন আমি তাঁকে বলি, আমরা ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি থেকে এসেছি। এবার তিনি সাজুকে বলতে লাগলেন, তোরা যদি আসল সাংবাদিক হয়ে থাকিস তাহলে তোদের কার্ড দেখা। এ সময় সাজু তাঁর কার্ডটি বের করে দেখালে সেটি দেখে বলতে লাগলেন, এই তোরা তো ভুয়া সাংবাদিক। তাকে আমি বারবার বলার চেষ্টা করছিলাম, আমরা আমাদের অফিস থেকে অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে এখানে এসেছি, আপনি অফিসে ফোন করে বিষয়টি যাচাই করতে পারেন। কিন্তু তিনি আমার কোনো কথা না শুনে সরাসরি তেড়ে এসে আমার মুখে ঘুষি মারেন। এরপর অন্যরা তাঁর সঙ্গে যোগ দেয়। আমাদের দু’জনকে সেই এসআইয়ের সামনে আবারও মারধর করা হয়।’
হাসান মেসবাহ বলেন, ‘তারা আমাদের সঙ্গে থাকা ক্যামেরা ও গাড়ি ভাঙচুর করেছে। আমাদের কাছে অফিসের যাবতীয় সব সরঞ্জামাদি থাকার পরও এসআই ভুয়া সাংবাদিক বলে মারধর করেছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কামরাঙ্গীরচর থানার ডিউটি অফিসার নুসরাত বলেন, ‘এ ঘটনায় এক পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে এখনো কাউকে আটক করা যায়নি।’
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় এসপিএ ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি বেসরকারি ক্লিনিকের অনিয়ম নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক। তাঁদের মারধর করেছেন ক্লিনিকটির মালিক ওসমান। পরে পুলিশ এসে দুই সাংবাদিককে আরেক দফা মারধর করেছে।
আহতেরা হলেন - ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিক হাসান মেসবাহ ও ক্যামেরাপারসন সাজু মিয়া। তাঁদের গাড়িটিতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে।
এই ঘটনায় কামরাঙ্গীরচর থানার এক এসআইকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিকদের ওপর হামলার এ ঘটনা ঘটে।
আহত সাংবাদিক হাসান মেসবাহ বলেন, ‘কামরাঙ্গীরচরে এসপিএ ক্লিনিকটিতে একজন ভুয়া চিকিৎসক বসেন। তিনি বিএমডিসির যে নম্বর ব্যবহার করেন সেটি ভুয়া বলে আমাদের কাছে তথ্য ছিল। সেই তথ্যের ভিত্তিতে আমরা সেখানে যাই এবং ক্লিনিকটির মালিক ভুয়া চিকিৎসক ওসমানের সাক্ষাৎকার নিতে শুরু করি। একপর্যায়ে ভুয়া ডাক্তার থাকার বিষয়ে কথা বললে ওসমান বলেন, এই তুই কি আমাকে একজন ভুয়া চিকিৎসক মনে করেছিস? জানিস আমি কে? দাঁড়া তোকে দেখাচ্ছি। এই যা, তোকে আর ইন্টারভিউ দেব না। তখন আমি তাঁকে বললাম যে, আপনি এই বিষয়টি নিয়ে কথা বইলেন না, শুধু বলেন আপনার ক্লিনিকে ভুয়া চিকিৎসক বসে কি না। তখন তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে প্রথমে আমার চশমাটা ভেঙে ফেলেন। এরপর আমার গায়ে হাত তোলেন। পরে ক্লিনিকের ১৫ থেকে ২০ জন লোক ডেকে আমাদের মারধর করেন। এরপর আমাদের ফোন, গাড়ির চাবি কেড়ে নিয়ে তিনিই পুলিশকে খবর দেন।’
মেসবাহ আরও বলেন, ‘পুলিশ এলে মিলন নামের একজন এসআই আমাকে এসেই বলেন, তুই কোন টিভির সাংবাদিক। তখন আমি তাঁকে বলি, আমরা ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি থেকে এসেছি। এবার তিনি সাজুকে বলতে লাগলেন, তোরা যদি আসল সাংবাদিক হয়ে থাকিস তাহলে তোদের কার্ড দেখা। এ সময় সাজু তাঁর কার্ডটি বের করে দেখালে সেটি দেখে বলতে লাগলেন, এই তোরা তো ভুয়া সাংবাদিক। তাকে আমি বারবার বলার চেষ্টা করছিলাম, আমরা আমাদের অফিস থেকে অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে এখানে এসেছি, আপনি অফিসে ফোন করে বিষয়টি যাচাই করতে পারেন। কিন্তু তিনি আমার কোনো কথা না শুনে সরাসরি তেড়ে এসে আমার মুখে ঘুষি মারেন। এরপর অন্যরা তাঁর সঙ্গে যোগ দেয়। আমাদের দু’জনকে সেই এসআইয়ের সামনে আবারও মারধর করা হয়।’
হাসান মেসবাহ বলেন, ‘তারা আমাদের সঙ্গে থাকা ক্যামেরা ও গাড়ি ভাঙচুর করেছে। আমাদের কাছে অফিসের যাবতীয় সব সরঞ্জামাদি থাকার পরও এসআই ভুয়া সাংবাদিক বলে মারধর করেছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কামরাঙ্গীরচর থানার ডিউটি অফিসার নুসরাত বলেন, ‘এ ঘটনায় এক পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে এখনো কাউকে আটক করা যায়নি।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪