ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে খাটের নিচ থেকে এক প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে ওই গৃহবধূর স্বামী পলাতক রয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে ভূঞাপুর পৌর শহরের ঘাটান্দি গ্রামের গণেশ মোড়ে একটি পাঁচতলা ভবনের তৃতীয় তলা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তাঁরা ওই বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
নিহত গৃহবধূর নাম মুনিয়া ইসলাম (৩২)। তিনি পার্শ্ববর্তী উপজেলা গোপালপুরের বাগুয়াটা গ্রামের আজমত আলীর ছেলে মোস্তাক আহমেদের স্ত্রী এবং একই উপজেলার নলিন বাজারের নুরল ইসলামের মেয়ে। মোস্তাক-মুনিয়া দম্পতির ১০ ও ৪ বছর বয়সী দুটি সন্তান রয়েছে। স্বজনদের ধারণা, মুনিয়া ইসলামকে গলা টিপে বা শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা বলছে, মোস্তাক আহমেদ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রুনাই থেকে দেশে ফেরেন। এরপর থেকেই বিভিন্ন সময়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ হতো।
গত বৃহস্পতিবার রাতে ছোট ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে একই রুমে শুয়ে পড়েন তাঁরা। তাঁদের বড় ছেলে এদিন তার খালার বাসায় ছিল। পরে রাতের কোনো এক সময় মুনিয়াকে হত্যা করে ঘরের বক্স খাটের নিচে লুকিয়ে রাখেন স্বামী মোস্তাক। পরে শুক্রবার ভোরে বাসার মূল দরজায় তালা ঝুলিয়ে দিয়ে পালিয়ে যান। সকালে ছোট শিশুটি ঘুম থেকে উঠে কাউকে না পেয়ে ডাক-চিৎকার করলেও আশপাশের কেউ বা কোনো ভাড়াটিয়া এগিয়ে যায়নি। পরে বাসার কেয়ারটেকার বাসার দরজা খুলে দেন।
এদিকে মুনিয়া ইসলামের খোঁজ না পেয়ে বাসার বিভিন্ন রুমে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন স্বজনেরা। একপর্যায়ে ছোট ছেলেটি বক্স খাটের নিচে দেখতে বলে। পরে বক্স খাটের পাটাতন খুলে মুনিয়ার মরদেহ দেখতে পায় তারা।
নিহত মুনিয়া ইসলামের ভাই আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝামেলা চলছিল স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে। পরে আমাদের বড় বোন নাসরিন আক্তার কয়েক দিন আগে দুজনকে বুঝিয়ে মীমাংসা করে দিয়েছিলেন। এরপর আর কিছু জানি না। সন্ধ্যায় খবর পেলাম বোনের মরদেহ বাসার বক্স খাটের নিচে রেখে দেওয়া হয়েছে। ওর স্বামী মোস্তাক পালিয়েছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ আজকের বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে এবং সুরতহাল শেষে মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মুনিয়া ইসলামের স্বামী মোস্তাক আহমেদ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে খাটের নিচ থেকে এক প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে ওই গৃহবধূর স্বামী পলাতক রয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে ভূঞাপুর পৌর শহরের ঘাটান্দি গ্রামের গণেশ মোড়ে একটি পাঁচতলা ভবনের তৃতীয় তলা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তাঁরা ওই বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
নিহত গৃহবধূর নাম মুনিয়া ইসলাম (৩২)। তিনি পার্শ্ববর্তী উপজেলা গোপালপুরের বাগুয়াটা গ্রামের আজমত আলীর ছেলে মোস্তাক আহমেদের স্ত্রী এবং একই উপজেলার নলিন বাজারের নুরল ইসলামের মেয়ে। মোস্তাক-মুনিয়া দম্পতির ১০ ও ৪ বছর বয়সী দুটি সন্তান রয়েছে। স্বজনদের ধারণা, মুনিয়া ইসলামকে গলা টিপে বা শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা বলছে, মোস্তাক আহমেদ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রুনাই থেকে দেশে ফেরেন। এরপর থেকেই বিভিন্ন সময়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ হতো।
গত বৃহস্পতিবার রাতে ছোট ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে একই রুমে শুয়ে পড়েন তাঁরা। তাঁদের বড় ছেলে এদিন তার খালার বাসায় ছিল। পরে রাতের কোনো এক সময় মুনিয়াকে হত্যা করে ঘরের বক্স খাটের নিচে লুকিয়ে রাখেন স্বামী মোস্তাক। পরে শুক্রবার ভোরে বাসার মূল দরজায় তালা ঝুলিয়ে দিয়ে পালিয়ে যান। সকালে ছোট শিশুটি ঘুম থেকে উঠে কাউকে না পেয়ে ডাক-চিৎকার করলেও আশপাশের কেউ বা কোনো ভাড়াটিয়া এগিয়ে যায়নি। পরে বাসার কেয়ারটেকার বাসার দরজা খুলে দেন।
এদিকে মুনিয়া ইসলামের খোঁজ না পেয়ে বাসার বিভিন্ন রুমে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন স্বজনেরা। একপর্যায়ে ছোট ছেলেটি বক্স খাটের নিচে দেখতে বলে। পরে বক্স খাটের পাটাতন খুলে মুনিয়ার মরদেহ দেখতে পায় তারা।
নিহত মুনিয়া ইসলামের ভাই আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝামেলা চলছিল স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে। পরে আমাদের বড় বোন নাসরিন আক্তার কয়েক দিন আগে দুজনকে বুঝিয়ে মীমাংসা করে দিয়েছিলেন। এরপর আর কিছু জানি না। সন্ধ্যায় খবর পেলাম বোনের মরদেহ বাসার বক্স খাটের নিচে রেখে দেওয়া হয়েছে। ওর স্বামী মোস্তাক পালিয়েছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ আজকের বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে এবং সুরতহাল শেষে মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মুনিয়া ইসলামের স্বামী মোস্তাক আহমেদ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৬ ঘণ্টা আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৯ দিন আগে