মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
অপরাধ দমনে নজরদারি বাড়াতে মিরসরাই পৌরসভার বিভিন্ন পয়েন্টে লাগানো হয়েছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। ৩০টি স্পটে পিলারের সঙ্গে দৃশ্যমান ক্যামেরাগুলোর মধ্যে এখন প্রায় সবগুলো নষ্ট। ক্যামেরা থাকলেও সিসি টিভি ফুটেজ না থাকায় অপরাধ তদন্তে সুফল পাচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মিরসরাই থানার অনুরোধে ২০১৬ সালে পৌরসভার মহাসড়ক এলাকা, বাজার রোড, উপজেলা পরিষদের প্রবেশমুখসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৩০টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা পৌরসভার অর্থায়নে স্থাপন করা হয়। নিয়ন্ত্রণ ও কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয় মিরসরাই থানায়। বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সব কটি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা অকেজো। ক্যামেরাগুলো মেরামত করার জন্য মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মজবুর রহমান (পিপিএম) মিরসরাই পৌরসভার মেয়র গিয়াস উদ্দিনকে গত ৪ জানুয়ারি চিঠি দিয়ে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিখিত পত্রে মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, ‘পৌরসভার ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাগুলো আমি এ থানায় যোগদানের পর হতে আপনাকে বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও আপনার কোনো উদ্যোগ আজ পর্যন্ত পরিলক্ষিত হয়নি।’
সম্প্রতি পৌর এলাকায় কয়েকটি বাসা ও দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। সেই সঙ্গে বাড়ছে কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা। এসব ঘটনায় থানায় মামলার পর দ্রুত অপরাধী শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ না থাকায় অপরাধী ধরতে দেরি হয়। এতে বিচারপ্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। চলতি বছরে একাধিক চুরির ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে আশপাশের কোনো সিসি টিভি ফুটেজ পায়নি পুলিশ।
বাজারের পরিচালনা কমিটির সহসভাপতি মেজবা উল আলম জানান, বাজারের ক্যামেরাগুলো সচল রাখা জরুরি। ক্যামেরার কারণে অপরাধ করতে অপরাধীরা ভয় পায়। থানার নিয়ন্ত্রণে থাকার পরও শুধু সঠিক মনিটরিংয়ের অভাবে ক্যামেরাগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুজিবুর রহমান (পিপিএম) জানান, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও মামলা তদন্তের ক্ষেত্রে পুলিশের জন্য সিসি টিভি ফুটেজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে সিসি টিভি ক্যামেরাগুলো নষ্ট হওয়ায় যে উদ্দেশ্যে এসব লাগানো হয়েছে তার সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। ক্যামেরাগুলোর মান ভালো নয়, ছবিও অস্পষ্ট। এর কন্ট্রোল রুম, পাসওয়ার্ড পৌরসভার নিয়ন্ত্রণে। তখনকার ওসি কী কারণে পৌরসভায় নিয়ন্ত্রণ রেখেছেন জানা নেই।
মিরসরাই পৌরসভার মেয়র গিয়াস উদ্দিন জানান, পৌরসভার নিজস্ব অর্থায়নে ৩০টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। চার বছর ধরে পৌরসভার নিজস্ব খরচে ক্যামেরাগুলো সার্ভিসিং করা হচ্ছে।
ক্যামেরার সব নিয়ন্ত্রণ, কন্ট্রোল রুম থানায় থাকার পরও পুলিশ নিজেদের অপরাধ ঢাকার জন্য পৌরসভাকে চিঠি লিখে দোষ চাপায়। রক্ষণাবেক্ষণের কোনো দায়িত্ব থানা-পুলিশ নেয় না।
অপরাধ দমনে নজরদারি বাড়াতে মিরসরাই পৌরসভার বিভিন্ন পয়েন্টে লাগানো হয়েছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। ৩০টি স্পটে পিলারের সঙ্গে দৃশ্যমান ক্যামেরাগুলোর মধ্যে এখন প্রায় সবগুলো নষ্ট। ক্যামেরা থাকলেও সিসি টিভি ফুটেজ না থাকায় অপরাধ তদন্তে সুফল পাচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মিরসরাই থানার অনুরোধে ২০১৬ সালে পৌরসভার মহাসড়ক এলাকা, বাজার রোড, উপজেলা পরিষদের প্রবেশমুখসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৩০টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা পৌরসভার অর্থায়নে স্থাপন করা হয়। নিয়ন্ত্রণ ও কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয় মিরসরাই থানায়। বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সব কটি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা অকেজো। ক্যামেরাগুলো মেরামত করার জন্য মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মজবুর রহমান (পিপিএম) মিরসরাই পৌরসভার মেয়র গিয়াস উদ্দিনকে গত ৪ জানুয়ারি চিঠি দিয়ে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিখিত পত্রে মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, ‘পৌরসভার ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাগুলো আমি এ থানায় যোগদানের পর হতে আপনাকে বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও আপনার কোনো উদ্যোগ আজ পর্যন্ত পরিলক্ষিত হয়নি।’
সম্প্রতি পৌর এলাকায় কয়েকটি বাসা ও দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। সেই সঙ্গে বাড়ছে কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা। এসব ঘটনায় থানায় মামলার পর দ্রুত অপরাধী শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ না থাকায় অপরাধী ধরতে দেরি হয়। এতে বিচারপ্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। চলতি বছরে একাধিক চুরির ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে আশপাশের কোনো সিসি টিভি ফুটেজ পায়নি পুলিশ।
বাজারের পরিচালনা কমিটির সহসভাপতি মেজবা উল আলম জানান, বাজারের ক্যামেরাগুলো সচল রাখা জরুরি। ক্যামেরার কারণে অপরাধ করতে অপরাধীরা ভয় পায়। থানার নিয়ন্ত্রণে থাকার পরও শুধু সঠিক মনিটরিংয়ের অভাবে ক্যামেরাগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুজিবুর রহমান (পিপিএম) জানান, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও মামলা তদন্তের ক্ষেত্রে পুলিশের জন্য সিসি টিভি ফুটেজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে সিসি টিভি ক্যামেরাগুলো নষ্ট হওয়ায় যে উদ্দেশ্যে এসব লাগানো হয়েছে তার সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। ক্যামেরাগুলোর মান ভালো নয়, ছবিও অস্পষ্ট। এর কন্ট্রোল রুম, পাসওয়ার্ড পৌরসভার নিয়ন্ত্রণে। তখনকার ওসি কী কারণে পৌরসভায় নিয়ন্ত্রণ রেখেছেন জানা নেই।
মিরসরাই পৌরসভার মেয়র গিয়াস উদ্দিন জানান, পৌরসভার নিজস্ব অর্থায়নে ৩০টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। চার বছর ধরে পৌরসভার নিজস্ব খরচে ক্যামেরাগুলো সার্ভিসিং করা হচ্ছে।
ক্যামেরার সব নিয়ন্ত্রণ, কন্ট্রোল রুম থানায় থাকার পরও পুলিশ নিজেদের অপরাধ ঢাকার জন্য পৌরসভাকে চিঠি লিখে দোষ চাপায়। রক্ষণাবেক্ষণের কোনো দায়িত্ব থানা-পুলিশ নেয় না।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে