মহেশখালী (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
১৫ বছর বয়সী কিশোরীর সঙ্গে যুবকের প্রেম। সেই সুবাদে বেড়ানোর কথা বলে হোটেলে নিয়ে রাতযাপন। প্রেমিকাসহ অন্তরঙ্গ সেই দৃশ্য মোবাইল ফোনে কৌশলে ধারণ করে রাখে প্রেমিক। কিছুদিন পর ভিডিওচিত্রটি হস্তান্তর করে কথিত বন্ধুকেও। এরপর আপত্তিকর ভিডিওটি ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে বন্ধুর প্রেমিকাকে কয়েক বার ধর্ষণ করে কথিত বন্ধুও। এ দুই যুবকের নির্যাতনের ধকল সইতে না পেরে অবশেষে আইনের আশ্রয় নেয় নেয় ভুক্তভোগী কিশোরী।
চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে কক্সবাজারের মহেশখালীতে। এ ঘটনার পর ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়েরের পর কথিত প্রেমিকসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বুধবার রাতে কালারমারছড়া ইউনিয়নের অফিসপাড়া থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। মহেশখালী থানার ওসি মো. আবদুল হাই গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, অফিসপাড়ার মো. রফিকের ছেলে মো. আলমগীর (২২) ও মোহাম্মদ শাহ ঘোনার মোহাম্মদ হোছাইনের ছেলে মো. আনোয়ার (২৬)।
ভুক্তভোগীর বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, উপজেলার এক কিশোরীর (১৫) সঙ্গে মো. আলমগীরের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমের সম্পর্কের সুবাদে ভ্রমণের কথা বলে কথিত প্রেমিক আলমগীর কিশোরীকে গত ১১ অক্টোবর চকরিয়া উপজেলার বদরখালীর বাজারে একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা রাতযাপন করেন এবং শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। সেদিনের অন্তরঙ্গ দৃশ্য কিশোরীর অজান্তে মোবাইল ফোনে ধারণ করে রাখেন আলমগীর।
পুলিশ জানায়, ঘটনার কয়েক দিন পর ভিডিওটি আলমগীরের বন্ধু মো. আনোয়ারকে দেখায় এবং আনোয়ারও সংরক্ষণ করে রাখে। পরে ওই কিশোরীকে ভিডিওটি ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে কুপ্রস্তাব দেন আনোয়ার। প্রস্তাবে রাজি না হলে ছড়িয়ে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। একপর্যায়ে লোকলজ্জার ভয়ে মেয়েটি রাজি হয়ে যায়। এভাবে বিভিন্ন সময় তাঁকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন অনোয়ার।
পুলিশ আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত দুজনের মানসিক ও শারীরিক চাপ সইতে না পেরে একপর্যায়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। পুরো ঘটনা তার মাকে খুলে বলেন। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার মহেশখালী থানায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। এতে প্রেমিক আলমগীর ও তাঁর বন্ধু আনোয়ারকে আসামি করা হয়।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুল হাই জানান, বিষয়টি খুব গুরুতর অপরাধ। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি মেয়েটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে মায়ের জিম্মায় বাড়ি পাঠানো হয়েছে।
১৫ বছর বয়সী কিশোরীর সঙ্গে যুবকের প্রেম। সেই সুবাদে বেড়ানোর কথা বলে হোটেলে নিয়ে রাতযাপন। প্রেমিকাসহ অন্তরঙ্গ সেই দৃশ্য মোবাইল ফোনে কৌশলে ধারণ করে রাখে প্রেমিক। কিছুদিন পর ভিডিওচিত্রটি হস্তান্তর করে কথিত বন্ধুকেও। এরপর আপত্তিকর ভিডিওটি ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে বন্ধুর প্রেমিকাকে কয়েক বার ধর্ষণ করে কথিত বন্ধুও। এ দুই যুবকের নির্যাতনের ধকল সইতে না পেরে অবশেষে আইনের আশ্রয় নেয় নেয় ভুক্তভোগী কিশোরী।
চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে কক্সবাজারের মহেশখালীতে। এ ঘটনার পর ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়েরের পর কথিত প্রেমিকসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বুধবার রাতে কালারমারছড়া ইউনিয়নের অফিসপাড়া থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। মহেশখালী থানার ওসি মো. আবদুল হাই গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, অফিসপাড়ার মো. রফিকের ছেলে মো. আলমগীর (২২) ও মোহাম্মদ শাহ ঘোনার মোহাম্মদ হোছাইনের ছেলে মো. আনোয়ার (২৬)।
ভুক্তভোগীর বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, উপজেলার এক কিশোরীর (১৫) সঙ্গে মো. আলমগীরের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমের সম্পর্কের সুবাদে ভ্রমণের কথা বলে কথিত প্রেমিক আলমগীর কিশোরীকে গত ১১ অক্টোবর চকরিয়া উপজেলার বদরখালীর বাজারে একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে যান। সেখানে তাঁরা রাতযাপন করেন এবং শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। সেদিনের অন্তরঙ্গ দৃশ্য কিশোরীর অজান্তে মোবাইল ফোনে ধারণ করে রাখেন আলমগীর।
পুলিশ জানায়, ঘটনার কয়েক দিন পর ভিডিওটি আলমগীরের বন্ধু মো. আনোয়ারকে দেখায় এবং আনোয়ারও সংরক্ষণ করে রাখে। পরে ওই কিশোরীকে ভিডিওটি ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে কুপ্রস্তাব দেন আনোয়ার। প্রস্তাবে রাজি না হলে ছড়িয়ে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। একপর্যায়ে লোকলজ্জার ভয়ে মেয়েটি রাজি হয়ে যায়। এভাবে বিভিন্ন সময় তাঁকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন অনোয়ার।
পুলিশ আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃত দুজনের মানসিক ও শারীরিক চাপ সইতে না পেরে একপর্যায়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। পুরো ঘটনা তার মাকে খুলে বলেন। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার মহেশখালী থানায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। এতে প্রেমিক আলমগীর ও তাঁর বন্ধু আনোয়ারকে আসামি করা হয়।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুল হাই জানান, বিষয়টি খুব গুরুতর অপরাধ। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি মেয়েটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে মায়ের জিম্মায় বাড়ি পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে