নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
মিয়ানমার থেকে ইয়াবার পাশাপাশি স্বর্ণের বারও দেশে ঢুকছে। এসব স্বর্ণ চোরাচালানে রোহিঙ্গারাই জড়িত। ইয়াবা বিক্রির লাভের টাকা দিয়ে তাঁরা মিয়ানমার থেকে স্বর্ণের বার কিনে টেকনাফে আনছেন। পরে এখান থেকে এসব স্বর্ণের বার দেশের বিভিন্ন জায়গায় চলে যাচ্ছে।
আজ শনিবার সীতাকুণ্ড থানাধীন জঙ্গল সলিমপুর এলাকা থেকে আটটি স্বর্ণের বারসহ রোহিঙ্গা মা-ছেলেকে আটক করেছে র্যাব-৭-এর একটি টিম। দুপুরে র্যাব-৭ চান্দগাঁও কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বাহিনীর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এসএম ইউসুফ এসব কথা বলেন। আটক মা ও ছেলে হলেন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক জহুরা খাতুন (৬৮) ও আসমত উল্লাহ (২৪)।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম ইউসুফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত ২৮ জুলাই কক্সবাজার জেলার টেকনাফের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ১০ কোটি টাকা মূল্যের ৩ লাখ ৫৬ হাজারটি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় দুইজনকে আটকের পর সীতাকুণ্ডে জঙ্গল সলিমপুরে এই রোহিঙ্গা মা-ছেলে স্বর্ণ ও ইয়াবা কারবারের তথ্য পায় র্যাব। চট্টগ্রামের অন্যতম একটি অপরাধপ্রবণ এলাকায় এই ধরনের একটি পরিবার দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ স্বর্ণের কারবারে জড়িত বলে র্যাব জানতে পারে। এরা টেকনাফ থেকে স্বর্ণের বারগুলো এখানে এনে চট্টগ্রাম ও ঢাকার বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করে।’
র্যাব-৭-এর অধিনায়ক বলেন, আটক মা-ছেলে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা নাগরিক। ২০১২ সালে তাঁরা বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। আসমত উল্লাহ ২০১৪ সালের জুন পর্যন্ত কক্সবাজারের ঈদগাহে অবস্থান করেন। ২০১৪ সালে এজেন্সির মাধ্যমে তাঁর এলাকার চাচা আব্দুস সালাম তাঁকে পাসপোর্ট করে ভিসা দিয়ে সৌদি আরবে নিয়ে যান। সৌদি আরবে ২০১৪ থেকে ২০২০ সালের আগস্ট পর্যন্ত থাকেন। ২০২০ সালে অবৈধভাবে অবস্থান করায় পুলিশ আটক করে তাঁকে বাংলাদেশে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশে আসার পর ২০২০ সালের ডিসেম্বরে বিয়ে করে ঈদগাহ থেকে স্ত্রী, মাসহ জঙ্গল সলিমপুর চলে আসেন বলে তাঁরা জিজ্ঞাসাবাদে জানান। এখানে এসেই মূলত আসমত উল্লাহ স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। এই কারবার আড়াল করার জন্য সলিমপুরে একটি বাসা ভাড়া করে একটি মাদ্রাসার মতো করে এলাকার ছেলেমেয়েদের পড়াতেন।
র্যাব অধিনায়ক বলেন, ‘আজ শনিবার তাদের বাসায় অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বারগুলো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া স্বর্ণের বারগুলোর মূল্য আনুমানিক দেড় কোটি টাকা। আসামি আসমতউল্লাহ আমাদের জানিয়েছে, তিনি দুই বছর ধরে এই কারবারের সঙ্গে জড়িত। এর আগে কক্সবাজার থেকে এই কারবার পরিচালনা করতেন। বর্তমানে জঙ্গল সলিমপুর থেকে কারবার করছেন। এর সঙ্গে জড়িত আরও কয়েকজনের নাম পাওয়া গেছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
মিয়ানমার থেকে ইয়াবার পাশাপাশি স্বর্ণের বারও দেশে ঢুকছে। এসব স্বর্ণ চোরাচালানে রোহিঙ্গারাই জড়িত। ইয়াবা বিক্রির লাভের টাকা দিয়ে তাঁরা মিয়ানমার থেকে স্বর্ণের বার কিনে টেকনাফে আনছেন। পরে এখান থেকে এসব স্বর্ণের বার দেশের বিভিন্ন জায়গায় চলে যাচ্ছে।
আজ শনিবার সীতাকুণ্ড থানাধীন জঙ্গল সলিমপুর এলাকা থেকে আটটি স্বর্ণের বারসহ রোহিঙ্গা মা-ছেলেকে আটক করেছে র্যাব-৭-এর একটি টিম। দুপুরে র্যাব-৭ চান্দগাঁও কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বাহিনীর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এসএম ইউসুফ এসব কথা বলেন। আটক মা ও ছেলে হলেন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক জহুরা খাতুন (৬৮) ও আসমত উল্লাহ (২৪)।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম ইউসুফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত ২৮ জুলাই কক্সবাজার জেলার টেকনাফের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ১০ কোটি টাকা মূল্যের ৩ লাখ ৫৬ হাজারটি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় দুইজনকে আটকের পর সীতাকুণ্ডে জঙ্গল সলিমপুরে এই রোহিঙ্গা মা-ছেলে স্বর্ণ ও ইয়াবা কারবারের তথ্য পায় র্যাব। চট্টগ্রামের অন্যতম একটি অপরাধপ্রবণ এলাকায় এই ধরনের একটি পরিবার দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ স্বর্ণের কারবারে জড়িত বলে র্যাব জানতে পারে। এরা টেকনাফ থেকে স্বর্ণের বারগুলো এখানে এনে চট্টগ্রাম ও ঢাকার বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করে।’
র্যাব-৭-এর অধিনায়ক বলেন, আটক মা-ছেলে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা নাগরিক। ২০১২ সালে তাঁরা বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। আসমত উল্লাহ ২০১৪ সালের জুন পর্যন্ত কক্সবাজারের ঈদগাহে অবস্থান করেন। ২০১৪ সালে এজেন্সির মাধ্যমে তাঁর এলাকার চাচা আব্দুস সালাম তাঁকে পাসপোর্ট করে ভিসা দিয়ে সৌদি আরবে নিয়ে যান। সৌদি আরবে ২০১৪ থেকে ২০২০ সালের আগস্ট পর্যন্ত থাকেন। ২০২০ সালে অবৈধভাবে অবস্থান করায় পুলিশ আটক করে তাঁকে বাংলাদেশে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশে আসার পর ২০২০ সালের ডিসেম্বরে বিয়ে করে ঈদগাহ থেকে স্ত্রী, মাসহ জঙ্গল সলিমপুর চলে আসেন বলে তাঁরা জিজ্ঞাসাবাদে জানান। এখানে এসেই মূলত আসমত উল্লাহ স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। এই কারবার আড়াল করার জন্য সলিমপুরে একটি বাসা ভাড়া করে একটি মাদ্রাসার মতো করে এলাকার ছেলেমেয়েদের পড়াতেন।
র্যাব অধিনায়ক বলেন, ‘আজ শনিবার তাদের বাসায় অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বারগুলো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া স্বর্ণের বারগুলোর মূল্য আনুমানিক দেড় কোটি টাকা। আসামি আসমতউল্লাহ আমাদের জানিয়েছে, তিনি দুই বছর ধরে এই কারবারের সঙ্গে জড়িত। এর আগে কক্সবাজার থেকে এই কারবার পরিচালনা করতেন। বর্তমানে জঙ্গল সলিমপুর থেকে কারবার করছেন। এর সঙ্গে জড়িত আরও কয়েকজনের নাম পাওয়া গেছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫