সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ব্যবসায়িক হিসাব নিয়ে পার্টনারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার জেরে মো. ইউসুফ খান (৩৫) নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার রাত সাড়ে ৭টায় পৌরসভার বটতল এলাকার পেট্টোল পাম্প সংলগ্ন একটি হোটেলে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যবসায়ী পৌরসভাধীন ১ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত নুনাছড়া গ্রামের মদিন উল্লাহর ছেলে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ। ইউসুফ যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার পাশাপাশি ইট, বালুর ব্যবসা করতেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রোববার সন্ধ্যায় বটতলা এলাকায় একটি হোটেলে ব্যবসায়ীক পার্টনারদের নিয়ে বৈঠকে বসেন ইউসুফ। বৈঠকের ঘন্টাখানেক পর ব্যবসায়িক হিসাব নিয়ে পার্টনারদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে ইউসুফের পার্টনাররা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। তারা চলে যাওয়ার পর স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় দোকানের ভেতরে পড়ে থাকা ইউসুফকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে থাকা কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আছরার উদ্দিন তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ইউসুফ ইকবালের ব্যবসার পাশাপাশি কিছুদিন ধরে এলাকার কয়েকজন যুবকের সঙ্গে যৌথভাবে মাটি বিক্রিসহ নানা ধরনের ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। এসব ব্যবসা নিয়ে তার সঙ্গে এলাকার কয়েকজন যুবকের শত্রুতা ছিল।
সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই ইউসুফের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরের বিভিন্নস্থানে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে দুর্বৃত্তরা।
স্থানীয় পৌরসভার কাউন্সিলর মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইউসুফ যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল। পাশাপাশি সে ইটবালিসহ নানান ব্যবসা করত। তার ব্যবসায় এলাকার বেশ কিছু যুবকও পার্টনার ছিল। রোববার সন্ধ্যায় ব্যবসায়ীক পার্টনারদের নিয়ে বৈঠক চলাকালে ভাগবাটোয়ারা নিয়ে উভয়ের মধ্যে বাকবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়। এতে উত্তেজিত হয়ে পার্টনার নাই তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।’
সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. শাহাজাহান বলেন, ‘ইউসুফ যুবলীগ সমর্থক ছিলেন। তবে তাঁর কোনো দলীয় পদ ছিল না। কিন্তু স্থানীয়ভাবে জেনেছি এটি দলীয় কোনো ঘটনা নয়। ব্যবসায়িক দ্বন্ধের কারণে তাঁর পার্টনাররা তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করেছে।’
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘পার্টনারদের সঙ্গে অন্ত কোন্দলের কারণে পার্টনাররা ইউসুফকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি হত্যার ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ব্যবসায়িক হিসাব নিয়ে পার্টনারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার জেরে মো. ইউসুফ খান (৩৫) নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার রাত সাড়ে ৭টায় পৌরসভার বটতল এলাকার পেট্টোল পাম্প সংলগ্ন একটি হোটেলে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যবসায়ী পৌরসভাধীন ১ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত নুনাছড়া গ্রামের মদিন উল্লাহর ছেলে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ। ইউসুফ যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার পাশাপাশি ইট, বালুর ব্যবসা করতেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রোববার সন্ধ্যায় বটতলা এলাকায় একটি হোটেলে ব্যবসায়ীক পার্টনারদের নিয়ে বৈঠকে বসেন ইউসুফ। বৈঠকের ঘন্টাখানেক পর ব্যবসায়িক হিসাব নিয়ে পার্টনারদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে ইউসুফের পার্টনাররা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। তারা চলে যাওয়ার পর স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় দোকানের ভেতরে পড়ে থাকা ইউসুফকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে থাকা কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আছরার উদ্দিন তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ইউসুফ ইকবালের ব্যবসার পাশাপাশি কিছুদিন ধরে এলাকার কয়েকজন যুবকের সঙ্গে যৌথভাবে মাটি বিক্রিসহ নানা ধরনের ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। এসব ব্যবসা নিয়ে তার সঙ্গে এলাকার কয়েকজন যুবকের শত্রুতা ছিল।
সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই ইউসুফের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরের বিভিন্নস্থানে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে দুর্বৃত্তরা।
স্থানীয় পৌরসভার কাউন্সিলর মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইউসুফ যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল। পাশাপাশি সে ইটবালিসহ নানান ব্যবসা করত। তার ব্যবসায় এলাকার বেশ কিছু যুবকও পার্টনার ছিল। রোববার সন্ধ্যায় ব্যবসায়ীক পার্টনারদের নিয়ে বৈঠক চলাকালে ভাগবাটোয়ারা নিয়ে উভয়ের মধ্যে বাকবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়। এতে উত্তেজিত হয়ে পার্টনার নাই তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।’
সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. শাহাজাহান বলেন, ‘ইউসুফ যুবলীগ সমর্থক ছিলেন। তবে তাঁর কোনো দলীয় পদ ছিল না। কিন্তু স্থানীয়ভাবে জেনেছি এটি দলীয় কোনো ঘটনা নয়। ব্যবসায়িক দ্বন্ধের কারণে তাঁর পার্টনাররা তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করেছে।’
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘পার্টনারদের সঙ্গে অন্ত কোন্দলের কারণে পার্টনাররা ইউসুফকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি হত্যার ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫