অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তানে শরিয়াহ আইনে ১২ জনকে প্রকাশ্যে দোররা মারা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩ নারীও রয়েছেন। বুধবার (২৩ নভেম্বর) দেশটির লোগার প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, বিভিন্ন অপরাধের শাস্তি হিসেবে ১২ জনকে একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে দোররা মারা হয়। ওই সময় স্টেডিয়ামটিতে কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
তালেবানের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, অভিযুক্তরা ‘নৈতিক অপরাধ’ করেছেন। ১২ জনের মধ্যে কেউ ব্যভিচার, কেউ ডাকাতি ও কেউ সমকামিতার অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
তালেবান মুখপাত্র মানসুর মুজাহিদ বলেন, ‘দোররা মারার পর তিন নারীর সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পুরুষদের মধ্যে কয়েকজনকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে।’ তবে কতজনকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করেননি তিনি।
তালেবানের আরেক কর্মকর্তা জানান, ‘অভিযুক্তদের সর্বনিম্ন ২১ থেকে সর্বোচ্চ ৩৯ বার দোররা মারা হয়েছে।’
এ নিয়ে চলতি মাসে দেশটিতে দ্বিতীয়বারের মতো প্রকাশ্যে দোররা মারার ঘটনা ঘটল। এর আগে গত সপ্তাহে উত্তরাঞ্চলীয় তাখার প্রদেশে ১৯ জনকে একইভাবে শাস্তি দেওয়া হয়।
তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা সম্প্রতি দেশটির বিচার বিভাগে পূর্ণ শরিয়া আইন জারির নির্দেশ দেন। তাঁর এ নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতেই শরিয়াহ আইনে বিচার কার্যক্রম চলার ইঙ্গিত মিলেছে।
শরিয়াহ আইনে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড, অঙ্গছেদ এবং পাথর নিক্ষেপের বিধান রয়েছে। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে আফগানিস্তানে তালেবান শাসন ছিল। তখন দেশটিতে দোররা মারা, পাথর ছুড়ে মারা, অঙ্গচ্ছেদের শাস্তি দেওয়া হতো। ২০২১ সালে আবারও আফগানিস্তানে ক্ষমতায় এসেছে তালেবান।
আফগানিস্তানে শরিয়াহ আইনে ১২ জনকে প্রকাশ্যে দোররা মারা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩ নারীও রয়েছেন। বুধবার (২৩ নভেম্বর) দেশটির লোগার প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, বিভিন্ন অপরাধের শাস্তি হিসেবে ১২ জনকে একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে দোররা মারা হয়। ওই সময় স্টেডিয়ামটিতে কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
তালেবানের এক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, অভিযুক্তরা ‘নৈতিক অপরাধ’ করেছেন। ১২ জনের মধ্যে কেউ ব্যভিচার, কেউ ডাকাতি ও কেউ সমকামিতার অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
তালেবান মুখপাত্র মানসুর মুজাহিদ বলেন, ‘দোররা মারার পর তিন নারীর সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পুরুষদের মধ্যে কয়েকজনকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে।’ তবে কতজনকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করেননি তিনি।
তালেবানের আরেক কর্মকর্তা জানান, ‘অভিযুক্তদের সর্বনিম্ন ২১ থেকে সর্বোচ্চ ৩৯ বার দোররা মারা হয়েছে।’
এ নিয়ে চলতি মাসে দেশটিতে দ্বিতীয়বারের মতো প্রকাশ্যে দোররা মারার ঘটনা ঘটল। এর আগে গত সপ্তাহে উত্তরাঞ্চলীয় তাখার প্রদেশে ১৯ জনকে একইভাবে শাস্তি দেওয়া হয়।
তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা সম্প্রতি দেশটির বিচার বিভাগে পূর্ণ শরিয়া আইন জারির নির্দেশ দেন। তাঁর এ নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতেই শরিয়াহ আইনে বিচার কার্যক্রম চলার ইঙ্গিত মিলেছে।
শরিয়াহ আইনে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড, অঙ্গছেদ এবং পাথর নিক্ষেপের বিধান রয়েছে। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে আফগানিস্তানে তালেবান শাসন ছিল। তখন দেশটিতে দোররা মারা, পাথর ছুড়ে মারা, অঙ্গচ্ছেদের শাস্তি দেওয়া হতো। ২০২১ সালে আবারও আফগানিস্তানে ক্ষমতায় এসেছে তালেবান।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৯ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৮ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫