দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার যৌন দাসত্বের শিকারদের ক্ষতিপূরণ দিতে জাপান সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার আপিল আদালত। গত ২৩ নভেম্বর যুদ্ধের সময় যৌন দাসত্বের শিকার ১৬ নারীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত। চীনা রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
সিউল হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী, টোকিওকে যৌন দাসত্বের শিকার এবং তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারসহ ১৬ জন বাদীর প্রত্যেককে ক্ষতিপূরণ হিসাবে ২০০ মিলিয়ন ওন (১ কোটি ৬৮ লাখ ১৯ হাজার ৮৫৮ টাকা) দিতে হবে।
আদালত বলেছে, ভুক্তভোগীদের ‘অপহরণ করা হয় বা যৌন দাসত্বে প্রলুব্ধ করা হয়’। এতে তাঁরা ‘ক্ষতির’ সম্মুখীন হয়েছেন এবং ‘যুদ্ধপরবর্তী স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছেন না’।
নিম্ন আদালত ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বাদীদের দায়ের করা ক্ষতিপূরণ মামলা ২০২১ সালের এপ্রিলে খারিজ করে দেয়। রায়ে নিম্ন আদালত সার্বভৌম দায়মুক্তির কথা উল্লেখ করে। এই আইন অনুযায়ী একটি রাষ্ট্রকে বিদেশি আদালতে দায়ের করা দেওয়ানি মামলায় বিবাদী করার বিধান নেই।
আপিল আদালত বলে, প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে বিবাদী জাপান সরকারের ওপর দক্ষিণ কোরিয়ার আদালতের এখতিয়ারকে স্বীকৃতি দেওয়াই যুক্তিসংগত।
এ ছাড়া আদালত বলে, ১৯১০–৪৫ সালে কোরীয় উপদ্বীপে জাপানি উপনিবেশ স্থাপনের সময় সাম্রাজ্যবাদী জাপানের সামরিক যৌনপল্লির নারীদের যৌন দাসত্বে বাধ্য করায় জাপানের উচিত ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়া।
ইতিহাসবিদরা বলেন, প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধ চলাকালীন ও এর আগে চীন ও কোরীয় উপদ্বীপের প্রায় ২ লাখ এশীয় নারীকে অপহরণ করা হয় এবং জাপানি সৈন্যদের যৌন দাসীতে পরিণত করা হয়।
যুদ্ধকালীন নির্যাতনের জন্য জাপান সরকার সরাসরি দায়ী—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে টোকিও বলে, ভুক্তভোগীদের বেসামরিক নাগরিকেরা যৌনপল্লিতে নিয়োজিত করে এবং সামরিক যৌনপল্লিগুলো বাণিজ্যিকভাবে পরিচালিত হয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার যৌন দাসত্বের শিকারদের ক্ষতিপূরণ দিতে জাপান সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার আপিল আদালত। গত ২৩ নভেম্বর যুদ্ধের সময় যৌন দাসত্বের শিকার ১৬ নারীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত। চীনা রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
সিউল হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী, টোকিওকে যৌন দাসত্বের শিকার এবং তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারসহ ১৬ জন বাদীর প্রত্যেককে ক্ষতিপূরণ হিসাবে ২০০ মিলিয়ন ওন (১ কোটি ৬৮ লাখ ১৯ হাজার ৮৫৮ টাকা) দিতে হবে।
আদালত বলেছে, ভুক্তভোগীদের ‘অপহরণ করা হয় বা যৌন দাসত্বে প্রলুব্ধ করা হয়’। এতে তাঁরা ‘ক্ষতির’ সম্মুখীন হয়েছেন এবং ‘যুদ্ধপরবর্তী স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছেন না’।
নিম্ন আদালত ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বাদীদের দায়ের করা ক্ষতিপূরণ মামলা ২০২১ সালের এপ্রিলে খারিজ করে দেয়। রায়ে নিম্ন আদালত সার্বভৌম দায়মুক্তির কথা উল্লেখ করে। এই আইন অনুযায়ী একটি রাষ্ট্রকে বিদেশি আদালতে দায়ের করা দেওয়ানি মামলায় বিবাদী করার বিধান নেই।
আপিল আদালত বলে, প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে বিবাদী জাপান সরকারের ওপর দক্ষিণ কোরিয়ার আদালতের এখতিয়ারকে স্বীকৃতি দেওয়াই যুক্তিসংগত।
এ ছাড়া আদালত বলে, ১৯১০–৪৫ সালে কোরীয় উপদ্বীপে জাপানি উপনিবেশ স্থাপনের সময় সাম্রাজ্যবাদী জাপানের সামরিক যৌনপল্লির নারীদের যৌন দাসত্বে বাধ্য করায় জাপানের উচিত ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়া।
ইতিহাসবিদরা বলেন, প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধ চলাকালীন ও এর আগে চীন ও কোরীয় উপদ্বীপের প্রায় ২ লাখ এশীয় নারীকে অপহরণ করা হয় এবং জাপানি সৈন্যদের যৌন দাসীতে পরিণত করা হয়।
যুদ্ধকালীন নির্যাতনের জন্য জাপান সরকার সরাসরি দায়ী—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে টোকিও বলে, ভুক্তভোগীদের বেসামরিক নাগরিকেরা যৌনপল্লিতে নিয়োজিত করে এবং সামরিক যৌনপল্লিগুলো বাণিজ্যিকভাবে পরিচালিত হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫