কলকাতা প্রতিনিধি
বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারে অভিযুক্ত পি. কে হালদারের তিন সহযোগীর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন কলকাতার আদালত। সহযোগীরা হলেন—পি কে হালদারের ভাই প্রাণেশ হালদার, ইমন হালদার ওরফে ইমাম হোসেন এবং শর্মী হালদার ওরফে আমানা সুলতানা।
২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের রাজারহাটের বৈদিক ভিলেজ, বোর্ড হাউস ১৫, গ্রিনটেক সিটি থেকে পি কে হালদারকে ভারতের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) গ্রেপ্তারের পর এই প্রথম এই মামলায় বড় হালনাগাদ সামনে এল। গত আগস্টের শেষ সপ্তাহে শুরু হয় এই মামলার বিচারকাজ।
আজ শনিবার কলকাতার নগর দায়রা আদালতের বিশেষ ইডি কোর্ট–১ বিচারক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি ওঠে। এ সময় বিচারক দুপক্ষের সওয়াল জবাব শুনে পি কে হালদার ওরফে প্রশান্ত কুমার হালদার, স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মৈত্র, উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম মৈত্রের জামিন আবেদন খারিজ করেন। তবে পি কে হালদারের ভাই প্রাণেশ হালদার, ইমন হালদার ওরফে ইমাম হোসেন এবং শর্মী হালদার ওরফে আমানা সুলতানার জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন ইডির আইনজীবী অরিজিৎ চক্রবর্তী সাংবাদিকদের জানান, অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজনের জামিন আবেদন আদালত মঞ্জুর করেছেন। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৪৭৯ ধারা (আগের অর্থ পাচার পাচার সংক্রান্ত আইন–২০০২ বা পিএমএলএ) অনুযায়ী গ্রেপ্তারকৃতরা মোট সাজার এক-তৃতীয়াংশ সময় ইতিমধ্যেই বিচারাধীন অবস্থায় সংশোধনাগারে অতিবাহিত করেছেন। এমন পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন। তবে জামিনের শর্ত হিসেবে ৫ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ড জমা দেওয়ার কথা বলেছেন আদালত। একই সঙ্গে ভারতের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে ও এই মামলার কোনো সাক্ষী অথবা প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে তাঁদের সাক্ষাতেও সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
অরিজিৎ জানান, এই মামলার অপর তিন আসামি পি কে হালদার, স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মৈত্র, উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম মৈত্র, যেহেতু বাংলাদেশের সাজাপ্রাপ্ত আসামি, তাই তাঁদের জামিন আবেদন বাতিল করা করেছে আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী ৮ নভেম্বর।
গ্রেপ্তারের পর থেকে দীর্ঘ প্রায় আড়াই বছর আদালতের নির্দেশে পাঁচ পুরুষ আসামি রয়েছেন কলকাতার প্রেসিডেন্সি কারাগারে। অন্যদিকে একমাত্র নারী অভিযুক্ত রয়েছেন আলীপুর আদালতের নারী সেলে। জামিন পেলেও অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজন এখনই কারামুক্ত হচ্ছেন না। মাঝে আগামীকাল রোববার সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় আগামী সোমবার তাঁরা কারামুক্ত হতে পারেন।
বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারে অভিযুক্ত পি. কে হালদারের তিন সহযোগীর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন কলকাতার আদালত। সহযোগীরা হলেন—পি কে হালদারের ভাই প্রাণেশ হালদার, ইমন হালদার ওরফে ইমাম হোসেন এবং শর্মী হালদার ওরফে আমানা সুলতানা।
২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের রাজারহাটের বৈদিক ভিলেজ, বোর্ড হাউস ১৫, গ্রিনটেক সিটি থেকে পি কে হালদারকে ভারতের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) গ্রেপ্তারের পর এই প্রথম এই মামলায় বড় হালনাগাদ সামনে এল। গত আগস্টের শেষ সপ্তাহে শুরু হয় এই মামলার বিচারকাজ।
আজ শনিবার কলকাতার নগর দায়রা আদালতের বিশেষ ইডি কোর্ট–১ বিচারক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে মামলাটি ওঠে। এ সময় বিচারক দুপক্ষের সওয়াল জবাব শুনে পি কে হালদার ওরফে প্রশান্ত কুমার হালদার, স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মৈত্র, উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম মৈত্রের জামিন আবেদন খারিজ করেন। তবে পি কে হালদারের ভাই প্রাণেশ হালদার, ইমন হালদার ওরফে ইমাম হোসেন এবং শর্মী হালদার ওরফে আমানা সুলতানার জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন ইডির আইনজীবী অরিজিৎ চক্রবর্তী সাংবাদিকদের জানান, অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজনের জামিন আবেদন আদালত মঞ্জুর করেছেন। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৪৭৯ ধারা (আগের অর্থ পাচার পাচার সংক্রান্ত আইন–২০০২ বা পিএমএলএ) অনুযায়ী গ্রেপ্তারকৃতরা মোট সাজার এক-তৃতীয়াংশ সময় ইতিমধ্যেই বিচারাধীন অবস্থায় সংশোধনাগারে অতিবাহিত করেছেন। এমন পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাঁদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন। তবে জামিনের শর্ত হিসেবে ৫ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ড জমা দেওয়ার কথা বলেছেন আদালত। একই সঙ্গে ভারতের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে ও এই মামলার কোনো সাক্ষী অথবা প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে তাঁদের সাক্ষাতেও সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
অরিজিৎ জানান, এই মামলার অপর তিন আসামি পি কে হালদার, স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মৈত্র, উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম মৈত্র, যেহেতু বাংলাদেশের সাজাপ্রাপ্ত আসামি, তাই তাঁদের জামিন আবেদন বাতিল করা করেছে আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী ৮ নভেম্বর।
গ্রেপ্তারের পর থেকে দীর্ঘ প্রায় আড়াই বছর আদালতের নির্দেশে পাঁচ পুরুষ আসামি রয়েছেন কলকাতার প্রেসিডেন্সি কারাগারে। অন্যদিকে একমাত্র নারী অভিযুক্ত রয়েছেন আলীপুর আদালতের নারী সেলে। জামিন পেলেও অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজন এখনই কারামুক্ত হচ্ছেন না। মাঝে আগামীকাল রোববার সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় আগামী সোমবার তাঁরা কারামুক্ত হতে পারেন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে