চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
বহুজাতিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলিবাবার সঙ্গে নামের মিল রেখে অ্যাপসের নাম দেওয়া হয় আবাবা। আলিবাবার অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে আবাবা অ্যাপসটি; মানুষের মধ্যে এ তথ্য দেওয়া হয়। বিনিয়োগ করার পর শুধু পণ্যের অর্ডার কনফার্ম করাই হলো সদস্যদের কাজ। এভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রায় এক হাজার সদস্য ভর্তি করানো হয় আবাবা অ্যাপসে। সদস্যদের কাছ থেকে নেওয়া হয় সর্বনিম্ন ১২ হাজার থেকে সর্বোচ্চ লাখ টাকা পর্যন্ত। এভাবে ভুয়া অ্যাপসের সদস্য করে জনসাধারণের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হয় প্রায় ছয় কোটি টাকা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এই প্রতারক চক্রের হোতাসহ তিন সদস্যকে আটক করেছে র্যাব। গত শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে শিবগঞ্জ পৌরসভার শেখটোলা গ্রাম থেকে তাঁদেরকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। র্যাব-৫, সিসিপি-১, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ক্যাম্প থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন প্রতারক চক্রের হোতা চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ পৌরসভার শেখটোলা গ্রামের মো. সানাউল ইসলাম , একই গ্রামের মো. সাইফুদ্দিন ও মোছা. রুলি আরা বেগম।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, ওই ব্যক্তিরা একটি সংঘবদ্ধ প্রতারণা চক্রের সদস্য। প্রতারণার মাধ্যমে জেলার প্রায় এক হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে ছয় কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন তাঁরা। এই প্রতারক চক্রের একটি পক্ষ বর্তমানে কম্বোডিয়ায় অবস্থান করছে এবং বাকি সদস্যরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানায় অবস্থান করে জনসাধারণের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। আবাবা অ্যাপসের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পণ্যের মতামত (রিভিউ) দিয়ে টাকা আয়ের আশ্বাসে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন তাঁরা।
র্যাব আরও জানায়, সম্প্রতি ঝিনাইদহ জেলায় একই চক্রের সদস্যদের আটক করতে সক্ষম হয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক ভুক্তভোগীর সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে র্যাবের একটি অপারেশন দল ছায়াতদন্ত শুরু করলে এর সত্যতা পায়।পরে বিশেষ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, ঝিনাইদহ জেলায় গ্রেপ্তার সোহাগ চাঁপাইনবাবগঞ্জে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আত্মীয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তাঁদের কাছ থেকে প্রতারণায় ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন, ভুয়া আবাবা অ্যাপসের বিভিন্ন কার্যক্রমের নথিপত্র ও আবাবা কোম্পানির লোগোসংবলিত গেঞ্জি জব্দ করেছে র্যাব।
এ ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানায় র্যাব। শিবগঞ্জ থানার ওসি চৌধুরী জোবায়ের আহমেদ জানান, গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বহুজাতিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলিবাবার সঙ্গে নামের মিল রেখে অ্যাপসের নাম দেওয়া হয় আবাবা। আলিবাবার অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে আবাবা অ্যাপসটি; মানুষের মধ্যে এ তথ্য দেওয়া হয়। বিনিয়োগ করার পর শুধু পণ্যের অর্ডার কনফার্ম করাই হলো সদস্যদের কাজ। এভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রায় এক হাজার সদস্য ভর্তি করানো হয় আবাবা অ্যাপসে। সদস্যদের কাছ থেকে নেওয়া হয় সর্বনিম্ন ১২ হাজার থেকে সর্বোচ্চ লাখ টাকা পর্যন্ত। এভাবে ভুয়া অ্যাপসের সদস্য করে জনসাধারণের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হয় প্রায় ছয় কোটি টাকা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এই প্রতারক চক্রের হোতাসহ তিন সদস্যকে আটক করেছে র্যাব। গত শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে শিবগঞ্জ পৌরসভার শেখটোলা গ্রাম থেকে তাঁদেরকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। র্যাব-৫, সিসিপি-১, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ক্যাম্প থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন প্রতারক চক্রের হোতা চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ পৌরসভার শেখটোলা গ্রামের মো. সানাউল ইসলাম , একই গ্রামের মো. সাইফুদ্দিন ও মোছা. রুলি আরা বেগম।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, ওই ব্যক্তিরা একটি সংঘবদ্ধ প্রতারণা চক্রের সদস্য। প্রতারণার মাধ্যমে জেলার প্রায় এক হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে ছয় কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন তাঁরা। এই প্রতারক চক্রের একটি পক্ষ বর্তমানে কম্বোডিয়ায় অবস্থান করছে এবং বাকি সদস্যরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানায় অবস্থান করে জনসাধারণের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। আবাবা অ্যাপসের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পণ্যের মতামত (রিভিউ) দিয়ে টাকা আয়ের আশ্বাসে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন তাঁরা।
র্যাব আরও জানায়, সম্প্রতি ঝিনাইদহ জেলায় একই চক্রের সদস্যদের আটক করতে সক্ষম হয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক ভুক্তভোগীর সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে র্যাবের একটি অপারেশন দল ছায়াতদন্ত শুরু করলে এর সত্যতা পায়।পরে বিশেষ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, ঝিনাইদহ জেলায় গ্রেপ্তার সোহাগ চাঁপাইনবাবগঞ্জে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আত্মীয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তাঁদের কাছ থেকে প্রতারণায় ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন, ভুয়া আবাবা অ্যাপসের বিভিন্ন কার্যক্রমের নথিপত্র ও আবাবা কোম্পানির লোগোসংবলিত গেঞ্জি জব্দ করেছে র্যাব।
এ ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানায় র্যাব। শিবগঞ্জ থানার ওসি চৌধুরী জোবায়ের আহমেদ জানান, গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪