সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
মানব পাচারকারী চক্রের খপ্পরে পড়ে ইতালি যাওয়ার পথে লিবিয়ায় এক তরুণের মৃত্যুর ঘটনার মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানা-পুলিশ।
গতকাল সোমবার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সাইদ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, জগন্নাথপুর উপজেলার আবুল মিয়ার লিবিয়াপ্রবাসী ছেলে আলী হোসেনের মাধ্যমে প্রলুব্ধ হয়ে ১৯ লাখ টাকার চুক্তিতে শ্রীধরপাশা গ্রামের তরিকুল ইসলাম তাঁর ছেলে একুয়ান ইসলামকে (১৯) বিদেশে পাঠান। তিন মাস পর গত শুক্রবার লাশ হয়ে বাড়ি ফেরেন একুয়ান ইসলাম। অথচ তাঁর যাওয়ার কথা ছিল ইতালি। এ ঘটনায় তরিকুল ইসলাম বাদী হয়ে চারজনের নাম জগন্নাথপুর থানায় মানব পাচার ও হত্যা মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন জগন্নাথপুর উপজেলার শ্রীদরপাশা গ্রামের আবুল মিয়া (৫০), আছমা বেগম (৪০), আলী হোসেন (২৫) ও সালেহ আহমদ (৪৫)। আবুল মিয়া ও আছমা বেগমকে হবিগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে একটি ভ্যানিটি ব্যাগ, ব্যাগে রাখা ৪ লাখ ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, সাতটি মোবাইল ফোনসেট, একটি এটিএম কার্ড, দুটি চেক ও একটি পাসপোর্ট জব্দ করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সাইদ বলেন, ‘এই মানবপাচারকারী চক্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিক একটি চক্র জড়িত রয়েছে ঘটনার সঙ্গে আরও যাঁরা বিদেশে অবস্থান করছে তাদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আমরা পুলিশ সদর দপ্তরের মাধ্যমে ইন্টারপোলের কাছে পত্র লিখব।’
সংবাদ সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পারভেজ আহমদ, জগন্নাথপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সুভাশিষ ধর ও জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।
মানব পাচারকারী চক্রের খপ্পরে পড়ে ইতালি যাওয়ার পথে লিবিয়ায় এক তরুণের মৃত্যুর ঘটনার মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানা-পুলিশ।
গতকাল সোমবার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সাইদ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, জগন্নাথপুর উপজেলার আবুল মিয়ার লিবিয়াপ্রবাসী ছেলে আলী হোসেনের মাধ্যমে প্রলুব্ধ হয়ে ১৯ লাখ টাকার চুক্তিতে শ্রীধরপাশা গ্রামের তরিকুল ইসলাম তাঁর ছেলে একুয়ান ইসলামকে (১৯) বিদেশে পাঠান। তিন মাস পর গত শুক্রবার লাশ হয়ে বাড়ি ফেরেন একুয়ান ইসলাম। অথচ তাঁর যাওয়ার কথা ছিল ইতালি। এ ঘটনায় তরিকুল ইসলাম বাদী হয়ে চারজনের নাম জগন্নাথপুর থানায় মানব পাচার ও হত্যা মামলা করেন। মামলার আসামিরা হলেন জগন্নাথপুর উপজেলার শ্রীদরপাশা গ্রামের আবুল মিয়া (৫০), আছমা বেগম (৪০), আলী হোসেন (২৫) ও সালেহ আহমদ (৪৫)। আবুল মিয়া ও আছমা বেগমকে হবিগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে একটি ভ্যানিটি ব্যাগ, ব্যাগে রাখা ৪ লাখ ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, সাতটি মোবাইল ফোনসেট, একটি এটিএম কার্ড, দুটি চেক ও একটি পাসপোর্ট জব্দ করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সাইদ বলেন, ‘এই মানবপাচারকারী চক্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিক একটি চক্র জড়িত রয়েছে ঘটনার সঙ্গে আরও যাঁরা বিদেশে অবস্থান করছে তাদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আমরা পুলিশ সদর দপ্তরের মাধ্যমে ইন্টারপোলের কাছে পত্র লিখব।’
সংবাদ সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পারভেজ আহমদ, জগন্নাথপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সুভাশিষ ধর ও জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪