কুমিল্লা প্রতিনিধি
বরুড়া উপজেলার ঝলমের বাসিন্দা মনির হোসেনের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন মাদক কারবারের অভিযোগ। মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণের জন্য তাঁর রয়েছে নিজস্ব বাহিনী। প্রশাসনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে বাড়ি ও আশেপাশে লাগিয়েছেন আটটি সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেলে মাদকদ্রব্য নিয়ে সরে পড়েন তিনি। এভাবেই কাটছিল দিন। অবশেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে তাঁর স্ত্রীকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়। কিন্তু গ্রেপ্তার করা যায়নি মনির হোসেনকে।
গতকাল মঙ্গলবার ভোরে মনির হোসেনের বাড়িতে এ অভিযান চালানো হয়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান এতে নেতৃত্ব দেন। এতে বরুড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ অংশ নেন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জানায়, গতকাল ভোরে যখন অভিযুক্তকে ঘুমে রেখে বাড়িতে অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী অভিযান হয়। এ সময় বাড়ি থেকে ১ হাজার ৮১৫টি ইয়াবা বড়ি ও ৫০০ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় মনিরের স্ত্রী জেসমিন আক্তারকে। বাড়ি থেকে দুটি সিসিটিভি ক্যামেরা ও একটি মনিটর জব্দ করা হয়। ধ্বংস করা হয় ছয়টি সিসিটিভি ক্যামেরা। তবে অভিযানের উপস্থিতি টের পেয়ে মনির পালিয়ে যান।
অভিযানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিদর্শক রূপন কান্তি পাল, মো. মুরাদ হোসেনসহ বিভাগীয় সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
সহকারী পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান জানান, মনির তাঁর মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণের জন্য বাড়ি ও আশেপাশে আটটি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়েছেন। প্রধান সড়কসহ তাঁর বাড়ির আশপাশের এলাকা এ ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করতেন তিনি। সহকারী পরিচালক বলেন, ‘হয়তো আমাদের দলের গতিবিধি দেখে তিনি পালিয়ে গেছেন। মাদক উদ্ধারের বিষয়ে মনির ও তাঁর স্ত্রীকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
বরুড়া উপজেলার ঝলমের বাসিন্দা মনির হোসেনের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন মাদক কারবারের অভিযোগ। মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণের জন্য তাঁর রয়েছে নিজস্ব বাহিনী। প্রশাসনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে বাড়ি ও আশেপাশে লাগিয়েছেন আটটি সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেলে মাদকদ্রব্য নিয়ে সরে পড়েন তিনি। এভাবেই কাটছিল দিন। অবশেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে তাঁর স্ত্রীকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়। কিন্তু গ্রেপ্তার করা যায়নি মনির হোসেনকে।
গতকাল মঙ্গলবার ভোরে মনির হোসেনের বাড়িতে এ অভিযান চালানো হয়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান এতে নেতৃত্ব দেন। এতে বরুড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ অংশ নেন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জানায়, গতকাল ভোরে যখন অভিযুক্তকে ঘুমে রেখে বাড়িতে অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী অভিযান হয়। এ সময় বাড়ি থেকে ১ হাজার ৮১৫টি ইয়াবা বড়ি ও ৫০০ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় মনিরের স্ত্রী জেসমিন আক্তারকে। বাড়ি থেকে দুটি সিসিটিভি ক্যামেরা ও একটি মনিটর জব্দ করা হয়। ধ্বংস করা হয় ছয়টি সিসিটিভি ক্যামেরা। তবে অভিযানের উপস্থিতি টের পেয়ে মনির পালিয়ে যান।
অভিযানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিদর্শক রূপন কান্তি পাল, মো. মুরাদ হোসেনসহ বিভাগীয় সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
সহকারী পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান জানান, মনির তাঁর মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণের জন্য বাড়ি ও আশেপাশে আটটি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়েছেন। প্রধান সড়কসহ তাঁর বাড়ির আশপাশের এলাকা এ ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করতেন তিনি। সহকারী পরিচালক বলেন, ‘হয়তো আমাদের দলের গতিবিধি দেখে তিনি পালিয়ে গেছেন। মাদক উদ্ধারের বিষয়ে মনির ও তাঁর স্ত্রীকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে