মুনীরুল ইসলাম
জুয়া মারাত্মক সামাজিক অপরাধ। ইসলামের দৃষ্টিতে জুয়া সম্পূর্ণ অবৈধ এবং তা থেকে উপার্জিত অর্থ হারাম। জাহিলি যুগে জুয়ার ব্যাপক প্রচলন ছিল। তারা জুয়ার প্রতি এতই আসক্ত ছিল যে কখনো কখনো স্ত্রী-সন্তানদেরও বাজির উপকরণ বানিয়ে ফেলত। বর্তমানে খেলাধুলাকে কেন্দ্র করে বিশ্বজুড়ে বিশাল অঙ্কের জুয়ার আসর বসে। এ ছাড়া বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সমাজে লটারি, হাউজি, বাজি ধরা, চাক্কি ঘোরানো, রিং নিক্ষেপ ইত্যাদি নামে জুয়ার প্রচলন আছে।
জুয়ার সব প্রক্রিয়াকে হারাম এবং নিষিদ্ধ ঘোষণা করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, মদ, জুয়া, প্রতিমা, লটারি—এসব শয়তানের কাজ। তোমরা এগুলো থেকে বিরত থেকো। আশা করা যায়, তোমরা সফল হতে পারবে। নিশ্চয়ই শয়তান মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে চায় এবং আল্লাহর জিকির ও নামাজ থেকে তোমাদের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে থাকে। এখন তোমরা কি বিরত থাকবে?’ (সুরা মায়েদা: ৯০-৯১) তিনি আরও বলেন, ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি বলে দিন, উভয়ের মধ্যেই রয়েছে মহাপাপ।’ (সুরা বাকারা: ২১৯)
মহানবী (সা.) শুধু জুয়াকেই হারাম করেননি, বরং জুয়ার ইচ্ছা প্রকাশকেও গুনাহ সাব্যস্ত করেছেন। যে ব্যক্তি অপরকে জুয়া খেলার জন্য ডাকবে, তাকেও গুনাহর প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে কিছু সদকা করার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি অপরকে জুয়া খেলায় ডাকবে, তার উচিত কিছু সদকা করে দেওয়া।’ (বুখারি)
সব ধরনের জুয়া অবৈধ এবং এর থেকে উপার্জিত অর্থ হারাম। হারাম সম্পদ ভোগ করে ইবাদত-বন্দেগি করলে আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না। তাই জুয়া থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
জুয়া মারাত্মক সামাজিক অপরাধ। ইসলামের দৃষ্টিতে জুয়া সম্পূর্ণ অবৈধ এবং তা থেকে উপার্জিত অর্থ হারাম। জাহিলি যুগে জুয়ার ব্যাপক প্রচলন ছিল। তারা জুয়ার প্রতি এতই আসক্ত ছিল যে কখনো কখনো স্ত্রী-সন্তানদেরও বাজির উপকরণ বানিয়ে ফেলত। বর্তমানে খেলাধুলাকে কেন্দ্র করে বিশ্বজুড়ে বিশাল অঙ্কের জুয়ার আসর বসে। এ ছাড়া বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সমাজে লটারি, হাউজি, বাজি ধরা, চাক্কি ঘোরানো, রিং নিক্ষেপ ইত্যাদি নামে জুয়ার প্রচলন আছে।
জুয়ার সব প্রক্রিয়াকে হারাম এবং নিষিদ্ধ ঘোষণা করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, মদ, জুয়া, প্রতিমা, লটারি—এসব শয়তানের কাজ। তোমরা এগুলো থেকে বিরত থেকো। আশা করা যায়, তোমরা সফল হতে পারবে। নিশ্চয়ই শয়তান মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে চায় এবং আল্লাহর জিকির ও নামাজ থেকে তোমাদের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে থাকে। এখন তোমরা কি বিরত থাকবে?’ (সুরা মায়েদা: ৯০-৯১) তিনি আরও বলেন, ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি বলে দিন, উভয়ের মধ্যেই রয়েছে মহাপাপ।’ (সুরা বাকারা: ২১৯)
মহানবী (সা.) শুধু জুয়াকেই হারাম করেননি, বরং জুয়ার ইচ্ছা প্রকাশকেও গুনাহ সাব্যস্ত করেছেন। যে ব্যক্তি অপরকে জুয়া খেলার জন্য ডাকবে, তাকেও গুনাহর প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে কিছু সদকা করার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি অপরকে জুয়া খেলায় ডাকবে, তার উচিত কিছু সদকা করে দেওয়া।’ (বুখারি)
সব ধরনের জুয়া অবৈধ এবং এর থেকে উপার্জিত অর্থ হারাম। হারাম সম্পদ ভোগ করে ইবাদত-বন্দেগি করলে আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না। তাই জুয়া থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৬ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৩ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৩ দিন আগে