শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে গড়ে তুলেছেন পাকা, আধা পাকা অবকাঠামো আর বহুতল ভবন। এমনকি বরাদ্দের শর্ত ভঙ্গ করে জমির প্রকৃতি পরিবর্তনসহ সাবলীল ও ভাড়া দেওয়ার পাশাপাশি হস্তান্তরের ঘটনাও সেখানে প্রকাশ্যে ঘটছে।
সরেজমিনে নওয়াবেঁকী বাজার ঘুরে দেখা যায়, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে মোল্যা ফিড, ভিশন শোরুম, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, আল্লাহর দান মেশিনারিজ ও শামিমা ক্লিনিকসহ ৩০টিরও বেশি দ্বিতল অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে।
এ ছাড়া দুটি তিনতলা ভবনসহ শতাধিক স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে বরাদ্দের নীতিমালা উপেক্ষা করা হয়েছে। পেরিফেরিভুক্ত জমিতে বাসভবনসহ ব্যাংক-বিমা প্রতিষ্ঠানের অফিসও নির্মিত হয়েছে। বরাদ্দের শর্ত অনুযায়ী ০.০০৫ (অর্ধ) শতক জমি বন্দোবস্ত দেওয়া হলেও প্রায় অর্ধশত অবকাঠামো গড়ে উঠেছে বরাদ্দের কয়েকগুণ বেশি জায়গাজুড়ে।
স্থানীয়রা জানান, ব্যবসায়ী না হয়েও প্রভাবশালী ও বিত্তবান হওয়ার সুযোগে অনেকে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জমি বরাদ্দ পেয়েছেন। একেকজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০-১২টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন উল্লেখ করে তাঁরা জানান, বরাদ্দের পর চড়া দামে বিক্রিসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছে শতাধিক ব্যক্তি। অনেকে পরিবারের একাধিক সদস্যের নামে সাত-আটটি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়ে সেখানে বাসভবন গড়ে তুলেছেন বলেও তাঁদের অভিযোগ।
বিড়ালাক্ষী গ্রামের আব্দুল জব্বারসহ স্থানীয়রা জানান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কামরুল ইসলামের ভাই আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক সাধু রঞ্জন মণ্ডলসহ প্রভাবশালীরা একাধিক প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। নিজেরা ব্যবসা না করা সত্ত্বেও বরাদ্দকৃত জমি হস্তান্তরসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছেন।
এ ছাড়া জামায়াত নেতা সৈয়দ কামাল ও আব্দুল হাকিমসহ মনিরুজ্জামান নামের কয়েকজন ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে প্রাসাদসম বাসভবন গড়ে তুলেছেন।
মুজিবর রহমান, এসকেন্দার আলী, আমিনুর, নজরুল ও কামরুলসহ অনেকে ১২ থেকে ১৭টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন কুপোট গ্রামের আলম ও নওয়াবেঁকীর মারুফ হোসেন।
তাঁরা জানান, ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে অবকাঠামো গড়ে প্লটমালিকেরা ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা অগ্রিম নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহ ও তাঁর বাবা জোনাব আলীসহ ভাই আব্দুল্লাহ আর ভগ্নিপতি নুরুজ্জামানের দখলে একাধিক প্লট রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। এ ছাড়া নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ব্যবসা পরিচালনা করলেও অন্য প্লটগুলোতে তাঁরা অবকাঠামো তুলে ভাড়া দিয়েছেন।
আজিজুর রহমান ও জুলফিকার হোসেনসহ স্থানীয়দের দাবি, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গা নিয়ে এমন নৈরাজ্য চলছে। তাঁদের ইন্ধন থাকায় বরাদ্দের প্রতিটি শর্ত লঙ্ঘন করে প্রতিনিয়ত অবকাঠামো গড়ে উঠলেও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। উল্টো সম্প্রতি দুটি অবৈধ স্থাপনা মালিকের অনুকূলে উচ্ছেদ নোটিশ জারির পর তাঁরা নিজেদের ছেলের নামে পৃথক বরাদ্দের আবেদন জানিয়ে অবৈধ দখলকে বৈধ করেছেন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উদ্যোগে পাশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ ও খোলপেটুয়া নদীর চর পেরিফেরিভুক্ত সম্পত্তি দেখিয়ে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। আমিনুর, নজরুল ও কামরুল নামের তিন ভাইসহ ইসরাফিল, শরিফুল, আতিয়ারের মতো শতাধিক ব্যক্তি ইতিমধ্যে বরাদ্দপ্রাপ্ত জায়গায় অবকাঠামো গড়ে তুলেছেন।
এদিকে ইজারার শর্ত লঙ্ঘনের বিষয়টি স্বীকার করে সৈয়দ কামাল জানান, দুই-তিন বছর আগে জায়গাটি তিনি বরাদ্দ নেন।পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় বহুতল বাসভবন গড়ে তোলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার মতো আমিও একভাবে না একভাবে সিস্টেম করে নিয়েছি।’
আব্দুল হাকিম বলেন, পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের নামে বরাদ্দ নেওয়া প্লটগুলো একত্রিত করে তিনি বাসাবাড়িসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন।
যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহর দাবি, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করলে সবাই করেছেন। নিজের পরিবারের সদস্যরা সবাই ব্যবসায়ী বলেই তাঁরা একাধিক প্লট বরাদ্দ পেয়েছেন বলে জানান।
আটুলিয়া ইউনিয়ন সহকারী কর্মকর্তা (ভূমি) মো. আশরাফুজ্জামান জানান, যাবতীয় অবৈধ স্থাপনা তাঁর যোগদানের আগে নির্মিত।দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা ব্যবসা করায় সংগত কারণে ঘরমালিকদের অপসারণে নোটিশ দেওয়া হচ্ছে না।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আসাদুজ্জামান জানান, আগে-পরে কোনো বিষয় নয়। আইন সব সময় একই রকম। শর্ত ভঙ্গ করে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে গড়ে তুলেছেন পাকা, আধা পাকা অবকাঠামো আর বহুতল ভবন। এমনকি বরাদ্দের শর্ত ভঙ্গ করে জমির প্রকৃতি পরিবর্তনসহ সাবলীল ও ভাড়া দেওয়ার পাশাপাশি হস্তান্তরের ঘটনাও সেখানে প্রকাশ্যে ঘটছে।
সরেজমিনে নওয়াবেঁকী বাজার ঘুরে দেখা যায়, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে মোল্যা ফিড, ভিশন শোরুম, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, আল্লাহর দান মেশিনারিজ ও শামিমা ক্লিনিকসহ ৩০টিরও বেশি দ্বিতল অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে।
এ ছাড়া দুটি তিনতলা ভবনসহ শতাধিক স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে বরাদ্দের নীতিমালা উপেক্ষা করা হয়েছে। পেরিফেরিভুক্ত জমিতে বাসভবনসহ ব্যাংক-বিমা প্রতিষ্ঠানের অফিসও নির্মিত হয়েছে। বরাদ্দের শর্ত অনুযায়ী ০.০০৫ (অর্ধ) শতক জমি বন্দোবস্ত দেওয়া হলেও প্রায় অর্ধশত অবকাঠামো গড়ে উঠেছে বরাদ্দের কয়েকগুণ বেশি জায়গাজুড়ে।
স্থানীয়রা জানান, ব্যবসায়ী না হয়েও প্রভাবশালী ও বিত্তবান হওয়ার সুযোগে অনেকে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জমি বরাদ্দ পেয়েছেন। একেকজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০-১২টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন উল্লেখ করে তাঁরা জানান, বরাদ্দের পর চড়া দামে বিক্রিসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছে শতাধিক ব্যক্তি। অনেকে পরিবারের একাধিক সদস্যের নামে সাত-আটটি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়ে সেখানে বাসভবন গড়ে তুলেছেন বলেও তাঁদের অভিযোগ।
বিড়ালাক্ষী গ্রামের আব্দুল জব্বারসহ স্থানীয়রা জানান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কামরুল ইসলামের ভাই আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক সাধু রঞ্জন মণ্ডলসহ প্রভাবশালীরা একাধিক প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। নিজেরা ব্যবসা না করা সত্ত্বেও বরাদ্দকৃত জমি হস্তান্তরসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছেন।
এ ছাড়া জামায়াত নেতা সৈয়দ কামাল ও আব্দুল হাকিমসহ মনিরুজ্জামান নামের কয়েকজন ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে প্রাসাদসম বাসভবন গড়ে তুলেছেন।
মুজিবর রহমান, এসকেন্দার আলী, আমিনুর, নজরুল ও কামরুলসহ অনেকে ১২ থেকে ১৭টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন কুপোট গ্রামের আলম ও নওয়াবেঁকীর মারুফ হোসেন।
তাঁরা জানান, ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে অবকাঠামো গড়ে প্লটমালিকেরা ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা অগ্রিম নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহ ও তাঁর বাবা জোনাব আলীসহ ভাই আব্দুল্লাহ আর ভগ্নিপতি নুরুজ্জামানের দখলে একাধিক প্লট রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। এ ছাড়া নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ব্যবসা পরিচালনা করলেও অন্য প্লটগুলোতে তাঁরা অবকাঠামো তুলে ভাড়া দিয়েছেন।
আজিজুর রহমান ও জুলফিকার হোসেনসহ স্থানীয়দের দাবি, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গা নিয়ে এমন নৈরাজ্য চলছে। তাঁদের ইন্ধন থাকায় বরাদ্দের প্রতিটি শর্ত লঙ্ঘন করে প্রতিনিয়ত অবকাঠামো গড়ে উঠলেও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। উল্টো সম্প্রতি দুটি অবৈধ স্থাপনা মালিকের অনুকূলে উচ্ছেদ নোটিশ জারির পর তাঁরা নিজেদের ছেলের নামে পৃথক বরাদ্দের আবেদন জানিয়ে অবৈধ দখলকে বৈধ করেছেন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উদ্যোগে পাশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ ও খোলপেটুয়া নদীর চর পেরিফেরিভুক্ত সম্পত্তি দেখিয়ে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। আমিনুর, নজরুল ও কামরুল নামের তিন ভাইসহ ইসরাফিল, শরিফুল, আতিয়ারের মতো শতাধিক ব্যক্তি ইতিমধ্যে বরাদ্দপ্রাপ্ত জায়গায় অবকাঠামো গড়ে তুলেছেন।
এদিকে ইজারার শর্ত লঙ্ঘনের বিষয়টি স্বীকার করে সৈয়দ কামাল জানান, দুই-তিন বছর আগে জায়গাটি তিনি বরাদ্দ নেন।পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় বহুতল বাসভবন গড়ে তোলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার মতো আমিও একভাবে না একভাবে সিস্টেম করে নিয়েছি।’
আব্দুল হাকিম বলেন, পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের নামে বরাদ্দ নেওয়া প্লটগুলো একত্রিত করে তিনি বাসাবাড়িসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন।
যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহর দাবি, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করলে সবাই করেছেন। নিজের পরিবারের সদস্যরা সবাই ব্যবসায়ী বলেই তাঁরা একাধিক প্লট বরাদ্দ পেয়েছেন বলে জানান।
আটুলিয়া ইউনিয়ন সহকারী কর্মকর্তা (ভূমি) মো. আশরাফুজ্জামান জানান, যাবতীয় অবৈধ স্থাপনা তাঁর যোগদানের আগে নির্মিত।দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা ব্যবসা করায় সংগত কারণে ঘরমালিকদের অপসারণে নোটিশ দেওয়া হচ্ছে না।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আসাদুজ্জামান জানান, আগে-পরে কোনো বিষয় নয়। আইন সব সময় একই রকম। শর্ত ভঙ্গ করে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে গড়ে তুলেছেন পাকা, আধা পাকা অবকাঠামো আর বহুতল ভবন। এমনকি বরাদ্দের শর্ত ভঙ্গ করে জমির প্রকৃতি পরিবর্তনসহ সাবলীল ও ভাড়া দেওয়ার পাশাপাশি হস্তান্তরের ঘটনাও সেখানে প্রকাশ্যে ঘটছে।
সরেজমিনে নওয়াবেঁকী বাজার ঘুরে দেখা যায়, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে মোল্যা ফিড, ভিশন শোরুম, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, আল্লাহর দান মেশিনারিজ ও শামিমা ক্লিনিকসহ ৩০টিরও বেশি দ্বিতল অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে।
এ ছাড়া দুটি তিনতলা ভবনসহ শতাধিক স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে বরাদ্দের নীতিমালা উপেক্ষা করা হয়েছে। পেরিফেরিভুক্ত জমিতে বাসভবনসহ ব্যাংক-বিমা প্রতিষ্ঠানের অফিসও নির্মিত হয়েছে। বরাদ্দের শর্ত অনুযায়ী ০.০০৫ (অর্ধ) শতক জমি বন্দোবস্ত দেওয়া হলেও প্রায় অর্ধশত অবকাঠামো গড়ে উঠেছে বরাদ্দের কয়েকগুণ বেশি জায়গাজুড়ে।
স্থানীয়রা জানান, ব্যবসায়ী না হয়েও প্রভাবশালী ও বিত্তবান হওয়ার সুযোগে অনেকে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জমি বরাদ্দ পেয়েছেন। একেকজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০-১২টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন উল্লেখ করে তাঁরা জানান, বরাদ্দের পর চড়া দামে বিক্রিসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছে শতাধিক ব্যক্তি। অনেকে পরিবারের একাধিক সদস্যের নামে সাত-আটটি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়ে সেখানে বাসভবন গড়ে তুলেছেন বলেও তাঁদের অভিযোগ।
বিড়ালাক্ষী গ্রামের আব্দুল জব্বারসহ স্থানীয়রা জানান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কামরুল ইসলামের ভাই আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক সাধু রঞ্জন মণ্ডলসহ প্রভাবশালীরা একাধিক প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। নিজেরা ব্যবসা না করা সত্ত্বেও বরাদ্দকৃত জমি হস্তান্তরসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছেন।
এ ছাড়া জামায়াত নেতা সৈয়দ কামাল ও আব্দুল হাকিমসহ মনিরুজ্জামান নামের কয়েকজন ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে প্রাসাদসম বাসভবন গড়ে তুলেছেন।
মুজিবর রহমান, এসকেন্দার আলী, আমিনুর, নজরুল ও কামরুলসহ অনেকে ১২ থেকে ১৭টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন কুপোট গ্রামের আলম ও নওয়াবেঁকীর মারুফ হোসেন।
তাঁরা জানান, ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে অবকাঠামো গড়ে প্লটমালিকেরা ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা অগ্রিম নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহ ও তাঁর বাবা জোনাব আলীসহ ভাই আব্দুল্লাহ আর ভগ্নিপতি নুরুজ্জামানের দখলে একাধিক প্লট রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। এ ছাড়া নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ব্যবসা পরিচালনা করলেও অন্য প্লটগুলোতে তাঁরা অবকাঠামো তুলে ভাড়া দিয়েছেন।
আজিজুর রহমান ও জুলফিকার হোসেনসহ স্থানীয়দের দাবি, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গা নিয়ে এমন নৈরাজ্য চলছে। তাঁদের ইন্ধন থাকায় বরাদ্দের প্রতিটি শর্ত লঙ্ঘন করে প্রতিনিয়ত অবকাঠামো গড়ে উঠলেও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। উল্টো সম্প্রতি দুটি অবৈধ স্থাপনা মালিকের অনুকূলে উচ্ছেদ নোটিশ জারির পর তাঁরা নিজেদের ছেলের নামে পৃথক বরাদ্দের আবেদন জানিয়ে অবৈধ দখলকে বৈধ করেছেন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উদ্যোগে পাশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ ও খোলপেটুয়া নদীর চর পেরিফেরিভুক্ত সম্পত্তি দেখিয়ে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। আমিনুর, নজরুল ও কামরুল নামের তিন ভাইসহ ইসরাফিল, শরিফুল, আতিয়ারের মতো শতাধিক ব্যক্তি ইতিমধ্যে বরাদ্দপ্রাপ্ত জায়গায় অবকাঠামো গড়ে তুলেছেন।
এদিকে ইজারার শর্ত লঙ্ঘনের বিষয়টি স্বীকার করে সৈয়দ কামাল জানান, দুই-তিন বছর আগে জায়গাটি তিনি বরাদ্দ নেন।পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় বহুতল বাসভবন গড়ে তোলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার মতো আমিও একভাবে না একভাবে সিস্টেম করে নিয়েছি।’
আব্দুল হাকিম বলেন, পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের নামে বরাদ্দ নেওয়া প্লটগুলো একত্রিত করে তিনি বাসাবাড়িসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন।
যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহর দাবি, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করলে সবাই করেছেন। নিজের পরিবারের সদস্যরা সবাই ব্যবসায়ী বলেই তাঁরা একাধিক প্লট বরাদ্দ পেয়েছেন বলে জানান।
আটুলিয়া ইউনিয়ন সহকারী কর্মকর্তা (ভূমি) মো. আশরাফুজ্জামান জানান, যাবতীয় অবৈধ স্থাপনা তাঁর যোগদানের আগে নির্মিত।দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা ব্যবসা করায় সংগত কারণে ঘরমালিকদের অপসারণে নোটিশ দেওয়া হচ্ছে না।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আসাদুজ্জামান জানান, আগে-পরে কোনো বিষয় নয়। আইন সব সময় একই রকম। শর্ত ভঙ্গ করে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে গড়ে তুলেছেন পাকা, আধা পাকা অবকাঠামো আর বহুতল ভবন। এমনকি বরাদ্দের শর্ত ভঙ্গ করে জমির প্রকৃতি পরিবর্তনসহ সাবলীল ও ভাড়া দেওয়ার পাশাপাশি হস্তান্তরের ঘটনাও সেখানে প্রকাশ্যে ঘটছে।
সরেজমিনে নওয়াবেঁকী বাজার ঘুরে দেখা যায়, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে মোল্যা ফিড, ভিশন শোরুম, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, আল্লাহর দান মেশিনারিজ ও শামিমা ক্লিনিকসহ ৩০টিরও বেশি দ্বিতল অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে।
এ ছাড়া দুটি তিনতলা ভবনসহ শতাধিক স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে বরাদ্দের নীতিমালা উপেক্ষা করা হয়েছে। পেরিফেরিভুক্ত জমিতে বাসভবনসহ ব্যাংক-বিমা প্রতিষ্ঠানের অফিসও নির্মিত হয়েছে। বরাদ্দের শর্ত অনুযায়ী ০.০০৫ (অর্ধ) শতক জমি বন্দোবস্ত দেওয়া হলেও প্রায় অর্ধশত অবকাঠামো গড়ে উঠেছে বরাদ্দের কয়েকগুণ বেশি জায়গাজুড়ে।
স্থানীয়রা জানান, ব্যবসায়ী না হয়েও প্রভাবশালী ও বিত্তবান হওয়ার সুযোগে অনেকে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জমি বরাদ্দ পেয়েছেন। একেকজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০-১২টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন উল্লেখ করে তাঁরা জানান, বরাদ্দের পর চড়া দামে বিক্রিসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছে শতাধিক ব্যক্তি। অনেকে পরিবারের একাধিক সদস্যের নামে সাত-আটটি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়ে সেখানে বাসভবন গড়ে তুলেছেন বলেও তাঁদের অভিযোগ।
বিড়ালাক্ষী গ্রামের আব্দুল জব্বারসহ স্থানীয়রা জানান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কামরুল ইসলামের ভাই আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক সাধু রঞ্জন মণ্ডলসহ প্রভাবশালীরা একাধিক প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। নিজেরা ব্যবসা না করা সত্ত্বেও বরাদ্দকৃত জমি হস্তান্তরসহ অবকাঠামো নির্মাণের পর তা ভাড়া দিয়েছেন।
এ ছাড়া জামায়াত নেতা সৈয়দ কামাল ও আব্দুল হাকিমসহ মনিরুজ্জামান নামের কয়েকজন ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করে পেরিফেরিভুক্ত জমিতে প্রাসাদসম বাসভবন গড়ে তুলেছেন।
মুজিবর রহমান, এসকেন্দার আলী, আমিনুর, নজরুল ও কামরুলসহ অনেকে ১২ থেকে ১৭টি পর্যন্ত প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন কুপোট গ্রামের আলম ও নওয়াবেঁকীর মারুফ হোসেন।
তাঁরা জানান, ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে অবকাঠামো গড়ে প্লটমালিকেরা ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা অগ্রিম নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহ ও তাঁর বাবা জোনাব আলীসহ ভাই আব্দুল্লাহ আর ভগ্নিপতি নুরুজ্জামানের দখলে একাধিক প্লট রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান। এ ছাড়া নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ব্যবসা পরিচালনা করলেও অন্য প্লটগুলোতে তাঁরা অবকাঠামো তুলে ভাড়া দিয়েছেন।
আজিজুর রহমান ও জুলফিকার হোসেনসহ স্থানীয়দের দাবি, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গা নিয়ে এমন নৈরাজ্য চলছে। তাঁদের ইন্ধন থাকায় বরাদ্দের প্রতিটি শর্ত লঙ্ঘন করে প্রতিনিয়ত অবকাঠামো গড়ে উঠলেও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। উল্টো সম্প্রতি দুটি অবৈধ স্থাপনা মালিকের অনুকূলে উচ্ছেদ নোটিশ জারির পর তাঁরা নিজেদের ছেলের নামে পৃথক বরাদ্দের আবেদন জানিয়ে অবৈধ দখলকে বৈধ করেছেন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উদ্যোগে পাশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ ও খোলপেটুয়া নদীর চর পেরিফেরিভুক্ত সম্পত্তি দেখিয়ে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। আমিনুর, নজরুল ও কামরুল নামের তিন ভাইসহ ইসরাফিল, শরিফুল, আতিয়ারের মতো শতাধিক ব্যক্তি ইতিমধ্যে বরাদ্দপ্রাপ্ত জায়গায় অবকাঠামো গড়ে তুলেছেন।
এদিকে ইজারার শর্ত লঙ্ঘনের বিষয়টি স্বীকার করে সৈয়দ কামাল জানান, দুই-তিন বছর আগে জায়গাটি তিনি বরাদ্দ নেন।পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় বহুতল বাসভবন গড়ে তোলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার মতো আমিও একভাবে না একভাবে সিস্টেম করে নিয়েছি।’
আব্দুল হাকিম বলেন, পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের নামে বরাদ্দ নেওয়া প্লটগুলো একত্রিত করে তিনি বাসাবাড়িসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন।
যুবদল নেতা হাবিবুল্লাহর দাবি, ইজারার শর্ত লঙ্ঘন করলে সবাই করেছেন। নিজের পরিবারের সদস্যরা সবাই ব্যবসায়ী বলেই তাঁরা একাধিক প্লট বরাদ্দ পেয়েছেন বলে জানান।
আটুলিয়া ইউনিয়ন সহকারী কর্মকর্তা (ভূমি) মো. আশরাফুজ্জামান জানান, যাবতীয় অবৈধ স্থাপনা তাঁর যোগদানের আগে নির্মিত।দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা ব্যবসা করায় সংগত কারণে ঘরমালিকদের অপসারণে নোটিশ দেওয়া হচ্ছে না।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আসাদুজ্জামান জানান, আগে-পরে কোনো বিষয় নয়। আইন সব সময় একই রকম। শর্ত ভঙ্গ করে নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিভুক্ত জায়গায় স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৪ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার...
০৭ নভেম্বর ২০২২
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার...
০৭ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৪ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার...
০৭ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৪ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার নওয়াবেঁকী বাজারের পেরিফেরিপ্রাপ্ত জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্যবসা করেন না এমন ব্যক্তিরা নিজের নামে বা বেনামে একাধিক প্লট বরাদ্দ নেওয়ার...
০৭ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৪ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে