ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হকের কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচনের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করছে এবং তাঁর কর্মী-সমর্থকদের বাড়িতে না থাকার হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই আসনের ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল কাদের (এ কে) আজাদ। সেই সঙ্গে পুলিশের নিরপেক্ষ ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
আজ শনিবার দুপুরে ফরিদপুর শহরে তাঁর ঝিলটুলীর বাসভবনে এসব অভিযোগ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন স্বতন্ত্র এই প্রার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ ও শামীম হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে এ কে আজাদ বলেন, ‘আমার নেতা-কর্মী, সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে। তাঁরা যাতে বাসায় না থাকেন, এই ভয়ও দেখানো হচ্ছে। শামীম হকের বাহিনী ও পুলিশ এই হুমকি দিচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ঈগলের সমর্থকদের গ্রেপ্তার অব্যাহত রয়েছে। গত রাতেও একাধিক নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাসায় হানা দিয়ে ভয় দেখানো হয়েছে। এতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘নৌকার সমর্থকেরা নিজেদের ক্যাম্পে আগুন দিয়ে আমার নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিচ্ছে। শামীম হক শেষ মুহূর্তে এসে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা সৃষ্টি করছে। নির্বাচন ঘিরে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ বলেন, প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে ঈগলের সমর্থকদের ওপর হামলা, মামলা ও ভয়ভীতি অব্যাহত রয়েছে। ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটাচ্ছে। এসব ঘটনায় পাঁচটি মামলা এবং ১৪টি জিডি করার পরও দু-একটি ছাড়া তেমন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই।
সংবাদ সম্মেলনে এ কে আজাদ বলেন, শুক্রবার রাতে তিনজনকে গ্রেপ্তার এবং দুটি এলাকায় প্রতিপক্ষের হামলায় ৯ জন আহত হয়েছেন। তাঁরা ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁদের মধ্যে আলিয়াবাদ ইউনিয়নে ইউপি সদস্য পলি বেগমের বাড়িতে নৌকার সমর্থকদের হামলায় ৬ জন এবং মাচ্চর ইউনিয়নে হামলায় তিনজন আহত হয়েছেন।
নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও হুমকি-ধমকির বিষয়ে এ কে আজাদ বলেন, গত রাতে অম্বিকাপুর এলাকা থেকে ঈগলের সমর্থক তোতা চৌধুরী, রইস চৌধুরী ও দক্ষিণ ঝিলটুলী থেকে অনিককে গ্রেপ্তার করা হয়। ভোটের মাঠে ভীতি সঞ্চার করতে এবং সুষ্ঠু পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করতে হামলা, হুমকি ও ভয়ভীতি অব্যাহত রয়েছে। সাজানো ও মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। পারিবারিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে কানাইপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যানকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। বিনা ওয়ারেন্টে আমার অনেক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার অব্যাহত আছে।
পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ প্রসঙ্গে মন্তব্য জানতে ফরিদপুর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোর্শেদ আলমের অফিশিয়াল মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসানুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ কেন হয়রানি করতে যাবে! এগুলো মিথ্যা অভিযোগ। আমরা কাউকে হয়রানি করার জন্য এটা করিনি। কারণ, ফেয়ার ইলেকশন হচ্ছে। সেখানে পুলিশ কেন হয়রানি করবে?’
ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হকের কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচনের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করছে এবং তাঁর কর্মী-সমর্থকদের বাড়িতে না থাকার হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই আসনের ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল কাদের (এ কে) আজাদ। সেই সঙ্গে পুলিশের নিরপেক্ষ ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
আজ শনিবার দুপুরে ফরিদপুর শহরে তাঁর ঝিলটুলীর বাসভবনে এসব অভিযোগ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন স্বতন্ত্র এই প্রার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ ও শামীম হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে এ কে আজাদ বলেন, ‘আমার নেতা-কর্মী, সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে। তাঁরা যাতে বাসায় না থাকেন, এই ভয়ও দেখানো হচ্ছে। শামীম হকের বাহিনী ও পুলিশ এই হুমকি দিচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ঈগলের সমর্থকদের গ্রেপ্তার অব্যাহত রয়েছে। গত রাতেও একাধিক নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাসায় হানা দিয়ে ভয় দেখানো হয়েছে। এতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘নৌকার সমর্থকেরা নিজেদের ক্যাম্পে আগুন দিয়ে আমার নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিচ্ছে। শামীম হক শেষ মুহূর্তে এসে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা সৃষ্টি করছে। নির্বাচন ঘিরে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ বলেন, প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে ঈগলের সমর্থকদের ওপর হামলা, মামলা ও ভয়ভীতি অব্যাহত রয়েছে। ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটাচ্ছে। এসব ঘটনায় পাঁচটি মামলা এবং ১৪টি জিডি করার পরও দু-একটি ছাড়া তেমন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই।
সংবাদ সম্মেলনে এ কে আজাদ বলেন, শুক্রবার রাতে তিনজনকে গ্রেপ্তার এবং দুটি এলাকায় প্রতিপক্ষের হামলায় ৯ জন আহত হয়েছেন। তাঁরা ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁদের মধ্যে আলিয়াবাদ ইউনিয়নে ইউপি সদস্য পলি বেগমের বাড়িতে নৌকার সমর্থকদের হামলায় ৬ জন এবং মাচ্চর ইউনিয়নে হামলায় তিনজন আহত হয়েছেন।
নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও হুমকি-ধমকির বিষয়ে এ কে আজাদ বলেন, গত রাতে অম্বিকাপুর এলাকা থেকে ঈগলের সমর্থক তোতা চৌধুরী, রইস চৌধুরী ও দক্ষিণ ঝিলটুলী থেকে অনিককে গ্রেপ্তার করা হয়। ভোটের মাঠে ভীতি সঞ্চার করতে এবং সুষ্ঠু পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করতে হামলা, হুমকি ও ভয়ভীতি অব্যাহত রয়েছে। সাজানো ও মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। পারিবারিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে কানাইপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যানকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। বিনা ওয়ারেন্টে আমার অনেক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার অব্যাহত আছে।
পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ প্রসঙ্গে মন্তব্য জানতে ফরিদপুর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোর্শেদ আলমের অফিশিয়াল মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসানুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ কেন হয়রানি করতে যাবে! এগুলো মিথ্যা অভিযোগ। আমরা কাউকে হয়রানি করার জন্য এটা করিনি। কারণ, ফেয়ার ইলেকশন হচ্ছে। সেখানে পুলিশ কেন হয়রানি করবে?’
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
৫ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪