ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার ৪ নম্বর চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের সিসি ক্যামেরা চুরির ঘটনায় মিঠু (২৮) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার দুপুরে তাঁকে আটক করা হয়। মিঠু চাঁদগ্রাম মধ্যপাড়া এলাকার বাসিন্দা। আদালতে তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান।
চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, চাঁদগ্রামকে ডিজিটাল ইউনিয়নে রূপ দেওয়ার পাশাপাশি চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য সিসি ক্যামেরা বসানো হয়। ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হাফিজ তপন ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও অর্থায়নে ৯টি ওয়ার্ডের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ও বিভিন্ন স্থানে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন। গত বছর সেপ্টেম্বরে এটি বাস্তবায়ন করেন। প্রায় ৫০টি ক্যামেরা ৩০টি স্থানে বসানো হয়। এতে ব্যয় হয় আনুমানিক ১৩ লাখ টাকা।
তবে এলাকার নানাবিধ অপরাধে জড়িত দুর্বৃত্তরা ও তাদের মদদদাতারা এ সিসিটিভি স্থাপনে অস্বস্তি বোধ করতে থাকে। গত ৭ ডিসেম্বর রাতে চাঁদগ্রাম মধ্যপাড়া মসজিদ মোড় পয়েন্ট থেকে ৩টি সিসি ক্যামেরা চুরির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ২০ ডিসেম্বর চাঁদগ্রাম ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম মন্টু থানায় অভিযোগ করেন। সিসি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শনিবার ঘটনার প্রায় দেড় মাস পর চুরির সঙ্গে জড়িত সেই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।
ওসি মজিবুর রহমান জানান, আদালতে মিঠু জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন।
চেয়ারম্যান আব্দুল হাফিজ বলেন, ‘সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তার জন্য এ সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এটি পরিচালিত হয়। সিসি টিভিতে ডাটা সংরক্ষিত থাকে। এটি বাস্তবায়নে অনেকাংশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আর কোনোভাবেই অপরাধীরা অপরাধ করে রেহাই পাবে না।’
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার ৪ নম্বর চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের সিসি ক্যামেরা চুরির ঘটনায় মিঠু (২৮) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার দুপুরে তাঁকে আটক করা হয়। মিঠু চাঁদগ্রাম মধ্যপাড়া এলাকার বাসিন্দা। আদালতে তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান।
চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, চাঁদগ্রামকে ডিজিটাল ইউনিয়নে রূপ দেওয়ার পাশাপাশি চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য সিসি ক্যামেরা বসানো হয়। ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হাফিজ তপন ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও অর্থায়নে ৯টি ওয়ার্ডের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ও বিভিন্ন স্থানে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন। গত বছর সেপ্টেম্বরে এটি বাস্তবায়ন করেন। প্রায় ৫০টি ক্যামেরা ৩০টি স্থানে বসানো হয়। এতে ব্যয় হয় আনুমানিক ১৩ লাখ টাকা।
তবে এলাকার নানাবিধ অপরাধে জড়িত দুর্বৃত্তরা ও তাদের মদদদাতারা এ সিসিটিভি স্থাপনে অস্বস্তি বোধ করতে থাকে। গত ৭ ডিসেম্বর রাতে চাঁদগ্রাম মধ্যপাড়া মসজিদ মোড় পয়েন্ট থেকে ৩টি সিসি ক্যামেরা চুরির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ২০ ডিসেম্বর চাঁদগ্রাম ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম মন্টু থানায় অভিযোগ করেন। সিসি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শনিবার ঘটনার প্রায় দেড় মাস পর চুরির সঙ্গে জড়িত সেই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।
ওসি মজিবুর রহমান জানান, আদালতে মিঠু জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন।
চেয়ারম্যান আব্দুল হাফিজ বলেন, ‘সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তার জন্য এ সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এটি পরিচালিত হয়। সিসি টিভিতে ডাটা সংরক্ষিত থাকে। এটি বাস্তবায়নে অনেকাংশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আর কোনোভাবেই অপরাধীরা অপরাধ করে রেহাই পাবে না।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে