গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া (খুলনা)
খুলনার ডুমুরিয়ায় ভদ্রা ও হরি নদীর চার কিলোমিটারের মধ্যে ১৮টি ইটভাটা গড়ে উঠেছে। নদীর চর দখল করে ক্রমান্বয়ে ইটভাটার জায়গা প্রসারিত করছেন ভাটামালিকেরা।
নদীর বুকে বাঁধ দিয়ে তাঁরা সেখানে পুকুর সৃষ্টি করে পলি ভরাট করছেন। আর সেই পলি কেটে তা দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ইট। নদীতে বাঁধ দেওয়ার কারণে একসময়ের প্রবহমান এ নদী দুটি এখন সরু হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ভদ্রা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর ও খুলনা জেলার একটি নদী। এর জলধারা খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার আটলিয়া ও খর্ণিয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে হাপরখালী নদীতে নিপতিত হয়েছে। ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই নদী সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জোয়ার-ভাটার প্রভাবে প্রভাবিত। কিন্তু কালের বিবর্তনে আজ নদী তার যৌবন হারাতে বসেছে। আর সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এলাকার কিছু ইটভাটা ব্যবসায়ী নদীর চর দখলে মেতে উঠেছে।
ভাটাগুলো নদীর প্রায় সিংহভাগ দখল করে নিয়েছে। প্রায় এক যুগ ধরে চলছে এই দখল। খর্ণিয়া ব্রিজের ওপর দাঁড়ালে চোখে পড়ে নদীর
বুকে অসংখ্য মানবসৃষ্ট পুকুর।
তারা যেন নদীর চর দখলের প্রতিযোগিতায় নেমেছে। ভদ্রা ও হরি নদীর চার কিলোমিটারের মধ্যে ১৮টি ইটভাটা রয়েছে। এগুলোর বেশির ভাগ ইটভাটা নদীর জায়গা দখল করে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান মালি বলেন, ভদ্রা নদী একসময় ব্যাপক গভীর ও অনেক চওড়া ছিল। এখন তা তিন ভাগের এক ভাগ আছে। ইটভাটার মালিকেরা দখল করার কারণেই মূলত নদীর এই অবস্থা হয়েছে।
মনিরুজ্জামান আরও বলেন, নদীতে পলি জমাট হচ্ছে, আর তা ইট ভাটার দখলে চলে যাচ্ছে। যেভাবে ভাটার মালিকেরা নদী দখল শুরু করেছেন, তাতে আগামী দু-এক বছরের মধ্যে ভদ্রা নদী নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, নদীর গতিপথে বাধা সৃষ্টির কারণে চুকনগর, কাঁঠালতলা, খর্ণিয়া বাজারে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর বুকে এমন অত্যাচার চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে নদী নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
খুলনার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম বলেন, এলাকায় নদীর চর দখল করে গড়ে ওঠা ইটের ভাটাগুলোর তালিকা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে। এসব ভাটামালিকের বিরুদ্ধে শিগগির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খুলনার ডুমুরিয়ায় ভদ্রা ও হরি নদীর চার কিলোমিটারের মধ্যে ১৮টি ইটভাটা গড়ে উঠেছে। নদীর চর দখল করে ক্রমান্বয়ে ইটভাটার জায়গা প্রসারিত করছেন ভাটামালিকেরা।
নদীর বুকে বাঁধ দিয়ে তাঁরা সেখানে পুকুর সৃষ্টি করে পলি ভরাট করছেন। আর সেই পলি কেটে তা দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ইট। নদীতে বাঁধ দেওয়ার কারণে একসময়ের প্রবহমান এ নদী দুটি এখন সরু হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ভদ্রা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর ও খুলনা জেলার একটি নদী। এর জলধারা খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার আটলিয়া ও খর্ণিয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে হাপরখালী নদীতে নিপতিত হয়েছে। ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই নদী সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জোয়ার-ভাটার প্রভাবে প্রভাবিত। কিন্তু কালের বিবর্তনে আজ নদী তার যৌবন হারাতে বসেছে। আর সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এলাকার কিছু ইটভাটা ব্যবসায়ী নদীর চর দখলে মেতে উঠেছে।
ভাটাগুলো নদীর প্রায় সিংহভাগ দখল করে নিয়েছে। প্রায় এক যুগ ধরে চলছে এই দখল। খর্ণিয়া ব্রিজের ওপর দাঁড়ালে চোখে পড়ে নদীর
বুকে অসংখ্য মানবসৃষ্ট পুকুর।
তারা যেন নদীর চর দখলের প্রতিযোগিতায় নেমেছে। ভদ্রা ও হরি নদীর চার কিলোমিটারের মধ্যে ১৮টি ইটভাটা রয়েছে। এগুলোর বেশির ভাগ ইটভাটা নদীর জায়গা দখল করে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মনিরুজ্জামান মালি বলেন, ভদ্রা নদী একসময় ব্যাপক গভীর ও অনেক চওড়া ছিল। এখন তা তিন ভাগের এক ভাগ আছে। ইটভাটার মালিকেরা দখল করার কারণেই মূলত নদীর এই অবস্থা হয়েছে।
মনিরুজ্জামান আরও বলেন, নদীতে পলি জমাট হচ্ছে, আর তা ইট ভাটার দখলে চলে যাচ্ছে। যেভাবে ভাটার মালিকেরা নদী দখল শুরু করেছেন, তাতে আগামী দু-এক বছরের মধ্যে ভদ্রা নদী নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, নদীর গতিপথে বাধা সৃষ্টির কারণে চুকনগর, কাঁঠালতলা, খর্ণিয়া বাজারে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর বুকে এমন অত্যাচার চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে নদী নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
খুলনার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম বলেন, এলাকায় নদীর চর দখল করে গড়ে ওঠা ইটের ভাটাগুলোর তালিকা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে। এসব ভাটামালিকের বিরুদ্ধে শিগগির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪