নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে ‘বাংলাদেশিদের’ উল্লাসের ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক মনে করছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবেও বলে জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ে আজ রোববার স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের জার্সি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
তিন মন্ত্রীকে উদ্দেশ করে একজন সাংবাদিক বলেন, মিরপুর স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ম্যাচে দৃষ্টিকটুভাবে স্টেডিয়ামে বাংলাদেশি কিছু সমর্থক পাকিস্তানকে সমর্থন করছে, সে বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো সুযোগ আছে কি না?
জবাবে মন্ত্রী মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সরকারের দৃষ্টিগোচর করেছেন, আমরা অবশ্যই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখব। এটা দুর্ভাগ্যজনক যদি কেউ করে থাকে।’
একটি দলকে যে কেউ সমর্থন করতে পারে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে খেলার দিন অন্য দলকে সমর্থন করা-একটা দেশপ্রেমিক নাগরিকের জন্য নিঃসন্দেহে এটা কারও কাছেই শোভনীয় মনে হবে না। কবি অনেক আগে বলেছেন, যে সবে বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী, সেসব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।...এমন কিছু তো থাকেই। দৃষ্টিতে যেহেতু আসছে এটা সরকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা অবশ্যই নেবে। বাংলাদেশের নাগরিক কি না, আমি ঠিক জানি না, আমরা বসে দেখব ইনশা আল্লাহ।’
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ম্যাচে স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে দেশটিকে সমর্থন জানায় একদল বাংলাদেশি। একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানকে সমর্থন করা নিয়ে কথাও বলেছেন তাঁরা। ওই সাক্ষাৎকার প্রচারের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে ‘বাংলাদেশিদের’ উল্লাসের ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক মনে করছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবেও বলে জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ে আজ রোববার স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের জার্সি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
তিন মন্ত্রীকে উদ্দেশ করে একজন সাংবাদিক বলেন, মিরপুর স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ম্যাচে দৃষ্টিকটুভাবে স্টেডিয়ামে বাংলাদেশি কিছু সমর্থক পাকিস্তানকে সমর্থন করছে, সে বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো সুযোগ আছে কি না?
জবাবে মন্ত্রী মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সরকারের দৃষ্টিগোচর করেছেন, আমরা অবশ্যই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখব। এটা দুর্ভাগ্যজনক যদি কেউ করে থাকে।’
একটি দলকে যে কেউ সমর্থন করতে পারে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে খেলার দিন অন্য দলকে সমর্থন করা-একটা দেশপ্রেমিক নাগরিকের জন্য নিঃসন্দেহে এটা কারও কাছেই শোভনীয় মনে হবে না। কবি অনেক আগে বলেছেন, যে সবে বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী, সেসব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।...এমন কিছু তো থাকেই। দৃষ্টিতে যেহেতু আসছে এটা সরকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা অবশ্যই নেবে। বাংলাদেশের নাগরিক কি না, আমি ঠিক জানি না, আমরা বসে দেখব ইনশা আল্লাহ।’
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের ম্যাচে স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে দেশটিকে সমর্থন জানায় একদল বাংলাদেশি। একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানকে সমর্থন করা নিয়ে কথাও বলেছেন তাঁরা। ওই সাক্ষাৎকার প্রচারের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১২ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫