মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি এনভিডিয়া বাজারে একাধিপত্য বিস্তার রোধের আইন লঙ্ঘন করেছে—এমন অভিযোগে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানিটির বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে চীন। দেশটিতে সেমিকন্ডাক্টর চিপ খাতে বেশ কয়েক বছর ধরেই নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছেন সরকার। এর মধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন করে চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে এনভিডিয়ার বিরুদ্ধে তদন্তে নামল শি চিন পিংয়ের প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার চীনের বাজার নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর মার্কেট রেগুলেশন এক বিবৃতিতে এই তদন্তের ঘোষণা দেয়। তবে কীভাবে এনভিডিয়া চীনের প্রতিযোগিতা আইন লঙ্ঘন করেছে তা বিস্তারিত জানায়নি কর্তৃপক্ষ।
১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি এনভিডিয়া করপোরেশন গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিট (জিপিইউ), এআই প্রসেসর এবং গেমিং ইন্ডাস্ট্রির জন্য বিশেষায়িত চিপ ডিজাইন ও উৎপাদন করে।
২০২০ সালে এই প্রতিষ্ঠান ইসরায়েলি চিপ ডিজাইনার মেলানক্স টেকনোলজিস অধিগ্রহণ করে। ওই চুক্তিতে চীনের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর মার্কেট রেগুলেশনের শর্ত লঙ্ঘন হয়েছে বলে চীন অভিযোগ করে। তবে সে সময় মার্কিন–চীন বাণিজ্য উত্তেজনা থাকলেও এনভিডিয়া মেলানক্স টেকনোলজিস অধিগ্রহণের জন্য শেষ পর্যন্ত চীনের অনুমোদন পায়।
অনুমোদন দেওয়ার সময় এনভিডিয়া এবং অঙ্গীভূত সংস্থার চীনে কার্যক্রমের জন্য বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ছিল—পণ্যের জোরপূর্বক বান্ডলিং (প্যাকেজ আকারে বিক্রি করা) নিষিদ্ধ করা, যা চীনের অ্যান্টি মনোপলি আইনবিরুদ্ধ, অযৌক্তিক বাণিজ্য শর্ত, ক্রয়ের সীমাবদ্ধতা এবং পৃথকভাবে পণ্য কেনা গ্রাহকদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া।
চীন-মার্কিন উত্তেজনা সামনে আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর সম্ভব প্রথম কোপটি পড়ল এনডিভিয়ার ওপর। এমন সময়ে তদন্তটি শুরু হলো, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চীনের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের বিরুদ্ধে তিন বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ শুরু করেছে। চীনের ১৪০টি কোম্পানির রপ্তানি সীমিত করা হয়েছে, যেগুলোর মধ্যে চিপ সরঞ্জাম প্রস্তুতকারকেরাও রয়েছে।
টেকনালাইসিস রিসার্চের প্রধান বিশ্লেষক বব ও’ডনেল বলেন, কোম্পানির ওপর এই তদন্তের গভীর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম। পড়লেও অল্প সময়ের জন্য। কারণ এনভিডিয়ার বেশির ভাগ উন্নত চিপ ইতিমধ্যে চীনে বিক্রির জন্য নিষিদ্ধ।
ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে আমদানি সীমিত করার সিদ্ধান্তের শক্ত প্রতিক্রিয়া হিসেবে চীন যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ—গ্যালিয়াম, জার্মেনিয়াম ও অ্যান্টিমনির রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে।
এদিকে, চীনের শীর্ষ চারটি শিল্প জোট বলেছে, চীনা কোম্পানিগুলোকে মার্কিন চিপ কেনার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। সেগুলো আর নিরাপদ নয়। দেশে তৈরি চিপ কেনার পরামর্শ দিয়েছে সংগঠনগুলো।
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের মধ্যে উত্তেজনার শিকার বহু কোম্পানির মধ্যে একটি হলো এনভিডিয়া। যুক্তরাষ্ট্র এর আগে এনভিডিয়াকে তাদের সবচেয়ে উন্নত এআই চিপ চীনে বিক্রি বন্ধ করতে বাধ্য করেছে। ফলে এনভিডিয়া আলাদা করে চীন–উপযোগী চিপ তৈরি করে।
এই নিষেধাজ্ঞার আগে চীনের এআই চিপ বাজারে ৯০ শতাংশের বেশি শেয়ার ছিল এনভিডিয়ার। তবে, এটি এখন দেশীয় প্রতিদ্বন্দ্বীদের থেকে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এখন হুয়াওয়ে। জানুয়ারিতে শেষ হওয়া অর্থবছরে এনভিডিয়ার আয়ের প্রায় ১৭ শতাংশ চীন থেকে এসেছে, যা দুই বছর আগে ছিল ২৬ শতাংশ।
বব ও’ডনেল বলেন, চীন সরকার স্পষ্টতই যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞার প্রতিক্রিয়া জানাতে চাইছে। তবে মার্কিন সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে চীনের প্রভাব ধীরে ধীরে কমে আসছে।
চীনের পদক্ষেপের পর গতকাল সোমবার এনভিডিয়ার শেয়ারের মূল্য ২ দশমিক ৫ শতাংশ কমে যায়। এনভিডিয়ার একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা প্রতিটি অঞ্চলে আমাদের সেরা পণ্য সরবরাহ করতে কঠোর পরিশ্রম করি। যেখানে ব্যবসা করি সেখানে আমাদের প্রতিশ্রুতি মেনে চলি। আমাদের ব্যবসা সম্পর্কে নিয়ন্ত্রকদের যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে আমরা প্রস্তুত।’
২০১৩ সালে সর্বশেষ চীন শীর্ষ স্থানে থাকা বিদেশি কোনো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অ্যান্টি–মনোপলি তদন্ত চালিয়েছিল। সেটি ছিল মার্কিন বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি কোয়ালকম। প্রতিষ্ঠানটির চীনা শাখার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত চার্জ এবং বাজার প্রতিযোগিতার অপব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়েছিল। পরবর্তীতে কোয়ালকমকে ৯৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার জরিমানা দিতে হয়েছিল। ওই সময় চীনে কোনো কোম্পানির বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অঙ্কের জরিমানা ছিল সেটি।
মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি এনভিডিয়া বাজারে একাধিপত্য বিস্তার রোধের আইন লঙ্ঘন করেছে—এমন অভিযোগে বিশ্বের সবচেয়ে দামি কোম্পানিটির বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে চীন। দেশটিতে সেমিকন্ডাক্টর চিপ খাতে বেশ কয়েক বছর ধরেই নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছেন সরকার। এর মধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন করে চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে এনভিডিয়ার বিরুদ্ধে তদন্তে নামল শি চিন পিংয়ের প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার চীনের বাজার নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর মার্কেট রেগুলেশন এক বিবৃতিতে এই তদন্তের ঘোষণা দেয়। তবে কীভাবে এনভিডিয়া চীনের প্রতিযোগিতা আইন লঙ্ঘন করেছে তা বিস্তারিত জানায়নি কর্তৃপক্ষ।
১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি এনভিডিয়া করপোরেশন গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিট (জিপিইউ), এআই প্রসেসর এবং গেমিং ইন্ডাস্ট্রির জন্য বিশেষায়িত চিপ ডিজাইন ও উৎপাদন করে।
২০২০ সালে এই প্রতিষ্ঠান ইসরায়েলি চিপ ডিজাইনার মেলানক্স টেকনোলজিস অধিগ্রহণ করে। ওই চুক্তিতে চীনের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর মার্কেট রেগুলেশনের শর্ত লঙ্ঘন হয়েছে বলে চীন অভিযোগ করে। তবে সে সময় মার্কিন–চীন বাণিজ্য উত্তেজনা থাকলেও এনভিডিয়া মেলানক্স টেকনোলজিস অধিগ্রহণের জন্য শেষ পর্যন্ত চীনের অনুমোদন পায়।
অনুমোদন দেওয়ার সময় এনভিডিয়া এবং অঙ্গীভূত সংস্থার চীনে কার্যক্রমের জন্য বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ছিল—পণ্যের জোরপূর্বক বান্ডলিং (প্যাকেজ আকারে বিক্রি করা) নিষিদ্ধ করা, যা চীনের অ্যান্টি মনোপলি আইনবিরুদ্ধ, অযৌক্তিক বাণিজ্য শর্ত, ক্রয়ের সীমাবদ্ধতা এবং পৃথকভাবে পণ্য কেনা গ্রাহকদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া।
চীন-মার্কিন উত্তেজনা সামনে আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর সম্ভব প্রথম কোপটি পড়ল এনডিভিয়ার ওপর। এমন সময়ে তদন্তটি শুরু হলো, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চীনের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের বিরুদ্ধে তিন বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ শুরু করেছে। চীনের ১৪০টি কোম্পানির রপ্তানি সীমিত করা হয়েছে, যেগুলোর মধ্যে চিপ সরঞ্জাম প্রস্তুতকারকেরাও রয়েছে।
টেকনালাইসিস রিসার্চের প্রধান বিশ্লেষক বব ও’ডনেল বলেন, কোম্পানির ওপর এই তদন্তের গভীর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম। পড়লেও অল্প সময়ের জন্য। কারণ এনভিডিয়ার বেশির ভাগ উন্নত চিপ ইতিমধ্যে চীনে বিক্রির জন্য নিষিদ্ধ।
ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে আমদানি সীমিত করার সিদ্ধান্তের শক্ত প্রতিক্রিয়া হিসেবে চীন যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ—গ্যালিয়াম, জার্মেনিয়াম ও অ্যান্টিমনির রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে।
এদিকে, চীনের শীর্ষ চারটি শিল্প জোট বলেছে, চীনা কোম্পানিগুলোকে মার্কিন চিপ কেনার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। সেগুলো আর নিরাপদ নয়। দেশে তৈরি চিপ কেনার পরামর্শ দিয়েছে সংগঠনগুলো।
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের মধ্যে উত্তেজনার শিকার বহু কোম্পানির মধ্যে একটি হলো এনভিডিয়া। যুক্তরাষ্ট্র এর আগে এনভিডিয়াকে তাদের সবচেয়ে উন্নত এআই চিপ চীনে বিক্রি বন্ধ করতে বাধ্য করেছে। ফলে এনভিডিয়া আলাদা করে চীন–উপযোগী চিপ তৈরি করে।
এই নিষেধাজ্ঞার আগে চীনের এআই চিপ বাজারে ৯০ শতাংশের বেশি শেয়ার ছিল এনভিডিয়ার। তবে, এটি এখন দেশীয় প্রতিদ্বন্দ্বীদের থেকে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এখন হুয়াওয়ে। জানুয়ারিতে শেষ হওয়া অর্থবছরে এনভিডিয়ার আয়ের প্রায় ১৭ শতাংশ চীন থেকে এসেছে, যা দুই বছর আগে ছিল ২৬ শতাংশ।
বব ও’ডনেল বলেন, চীন সরকার স্পষ্টতই যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞার প্রতিক্রিয়া জানাতে চাইছে। তবে মার্কিন সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে চীনের প্রভাব ধীরে ধীরে কমে আসছে।
চীনের পদক্ষেপের পর গতকাল সোমবার এনভিডিয়ার শেয়ারের মূল্য ২ দশমিক ৫ শতাংশ কমে যায়। এনভিডিয়ার একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা প্রতিটি অঞ্চলে আমাদের সেরা পণ্য সরবরাহ করতে কঠোর পরিশ্রম করি। যেখানে ব্যবসা করি সেখানে আমাদের প্রতিশ্রুতি মেনে চলি। আমাদের ব্যবসা সম্পর্কে নিয়ন্ত্রকদের যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে আমরা প্রস্তুত।’
২০১৩ সালে সর্বশেষ চীন শীর্ষ স্থানে থাকা বিদেশি কোনো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অ্যান্টি–মনোপলি তদন্ত চালিয়েছিল। সেটি ছিল মার্কিন বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি কোয়ালকম। প্রতিষ্ঠানটির চীনা শাখার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত চার্জ এবং বাজার প্রতিযোগিতার অপব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়েছিল। পরবর্তীতে কোয়ালকমকে ৯৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার জরিমানা দিতে হয়েছিল। ওই সময় চীনে কোনো কোম্পানির বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অঙ্কের জরিমানা ছিল সেটি।
বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরতে সাত দিনের সফরে চীনে গেছে সরকারি প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত এই দলে রয়েছেন বিডা, বেজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার
৪ ঘণ্টা আগেচীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিরল মৃত্তিকা চুম্বকের রপ্তানি এক মাসে আগের মাসের তুলনায় ৭ গুণ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হওয়ার পর এই প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আগামী পাঁচ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বছরে ৭ লাখ টন করে উচ্চমানের গম আমদানি করতে দেশটির সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। আজ রোববার সচিবালয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর এবং আমেরিকার পক্ষে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস...
৭ ঘণ্টা আগে৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে