নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যস্ত কর্মঘণ্টা, শহুরে যানজট আর ঘরে ফেরার পর রাজ্যের ক্লান্তির মাঝেও মানুষ চায় পছন্দের খাবারটা সময়মতো হাতের কাছে পেতে। এই চাওয়াকে পূরণ করছে অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস ‘ফুডি’। যা এক বছরের কম সময়ের মধ্যে কর্মব্যস্ত শহুরে বাসিন্দাদের কাছে নির্ভরতার আরেক নাম হয়ে উঠেছে।
‘ফুডি’র যাত্রা শুরু হয় ২০২৪ সালের জুনে। এর উদ্যোক্তারা লক্ষ করেন, বাংলাদেশে বড় শহরগুলোতে দ্রুত, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী খাবার পৌঁছে দেওয়ার নির্ভরযোগ্য মাধ্যমের স্বল্পতা রয়েছে। এই খাতে হাতে গোনা দু-একটি প্রতিষ্ঠান থাকলেও তা যথেষ্ট নয়। খাবার অর্ডার করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় গ্রাহকদের। খাবারের মান ও মূল্য নিয়েও থাকে নানা অভিযোগ। গ্রাহকদের দৈনন্দিন এই তিক্ত অভিজ্ঞতাকে সহজতর করার ভাবনা থেকে ফুডির যাত্রা শুরু। এক বছর না পেরোতেই তারা দেশের ১৯টি শহরের মানুষকে প্রতিদিন খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। এই অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস শহুরে বাসিন্দাদের দিচ্ছে নতুন অভিজ্ঞতা; বিশেষ করে তরুণ পেশাজীবী, শিক্ষার্থী ও ব্যাচেলরদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে ফুডি। দিনে দিনে তারা আবিষ্কার করছে, খাবার মানে শুধু ক্ষুধা মেটানো নয়, এটা কর্মব্যস্ত দিনে একটুখানি স্বস্তিও বটে।
ফুডির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো অ্যাপভিত্তিক ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা। ব্যবহারকারী অ্যাপে প্রবেশ করেই আশপাশের রেস্টুরেন্টগুলোর মেনু, মূল্য এবং ডেলিভারি সময় দেখে অর্ডার দিতে পারেন। আর মাত্র ৩০-৪৫ মিনিটের মধ্যে খাবার চলে আসে তাঁর দোরগোড়ায়। নিরাপত্তা এবং খাবারের মান ও স্বাদ বজায় রাখার ক্ষেত্রে ফুডি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে বলে জানালেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শাহনেওয়াজ মান্নান। প্রতিটি খাবার গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার আগে করা হয় ডাবল চেকিং এবং গ্রাহকদের মতামতের ভিত্তিতে চালানো হয় নিয়মিত রেস্টুরেন্ট রিভিউ। তাঁদের ‘রিয়েল টাইম ট্র্যাকিং’ ফিচার অনেক গ্রাহকের কাছে ভীষণ জনপ্রিয়। কারণ, এতে দেখা যায়, খাবার এখন ঠিক কোথায় আছে এবং কত মিনিটে পৌঁছাবে।
ফুডি অ্যাপে ঢুকলেই চোখে পড়ে অসংখ্য রেস্টুরেন্টের তালিকা—পাঁচতারা হোটেল থেকে শুরু করে পাড়ার সেই পুরোনো বিরিয়ানির দোকান। ব্যবহারকারীরা খুব সহজে দেখতে পারেন কী খাচ্ছেন অন্যরা, কোন রেস্টুরেন্টে রেটিং কেমন আর ডেলিভারি চার্জ কত। খাবারের ছবিগুলোও যেন জিবে জল আনে।
রাজধানীর বনানী এলাকার আইটি প্রফেশনাল সাকিব আহমেদ বলেন, ‘প্রতিদিন অফিস থেকে ফিরে রান্না করা সম্ভব হয় না। আগে হয়তো মেসের খাবার খেয়ে নিতে হতো। এখন ফুডিতে ঢুকেই দেখি, আশপাশে কী কী অপশন আছে।’
ফুডির সিইওর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাঁরা দিনে গড়ে ১৫ হাজার অর্ডার ডেলিভারি করছেন।
ফুডি শুধু গ্রাহকদের নয়, রেস্টুরেন্ট মালিকদের জীবনেও এনেছে বড় পরিবর্তন। তাঁরা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রচেষ্টায় গড়া ছোট রেস্তোরাঁগুলোকেও সামনে নিয়ে এসেছে। বর্তমানে ফুডিতে যুক্ত রয়েছে সাত হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট। প্রতি সপ্তাহে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন নাম, যারা চায় তাদের খাবার শহরের আরও মানুষের কাছে পৌঁছে যাক। তবে রেস্টুরেন্ট যুক্ত করার আগে তাদের মান নিশ্চিত করার চেষ্টা করে ফুডি টিম। এ জন্য সাধারণত রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন এবং খাবারের মান যাচাইয়ের পর তালিকায় যুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশে ডেলিভারি সার্ভিসে মূলত পুরুষ কর্মীদেরই দেখা যায়। তবে ফুডি সেখানে কিছুটা ব্যতিক্রম। প্রতিষ্ঠানটি পুরুষদের পাশাপাশি নারী কর্মীও নিয়োগ দিচ্ছে। বর্তমানে শতাধিক নারী কর্মী ফুডির সঙ্গে নিয়মিত কাজ করছেন। তাঁরা শুধু খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন না, বরং ভাঙছেন প্রতিবন্ধকতার দেয়াল।
ফুডি এখন শুধু খাবার নয়, পৌঁছে দিচ্ছে ফুলও। জন্মদিন, অ্যানিভার্সারি কিংবা হঠাৎ ‘ভালোবাসি’ বলা মুহূর্তগুলোতে প্রিয়জনের দরজায় পৌঁছে যাচ্ছে গোলাপ, বেলিসহ পছন্দের সব ফুল। ফুডির সিইও বললেন, ফুলের তোড়া, মালাসহ বিশেষ দিবসে থিম ফ্লাওয়ার প্যাকেজও ডেলিভারি দিচ্ছে ফুডি।
খাবারের পাশাপাশি দোরগোড়ায় প্রয়োজনীয় সবকিছু পৌঁছে দিতে ফুডি নিয়ে আসছে ফুডি মার্ট। চলতি বছর এই সেবা চালু হবে বলে জানান শাহনেওয়াজ মান্নান। নিত্যপ্রয়োজনীয় গ্রোসারি পণ্য, ওষুধ, পানীয় এমনকি গিফট আইটেমও এখানে অর্ডার করা যাবে। এ ছাড়া আসছে নতুন সব ফিচার।
শহুরে যানজট, হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া খাবার, কিংবা ডেলিভারি কর্মীদের নিরাপত্তা—সবকিছুই ভাবায় ফুডি টিমকে। আর তাই ডেলিভারি কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফুডি নিয়েছে বেশ কিছু উদ্যোগ। কর্মীদের দেওয়া হয় নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ এবং ফ্রি সেফটি কিডস। আর খাবার নিরাপদ রাখতে বিশেষ ব্যাগ তো রয়েছেই।
ফুডি এখন শুধু খাবার পৌঁছে দেওয়া নয়, বরং একটি দ্রুতগতির শহুরে জীবনের অংশ হয়ে উঠছে। এটি শুধু একটি অ্যাপ নয়, বরং সময় বাঁচানোর চাবিকাঠি। একাকিত্বে একটু আনন্দ, কিংবা পরিবারের সঙ্গে হঠাৎ একসঙ্গে বসে খাওয়ার সুযোগ, কখনো গেম খেলার মাঝখানে, কখনো ওয়ার্ক ফ্রম হোমের দুপুরবেলায়, ক্লিক করে খাবার অর্ডার দেওয়াটাই যেন একটা স্বস্তির অন্য নাম। ক্লিকের এই যাত্রায় ফুডি শহরের খাবার-সংস্কৃতিকে যেমন বদলে দিচ্ছে, তেমনি বদলে দিচ্ছে আমাদের খাওয়ার অভ্যাস, সময় ব্যবস্থাপনা, এমনকি সামাজিক যোগাযোগের ধরনকেও।
ব্যস্ত কর্মঘণ্টা, শহুরে যানজট আর ঘরে ফেরার পর রাজ্যের ক্লান্তির মাঝেও মানুষ চায় পছন্দের খাবারটা সময়মতো হাতের কাছে পেতে। এই চাওয়াকে পূরণ করছে অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস ‘ফুডি’। যা এক বছরের কম সময়ের মধ্যে কর্মব্যস্ত শহুরে বাসিন্দাদের কাছে নির্ভরতার আরেক নাম হয়ে উঠেছে।
‘ফুডি’র যাত্রা শুরু হয় ২০২৪ সালের জুনে। এর উদ্যোক্তারা লক্ষ করেন, বাংলাদেশে বড় শহরগুলোতে দ্রুত, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী খাবার পৌঁছে দেওয়ার নির্ভরযোগ্য মাধ্যমের স্বল্পতা রয়েছে। এই খাতে হাতে গোনা দু-একটি প্রতিষ্ঠান থাকলেও তা যথেষ্ট নয়। খাবার অর্ডার করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় গ্রাহকদের। খাবারের মান ও মূল্য নিয়েও থাকে নানা অভিযোগ। গ্রাহকদের দৈনন্দিন এই তিক্ত অভিজ্ঞতাকে সহজতর করার ভাবনা থেকে ফুডির যাত্রা শুরু। এক বছর না পেরোতেই তারা দেশের ১৯টি শহরের মানুষকে প্রতিদিন খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। এই অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস শহুরে বাসিন্দাদের দিচ্ছে নতুন অভিজ্ঞতা; বিশেষ করে তরুণ পেশাজীবী, শিক্ষার্থী ও ব্যাচেলরদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে ফুডি। দিনে দিনে তারা আবিষ্কার করছে, খাবার মানে শুধু ক্ষুধা মেটানো নয়, এটা কর্মব্যস্ত দিনে একটুখানি স্বস্তিও বটে।
ফুডির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো অ্যাপভিত্তিক ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা। ব্যবহারকারী অ্যাপে প্রবেশ করেই আশপাশের রেস্টুরেন্টগুলোর মেনু, মূল্য এবং ডেলিভারি সময় দেখে অর্ডার দিতে পারেন। আর মাত্র ৩০-৪৫ মিনিটের মধ্যে খাবার চলে আসে তাঁর দোরগোড়ায়। নিরাপত্তা এবং খাবারের মান ও স্বাদ বজায় রাখার ক্ষেত্রে ফুডি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে বলে জানালেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শাহনেওয়াজ মান্নান। প্রতিটি খাবার গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার আগে করা হয় ডাবল চেকিং এবং গ্রাহকদের মতামতের ভিত্তিতে চালানো হয় নিয়মিত রেস্টুরেন্ট রিভিউ। তাঁদের ‘রিয়েল টাইম ট্র্যাকিং’ ফিচার অনেক গ্রাহকের কাছে ভীষণ জনপ্রিয়। কারণ, এতে দেখা যায়, খাবার এখন ঠিক কোথায় আছে এবং কত মিনিটে পৌঁছাবে।
ফুডি অ্যাপে ঢুকলেই চোখে পড়ে অসংখ্য রেস্টুরেন্টের তালিকা—পাঁচতারা হোটেল থেকে শুরু করে পাড়ার সেই পুরোনো বিরিয়ানির দোকান। ব্যবহারকারীরা খুব সহজে দেখতে পারেন কী খাচ্ছেন অন্যরা, কোন রেস্টুরেন্টে রেটিং কেমন আর ডেলিভারি চার্জ কত। খাবারের ছবিগুলোও যেন জিবে জল আনে।
রাজধানীর বনানী এলাকার আইটি প্রফেশনাল সাকিব আহমেদ বলেন, ‘প্রতিদিন অফিস থেকে ফিরে রান্না করা সম্ভব হয় না। আগে হয়তো মেসের খাবার খেয়ে নিতে হতো। এখন ফুডিতে ঢুকেই দেখি, আশপাশে কী কী অপশন আছে।’
ফুডির সিইওর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাঁরা দিনে গড়ে ১৫ হাজার অর্ডার ডেলিভারি করছেন।
ফুডি শুধু গ্রাহকদের নয়, রেস্টুরেন্ট মালিকদের জীবনেও এনেছে বড় পরিবর্তন। তাঁরা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রচেষ্টায় গড়া ছোট রেস্তোরাঁগুলোকেও সামনে নিয়ে এসেছে। বর্তমানে ফুডিতে যুক্ত রয়েছে সাত হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট। প্রতি সপ্তাহে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন নাম, যারা চায় তাদের খাবার শহরের আরও মানুষের কাছে পৌঁছে যাক। তবে রেস্টুরেন্ট যুক্ত করার আগে তাদের মান নিশ্চিত করার চেষ্টা করে ফুডি টিম। এ জন্য সাধারণত রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন এবং খাবারের মান যাচাইয়ের পর তালিকায় যুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশে ডেলিভারি সার্ভিসে মূলত পুরুষ কর্মীদেরই দেখা যায়। তবে ফুডি সেখানে কিছুটা ব্যতিক্রম। প্রতিষ্ঠানটি পুরুষদের পাশাপাশি নারী কর্মীও নিয়োগ দিচ্ছে। বর্তমানে শতাধিক নারী কর্মী ফুডির সঙ্গে নিয়মিত কাজ করছেন। তাঁরা শুধু খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন না, বরং ভাঙছেন প্রতিবন্ধকতার দেয়াল।
ফুডি এখন শুধু খাবার নয়, পৌঁছে দিচ্ছে ফুলও। জন্মদিন, অ্যানিভার্সারি কিংবা হঠাৎ ‘ভালোবাসি’ বলা মুহূর্তগুলোতে প্রিয়জনের দরজায় পৌঁছে যাচ্ছে গোলাপ, বেলিসহ পছন্দের সব ফুল। ফুডির সিইও বললেন, ফুলের তোড়া, মালাসহ বিশেষ দিবসে থিম ফ্লাওয়ার প্যাকেজও ডেলিভারি দিচ্ছে ফুডি।
খাবারের পাশাপাশি দোরগোড়ায় প্রয়োজনীয় সবকিছু পৌঁছে দিতে ফুডি নিয়ে আসছে ফুডি মার্ট। চলতি বছর এই সেবা চালু হবে বলে জানান শাহনেওয়াজ মান্নান। নিত্যপ্রয়োজনীয় গ্রোসারি পণ্য, ওষুধ, পানীয় এমনকি গিফট আইটেমও এখানে অর্ডার করা যাবে। এ ছাড়া আসছে নতুন সব ফিচার।
শহুরে যানজট, হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া খাবার, কিংবা ডেলিভারি কর্মীদের নিরাপত্তা—সবকিছুই ভাবায় ফুডি টিমকে। আর তাই ডেলিভারি কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফুডি নিয়েছে বেশ কিছু উদ্যোগ। কর্মীদের দেওয়া হয় নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ এবং ফ্রি সেফটি কিডস। আর খাবার নিরাপদ রাখতে বিশেষ ব্যাগ তো রয়েছেই।
ফুডি এখন শুধু খাবার পৌঁছে দেওয়া নয়, বরং একটি দ্রুতগতির শহুরে জীবনের অংশ হয়ে উঠছে। এটি শুধু একটি অ্যাপ নয়, বরং সময় বাঁচানোর চাবিকাঠি। একাকিত্বে একটু আনন্দ, কিংবা পরিবারের সঙ্গে হঠাৎ একসঙ্গে বসে খাওয়ার সুযোগ, কখনো গেম খেলার মাঝখানে, কখনো ওয়ার্ক ফ্রম হোমের দুপুরবেলায়, ক্লিক করে খাবার অর্ডার দেওয়াটাই যেন একটা স্বস্তির অন্য নাম। ক্লিকের এই যাত্রায় ফুডি শহরের খাবার-সংস্কৃতিকে যেমন বদলে দিচ্ছে, তেমনি বদলে দিচ্ছে আমাদের খাওয়ার অভ্যাস, সময় ব্যবস্থাপনা, এমনকি সামাজিক যোগাযোগের ধরনকেও।
টানা ৯ বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। রাজস্ব আদায়ে প্রতিবছর কিছুটা প্রবৃদ্ধি থাকলেও তা পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে থাকছে। প্রস্তাবিত ও সংশোধিত, উভয় লক্ষ্যেই তৈরি হচ্ছে বড় ফারাক। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের পর থেকে কোনো বছরই লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি...
৬ ঘণ্টা আগে১১ বছরের সফল যাত্রা সম্পন্ন করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। দেশের অন্যতম বেসরকারি এই বিমান সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার ১২ বছরে পা রাখল। ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা শুরু করা ইউএস-বাংলা আজ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে বাংলাদেশের আকাশে একটি নির্ভরতার নাম হয়ে উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগে৩৫ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্কের চাপ এড়াতে বাণিজ্য ও অবাণিজ্য-সংক্রান্ত অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে খুশি রাখতে চাইছে বাংলাদেশ। এ বিষয়ে আগামী রোববার মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরে (ইউএসটিআর) বাংলাদেশের চূড়ান্ত অবস্থানপত্র পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। এরপর বাংলাদেশের প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র কতটুকু সাড়া দেয়...
৭ ঘণ্টা আগেজনতা ব্যাংকের প্রস্তাবিত নতুন পদোন্নতি নীতিমালায় চাকরির মোট মেয়াদকে প্রধান বিবেচনায় এনে নম্বর নির্ধারণ করায় গভীর অসন্তোষ দেখা দিয়েছে ব্যাংকের অভ্যন্তরে। বিশেষত, বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির মাধ্যমে ২০১৯ সাল ও পরবর্তী সময়ে সরাসরি জ্যেষ্ঠ অফিসার পদে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা...
৯ ঘণ্টা আগে