অনলাইন ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতির প্রভাবে শুল্ক আদায়ে রেকর্ড করেছে যুক্তরাষ্ট্র। চলতি ২০২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসেই শুল্ক থেকে রাজস্ব আদায় ছাড়িয়েছে ১০০ বিলিয়ন ডলার। জুন মাসেই শুল্ক আদায় হয় প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার, যার ফলে দেশটির বাজেটে ২৭ বিলিয়ন ডলারের চমকপ্রদ উদ্বৃত্ত এসেছে। খবর রয়টার্সের।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, মাত্র চার মাসের ব্যবধানে শুল্ক রাজস্ব দ্বিগুণ হয়ে এখন দেশের চতুর্থ বৃহত্তম রাজস্ব উৎসে পরিণত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে মোট শুল্ক আদায় হয়েছে ১১৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। তবে বিভিন্ন খাতে রিফান্ড বা ফেরত দেওয়ার পর মোট শুল্ক আদায় ১০৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। এখন শুল্ক থেকে আয় যুক্তরাষ্ট্রের মোট বাজেট রাজস্বের প্রায় ৫ শতাংশ, যেখানে ঐতিহাসিকভাবে এ হার ছিল মাত্র ২ শতাংশ।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, জুন মাসে বাজেট আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২৬ বিলিয়ন ডলারে, যা রেকর্ড। আগের বছরের জুনে যেখানে ঘাটতি ছিল ৭১ বিলিয়ন ডলার, সেখানে এবার উদ্বৃত্ত হয়েছে ২৭ বিলিয়ন। ব্যয় কমেছে ৩৮ বিলিয়ন ডলার। তবে ট্রেজারি বিভাগ বলছে, কিছু রাজস্ব ও ভাতা পরিশোধের তারিখ পরিবর্তনের কারণে প্রকৃত ঘাটতি হতে পারত ৭০ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে, ট্রাম্প দাবি করেছেন, আগামী ১ আগস্ট থেকে নতুন ‘পাল্টাপাল্টি শুল্ক’ কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রে ‘বড় অঙ্কের অর্থ’ আসতে শুরু করবে। তাঁর প্রশাসন ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে—ব্রাজিল ও তামার ওপর ৫০ শতাংশ এবং কানাডার পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক বসবে। একই সঙ্গে চিপ ও ওষুধ খাতে নতুন শুল্ক আসছে বলেও জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, ‘ট্রাম্প যখন দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করছেন, তখন আজকের ট্রেজারি বিবরণীতে দেখা যাচ্ছে রেকর্ড কাস্টমস আয়—তাও আবার কোনো মুদ্রাস্ফীতি ছাড়াই!’
ট্রেজারির হিসাব অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে মোট বাজেট আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি, আর ব্যয় বেড়ে ৫ দশমিক ৩৪৬ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এই সময়ে দেশটি ঋণের সুদ পরিশোধে ব্যয়ই ৯২১ বিলিয়ন ডলার।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ব্যবসা ও ভোক্তারা আগেভাগে পণ্য কিনে শুল্ক এড়ানোর চেষ্টা করায় শুল্ক রাজস্বের বাস্তব চিত্র পেতে আরও সময় লাগতে পারে। তবে একবার নতুন হারে শুল্ক কার্যকর হলে মাসিক শুল্ক আয় আরও ১০ বিলিয়ন ডলার বাড়তে পারে। বিশ্লেষকদের অনেকেই সতর্ক করেছেন, সরকার হয়তো শুল্ক আয়ের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল হয়ে উঠতে পারে, যা ভবিষ্যতে অর্থনীতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করবে। তবুও, ট্রাম্প প্রশাসন আগামী মাসগুলোতে শুল্ক বৃদ্ধির পদক্ষেপ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতির প্রভাবে শুল্ক আদায়ে রেকর্ড করেছে যুক্তরাষ্ট্র। চলতি ২০২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসেই শুল্ক থেকে রাজস্ব আদায় ছাড়িয়েছে ১০০ বিলিয়ন ডলার। জুন মাসেই শুল্ক আদায় হয় প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার, যার ফলে দেশটির বাজেটে ২৭ বিলিয়ন ডলারের চমকপ্রদ উদ্বৃত্ত এসেছে। খবর রয়টার্সের।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, মাত্র চার মাসের ব্যবধানে শুল্ক রাজস্ব দ্বিগুণ হয়ে এখন দেশের চতুর্থ বৃহত্তম রাজস্ব উৎসে পরিণত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে মোট শুল্ক আদায় হয়েছে ১১৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। তবে বিভিন্ন খাতে রিফান্ড বা ফেরত দেওয়ার পর মোট শুল্ক আদায় ১০৮ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। এখন শুল্ক থেকে আয় যুক্তরাষ্ট্রের মোট বাজেট রাজস্বের প্রায় ৫ শতাংশ, যেখানে ঐতিহাসিকভাবে এ হার ছিল মাত্র ২ শতাংশ।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, জুন মাসে বাজেট আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২৬ বিলিয়ন ডলারে, যা রেকর্ড। আগের বছরের জুনে যেখানে ঘাটতি ছিল ৭১ বিলিয়ন ডলার, সেখানে এবার উদ্বৃত্ত হয়েছে ২৭ বিলিয়ন। ব্যয় কমেছে ৩৮ বিলিয়ন ডলার। তবে ট্রেজারি বিভাগ বলছে, কিছু রাজস্ব ও ভাতা পরিশোধের তারিখ পরিবর্তনের কারণে প্রকৃত ঘাটতি হতে পারত ৭০ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে, ট্রাম্প দাবি করেছেন, আগামী ১ আগস্ট থেকে নতুন ‘পাল্টাপাল্টি শুল্ক’ কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রে ‘বড় অঙ্কের অর্থ’ আসতে শুরু করবে। তাঁর প্রশাসন ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে—ব্রাজিল ও তামার ওপর ৫০ শতাংশ এবং কানাডার পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক বসবে। একই সঙ্গে চিপ ও ওষুধ খাতে নতুন শুল্ক আসছে বলেও জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, ‘ট্রাম্প যখন দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করছেন, তখন আজকের ট্রেজারি বিবরণীতে দেখা যাচ্ছে রেকর্ড কাস্টমস আয়—তাও আবার কোনো মুদ্রাস্ফীতি ছাড়াই!’
ট্রেজারির হিসাব অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে মোট বাজেট আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি, আর ব্যয় বেড়ে ৫ দশমিক ৩৪৬ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এই সময়ে দেশটি ঋণের সুদ পরিশোধে ব্যয়ই ৯২১ বিলিয়ন ডলার।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ব্যবসা ও ভোক্তারা আগেভাগে পণ্য কিনে শুল্ক এড়ানোর চেষ্টা করায় শুল্ক রাজস্বের বাস্তব চিত্র পেতে আরও সময় লাগতে পারে। তবে একবার নতুন হারে শুল্ক কার্যকর হলে মাসিক শুল্ক আয় আরও ১০ বিলিয়ন ডলার বাড়তে পারে। বিশ্লেষকদের অনেকেই সতর্ক করেছেন, সরকার হয়তো শুল্ক আয়ের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল হয়ে উঠতে পারে, যা ভবিষ্যতে অর্থনীতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করবে। তবুও, ট্রাম্প প্রশাসন আগামী মাসগুলোতে শুল্ক বৃদ্ধির পদক্ষেপ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও গত অর্থবছরে (২০২৪-২৫) বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতে ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এ সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৩৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আমদানির ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। আগামী ১ আগস্ট থেকে এটি কার্যকর হবে। হোয়াইট হাউস সূত্রের বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, মিত্রদের সঙ্গে কয়েক সপ্তাহ ধরে আলোচনা করেও বাণিজ্য চুক্তি করতে ব্যর্থ হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এমিরেটস এয়ারলাইন্সের বিরুদ্ধে এক বৃদ্ধ যাত্রীর সঙ্গে অবহেলা ও অমানবিক আচরণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, ৭১ বছর বয়সী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক লায়লা হোসেনকে হুইলচেয়ার সহায়তা না দিয়ে দীর্ঘক্ষণ হাঁটতে বাধ্য করা হয় এবং ইতালির মিলান বিমানবন্দরে দুই ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকত
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক খুচরা বিক্রেতা চেইনশপ ওয়ালমার্টের কিছু সরবরাহকারী বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারকদের কাছ থেকে অর্ডার দেওয়া স্থগিত বা বিলম্বিত করেছেন। বাংলাদেশের তিন কারখানামালিক ও রয়টার্সের পাওয়া সরবরাহকারীর সঙ্গে যোগাযোগের নথির সূত্র ধরে এ তথ্য জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগে