নতুন করে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার এবার তাৎক্ষণিক জবাব দিয়েছে রাশিয়া। শেয়ার, মুদ্রা ও পণ্য কেনাবেচার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম মস্কো এক্সচেঞ্জে ডলার ও ইউরোতে লেনদেন নিষিদ্ধ করেছে দেশটি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অর্থের সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করার পদক্ষেপ হিসেবে গতকাল বুধবার নতুন করে একগুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। ছুটির দিন হলেও ঘণ্টাখানেকের মধ্যে পাল্টা পদক্ষেপ নেয় রাশিয়া। মস্কো এক্সচেঞ্জ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে বিবৃতি দেয়।
গতকাল মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ থেকে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানসহ মস্কো এক্সচেঞ্জ গ্রুপের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এটি দেশটির সমন্বিত লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে পুঁজিবাজার, ফরেক্স এক্সচেঞ্জ ও কমোডিটি এক্সচেঞ্জ অন্তর্ভুক্ত। সে কারণে মার্কিন নিষেধাজ্ঞাকে একটি বড় আর্থিক শাস্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে বলেছে, মস্কো এক্সচেঞ্জ গ্রুপের বিপক্ষে নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপের কারণে মার্কিন ডলার ও ইউরোভিত্তিক সম্পদের লেনদেন ও নিষ্পত্তি স্থগিত থাকবে।
সোভিয়েত আমলে মুদ্রা লেনদেনে কালোবাজারের ব্যাপক প্রভাব ছিল। রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক বিনিময় হারের সঙ্গে ওই বাজারের দামে আকাশ–পাতাল পার্থক্য থাকত।
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পরের তিন দশকে রুশ মুদ্রা রুবলের বহু অবমূল্যায়ন হয়েছে। রুশরা পশ্চিমা মুদ্রায় তাঁদের অর্থ সঞ্চয় করেন। তাই রাশিয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনকে টার্গেট করে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হলে পুরো রুশ সমাজে ভীতি ছড়ায়।
সে কারণে নতুন করে নিষেধাজ্ঞার পরপরই পরিস্থিতি শান্ত করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যেকোনো কোম্পানি বা ব্যক্তি রাশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে মার্কিন ডলার ও ইউরো কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন। নিজ হিসাবে কারও ডলার থাকলে তা নিরাপদ থাকবে।’
মস্কো এক্সচেঞ্জের আওতার বাইরের যেকোনো উপায়ে ডলার ও ইউরো কেনাবেচা করতে পারবেন। তবে এতে দামের বেশি হেরফের হতে পারে।
ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর বেশির ভাগ রুশ কোম্পানি ও ব্যাংক ইতিমধ্যেই পশ্চিমা মুদ্রার ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়েছে। মস্কো এক্সচেঞ্জে এখন যত বিদেশি মুদ্রার লেনদেন হয়, তার বেশির ভাগই চীনা মুদ্রা ইউয়ান।
নতুন করে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার এবার তাৎক্ষণিক জবাব দিয়েছে রাশিয়া। শেয়ার, মুদ্রা ও পণ্য কেনাবেচার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম মস্কো এক্সচেঞ্জে ডলার ও ইউরোতে লেনদেন নিষিদ্ধ করেছে দেশটি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অর্থের সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করার পদক্ষেপ হিসেবে গতকাল বুধবার নতুন করে একগুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। ছুটির দিন হলেও ঘণ্টাখানেকের মধ্যে পাল্টা পদক্ষেপ নেয় রাশিয়া। মস্কো এক্সচেঞ্জ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে বিবৃতি দেয়।
গতকাল মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ থেকে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানসহ মস্কো এক্সচেঞ্জ গ্রুপের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এটি দেশটির সমন্বিত লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে পুঁজিবাজার, ফরেক্স এক্সচেঞ্জ ও কমোডিটি এক্সচেঞ্জ অন্তর্ভুক্ত। সে কারণে মার্কিন নিষেধাজ্ঞাকে একটি বড় আর্থিক শাস্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে বলেছে, মস্কো এক্সচেঞ্জ গ্রুপের বিপক্ষে নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপের কারণে মার্কিন ডলার ও ইউরোভিত্তিক সম্পদের লেনদেন ও নিষ্পত্তি স্থগিত থাকবে।
সোভিয়েত আমলে মুদ্রা লেনদেনে কালোবাজারের ব্যাপক প্রভাব ছিল। রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক বিনিময় হারের সঙ্গে ওই বাজারের দামে আকাশ–পাতাল পার্থক্য থাকত।
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পরের তিন দশকে রুশ মুদ্রা রুবলের বহু অবমূল্যায়ন হয়েছে। রুশরা পশ্চিমা মুদ্রায় তাঁদের অর্থ সঞ্চয় করেন। তাই রাশিয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনকে টার্গেট করে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হলে পুরো রুশ সমাজে ভীতি ছড়ায়।
সে কারণে নতুন করে নিষেধাজ্ঞার পরপরই পরিস্থিতি শান্ত করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যেকোনো কোম্পানি বা ব্যক্তি রাশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে মার্কিন ডলার ও ইউরো কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন। নিজ হিসাবে কারও ডলার থাকলে তা নিরাপদ থাকবে।’
মস্কো এক্সচেঞ্জের আওতার বাইরের যেকোনো উপায়ে ডলার ও ইউরো কেনাবেচা করতে পারবেন। তবে এতে দামের বেশি হেরফের হতে পারে।
ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর বেশির ভাগ রুশ কোম্পানি ও ব্যাংক ইতিমধ্যেই পশ্চিমা মুদ্রার ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়েছে। মস্কো এক্সচেঞ্জে এখন যত বিদেশি মুদ্রার লেনদেন হয়, তার বেশির ভাগই চীনা মুদ্রা ইউয়ান।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
৯ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১৮ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে