অনলাইন ডেস্ক
শ্রীলঙ্কার শীর্ষস্থানীয় কাঠের কোটিং কোম্পানি জাট হোল্ডিংস পিএলসি সম্প্রতি বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট উদ্বোধন করেছে। সাভারের বিরুলিয়ায় একটি বিশেষ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশে তাদের প্রথম ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট, গুদামঘর ও পরীক্ষাগার উন্মোচন করেছে। বাজারে ব্যাকওয়ার্ড ভার্টিক্যাল ইন্টিগ্রেশন পদ্ধতির উন্নতমানের কোটিং পণ্য সরবরাহ করতে এই প্ল্যান্ট তৈরি করা হয়েছে।
নতুন এই প্রোডাকশন প্ল্যান্ট পরিচালনা করবে এশিয়া কোটিংস (প্রাইভেট) লিমিটেড, যা জাট হোল্ডিংস পিএলসির পূর্ণ মালিকানাধীন একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বিখ্যাত জাট কোটিংস সল্যুশনসের অধীনে কাঠের কোটিং পণ্য তৈরি করে। জলবায়ুনিয়ন্ত্রিত হওয়ায় এই প্ল্যান্ট থেকে বিশ্বমানের পিইউ, ইউভি এবং ওয়াটার বেইসড কোটিংয়ের মতো পণ্য তৈরি করা যাবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাট হোল্ডিংস গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক নিশাল ফার্দিনান্দো, ডিরেক্টর-সেলস অ্যান্ড টেকনিক্যাল ওয়াসান্থা গুণারত্নে, বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড রাঙ্গা আবেয়াকুন এবং জেনারেল ম্যানেজার-মার্কেটিং দিলশান রডরিগোসহ ম্যানেজমেন্ট টিমের আরো অনেক সিনিয়র সদস্য।
নতুন ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি চালু করার সময় সিইও নিশাল ফার্ডিনান্দো বলেন, ‘ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বমানের কাঠের কোটিংয়ের পণ্য তৈরির জন্য একত্রিত হয়েছে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দঘন একটি মুহূর্ত। শ্রীলঙ্কার বাইরে এই প্রথম আমরা অন্য কোনো দেশে সম্পূর্ণ মালিকানাধীন ও স্বাধীনভাবে ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি নিয়ে পরিচালনা শুরু করলাম। দক্ষিণ এশিয়ার একটি অন্যতম ব্র্যান্ড হিসেবে জাট হোল্ডিংস পিএলসিকে প্রতিষ্ঠিত করার আনুষ্ঠানিক শুরু এখানেই।’
বাংলাদেশ কান্ট্রি হেড রাঙ্গা আবায়াকুন বলেন, ঢাকায় এই ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট চালু করার সঙ্গে সঙ্গে এশিয়া কোটিংস বাংলাদেশে ১০০ জনেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। দেশের কাঠের কোটিং বাজারকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে এটি একটি উল্লেখযোগ্য অবদান।
উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে বাংলাদেশে পদার্পণ করে জাট। এরপর ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যবসার প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে স্থানীয় বাজারে নিজেদের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে তারা।
শ্রীলঙ্কার শীর্ষস্থানীয় কাঠের কোটিং কোম্পানি জাট হোল্ডিংস পিএলসি সম্প্রতি বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট উদ্বোধন করেছে। সাভারের বিরুলিয়ায় একটি বিশেষ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশে তাদের প্রথম ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট, গুদামঘর ও পরীক্ষাগার উন্মোচন করেছে। বাজারে ব্যাকওয়ার্ড ভার্টিক্যাল ইন্টিগ্রেশন পদ্ধতির উন্নতমানের কোটিং পণ্য সরবরাহ করতে এই প্ল্যান্ট তৈরি করা হয়েছে।
নতুন এই প্রোডাকশন প্ল্যান্ট পরিচালনা করবে এশিয়া কোটিংস (প্রাইভেট) লিমিটেড, যা জাট হোল্ডিংস পিএলসির পূর্ণ মালিকানাধীন একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বিখ্যাত জাট কোটিংস সল্যুশনসের অধীনে কাঠের কোটিং পণ্য তৈরি করে। জলবায়ুনিয়ন্ত্রিত হওয়ায় এই প্ল্যান্ট থেকে বিশ্বমানের পিইউ, ইউভি এবং ওয়াটার বেইসড কোটিংয়ের মতো পণ্য তৈরি করা যাবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাট হোল্ডিংস গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক নিশাল ফার্দিনান্দো, ডিরেক্টর-সেলস অ্যান্ড টেকনিক্যাল ওয়াসান্থা গুণারত্নে, বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড রাঙ্গা আবেয়াকুন এবং জেনারেল ম্যানেজার-মার্কেটিং দিলশান রডরিগোসহ ম্যানেজমেন্ট টিমের আরো অনেক সিনিয়র সদস্য।
নতুন ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি চালু করার সময় সিইও নিশাল ফার্ডিনান্দো বলেন, ‘ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বমানের কাঠের কোটিংয়ের পণ্য তৈরির জন্য একত্রিত হয়েছে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দঘন একটি মুহূর্ত। শ্রীলঙ্কার বাইরে এই প্রথম আমরা অন্য কোনো দেশে সম্পূর্ণ মালিকানাধীন ও স্বাধীনভাবে ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি নিয়ে পরিচালনা শুরু করলাম। দক্ষিণ এশিয়ার একটি অন্যতম ব্র্যান্ড হিসেবে জাট হোল্ডিংস পিএলসিকে প্রতিষ্ঠিত করার আনুষ্ঠানিক শুরু এখানেই।’
বাংলাদেশ কান্ট্রি হেড রাঙ্গা আবায়াকুন বলেন, ঢাকায় এই ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট চালু করার সঙ্গে সঙ্গে এশিয়া কোটিংস বাংলাদেশে ১০০ জনেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। দেশের কাঠের কোটিং বাজারকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে এটি একটি উল্লেখযোগ্য অবদান।
উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে বাংলাদেশে পদার্পণ করে জাট। এরপর ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যবসার প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে স্থানীয় বাজারে নিজেদের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে তারা।
গ্যাস-সংকট, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং উৎপাদন ব্যয়ের চাপে চরম সংকটে রয়েছে দেশের সিরামিক শিল্প। এক বছর ধরে এই খাত চরম দুরবস্থার মধ্যে আছে। একের পর এক অর্ডার বাতিল হওয়ায় কমছে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সিরামিক শিল্পের ব্যবসায়ীদের ভবিষ্যৎ আরও জটিল করে...
১ ঘণ্টা আগেএসিআই হারবাল অ্যান্ড নিউট্রাসিউটিক্যালস লিমিটেড নামে নতুন একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসিআই লিমিটেডের পর্ষদ। এ কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন হবে ১০০ কোটি আর পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি টাকা। কোম্পানির ৮৫ শতাংশ শেয়ার থাকবে এসিআই লিমিটেডের কাছে...
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় কর্তৃপক্ষ ভক্সওয়াগন, অডি, স্কোডা, পোরশে ও ল্যাম্বরগিনির মতো ব্র্যান্ডগুলোর মূল প্রতিষ্ঠান ভক্সওয়াগন গ্রুপের বিরুদ্ধে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১১ হাজার ৮৬৫ কোটি রুপির কর ফাঁকির অভিযোগ তুলেছিল। তবে সেই দাবি ‘অসম্ভব বিশাল’ অঙ্ক উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেছে ভক্সওয়াগন
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ডিজিটাল ব্যাংকিং খাতে নতুন একটি যুগ শুরুর উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালে সরকার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়। এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের জন্য ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ডিজিটাল ব্যাংকগুলো গ্রা
১১ ঘণ্টা আগে