সৌহার্দ্য সম্প্রীতি আর ভ্রাতৃত্বের সেতুবন্ধন রচনায় পাবনায় প্রতি বছরের মতো এবারও অনুষ্ঠিত হয়েছে স্কয়ার ফ্যামিলি স্পোর্টস ডে। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা আর দিনব্যাপী খেলাধুলাসহ আনন্দমুখর এ আয়োজনে হাজারো মানুষ অংশ নেন। আজ শুক্রবার সকালে স্কয়ার পরিবারের বিভিন্ন প্ল্যান্টের সহকর্মীরা সপরিবারে বিশাল বিশাল আনন্দ শোভাযাত্রা পাবনার শহীদ আমিনউদ্দিন স্টেডিয়ামের উদ্দেশে দেন।
এ সময় বাদ্যের তালে নেচে গেয়ে প্রাণের উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তারা। একের পর এক শোভাযাত্রায় স্টেডিয়াম পরিণত হয় হাজারো মানুষের মিলন মেলায়। সেখানেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতীয় ও স্কয়ারের পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন ও স্কয়ার গ্রুপের পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রহিম পাকন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার হাবিবুর রহমান হাবিব, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এস এম মোস্তফা কামাল, পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র কামরুল হাসান মিন্টু, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি, যুগ্ম আহ্বায়ক শিবলী সাদিক, অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির মহাসচিব আবদুল মতিন খান, পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমানসহ স্থানীয় বিশিষ্টজনেরা। অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্কয়ার মাতা প্রয়াত অনিতা চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে উদ্বোধন ঘোষণা করেন স্কয়ার পরিবারের প্রবীণতম সদস্য মো. রনজু মিয়া।
পরে গার্ড অব অনার, বেলুন ওড়ানো, পায়রা অবমুক্তকরণ ও মশাল প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতার ৩৫টি ইভেন্টে অংশ নেন পাঁচ শতাধিক প্রতিযোগী।
১৯৫৪ সালে যাত্রা শুরু করা স্কয়ার পরিবারের সদস্য সংখ্যা এখন প্রায় ৬৫ হাজার। এর মধ্যে পাবনাতেই কর্মরত কর্মীর সংখ্যা ৪০ হাজার। স্কয়ারের স্বপ্নদ্রষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত স্যামসন এইচ চৌধুরী বিশাল এই পরিবারের মধ্যে আত্মিক সম্পর্কের সেতু বন্ধন রচনায় ২০০১ সালে আয়োজন করেন এই ফ্যামিলি স্পোর্টস ডে।
সৌহার্দ্য সম্প্রীতি আর ভ্রাতৃত্বের সেতুবন্ধন রচনায় পাবনায় প্রতি বছরের মতো এবারও অনুষ্ঠিত হয়েছে স্কয়ার ফ্যামিলি স্পোর্টস ডে। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা আর দিনব্যাপী খেলাধুলাসহ আনন্দমুখর এ আয়োজনে হাজারো মানুষ অংশ নেন। আজ শুক্রবার সকালে স্কয়ার পরিবারের বিভিন্ন প্ল্যান্টের সহকর্মীরা সপরিবারে বিশাল বিশাল আনন্দ শোভাযাত্রা পাবনার শহীদ আমিনউদ্দিন স্টেডিয়ামের উদ্দেশে দেন।
এ সময় বাদ্যের তালে নেচে গেয়ে প্রাণের উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তারা। একের পর এক শোভাযাত্রায় স্টেডিয়াম পরিণত হয় হাজারো মানুষের মিলন মেলায়। সেখানেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতীয় ও স্কয়ারের পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন ও স্কয়ার গ্রুপের পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রহিম পাকন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার হাবিবুর রহমান হাবিব, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য এস এম মোস্তফা কামাল, পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র কামরুল হাসান মিন্টু, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি, যুগ্ম আহ্বায়ক শিবলী সাদিক, অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির মহাসচিব আবদুল মতিন খান, পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমানসহ স্থানীয় বিশিষ্টজনেরা। অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্কয়ার মাতা প্রয়াত অনিতা চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে উদ্বোধন ঘোষণা করেন স্কয়ার পরিবারের প্রবীণতম সদস্য মো. রনজু মিয়া।
পরে গার্ড অব অনার, বেলুন ওড়ানো, পায়রা অবমুক্তকরণ ও মশাল প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতার ৩৫টি ইভেন্টে অংশ নেন পাঁচ শতাধিক প্রতিযোগী।
১৯৫৪ সালে যাত্রা শুরু করা স্কয়ার পরিবারের সদস্য সংখ্যা এখন প্রায় ৬৫ হাজার। এর মধ্যে পাবনাতেই কর্মরত কর্মীর সংখ্যা ৪০ হাজার। স্কয়ারের স্বপ্নদ্রষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত স্যামসন এইচ চৌধুরী বিশাল এই পরিবারের মধ্যে আত্মিক সম্পর্কের সেতু বন্ধন রচনায় ২০০১ সালে আয়োজন করেন এই ফ্যামিলি স্পোর্টস ডে।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৩ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৩ ঘণ্টা আগে