বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন লিমিটেডের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নীতিমালা মেনে এবং শেয়ারহোল্ডারদের অর্থবহ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ বার্ষিক সাধারণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০২৪ সালের জন্য পরিশোধিত মূলধনের ১৭০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়েছে।
এজিএমে গ্রামীণফোনের বোর্ড চেয়ারম্যান হাকন ব্রুয়াসেট কেজোয়েল; প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক, কোম্পানি সেক্রেটারি এস এম ইমদাদুল হকসহ অন্য বোর্ড সদস্য এবং কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গ্রামীণফোনের বোর্ড চেয়ারম্যান হাকন ব্রুয়াসেট কেজোয়েল তাঁর বক্তব্যে গ্রাহকদের পরিবর্তিত চাহিদা মেটাতে ২০২৪ সালে গ্রাহককেন্দ্রিক উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা জানান। তিনি বলেন, এই চ্যালেঞ্জিং বছরে গ্রামীণফোন বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং ভবিষ্যতের উপযোগী টেলকো-টেক কোম্পানি হওয়ার লক্ষ্যেও দৃঢ় পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল সক্ষমতা বাড়াতে এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নিরাপদ ডিজিটাল পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় ডিজিটাল দক্ষতা ও অনলাইন নিরাপত্তা-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ প্রদানের কথা উল্লেখ করেন।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ২০২৪ সাল গ্রামীণফোনের জন্য ছিল এক রূপান্তরের বছর। সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও উদ্ভাবন ও স্থিতিশীলতায় কোম্পানি এগিয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তির বিকাশ, অন্তর্ভুক্তিমূলক উদ্যোগ এবং গ্রাহক সন্তুষ্টিকে অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা টেলকো-টেক লিডার হওয়ার পথে অগ্রসর হয়েছি। ভবিষ্যৎ উপযোগী নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে মৌলিক সেবাগুলো সমৃদ্ধ এবং গ্রাহককেন্দ্রিক নতুন নতুন সমাধান চালু করা হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), অ্যানালিটিকস ও উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয়েছে, যা নতুন পণ্য ও সেবার মাধ্যমে গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করেছে।’
সিইও জানান, ২০২৪ সালে গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ২৩ লাখ বেড়ে মোট ৮ কোটি ৪৩ লাখে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪ কোটি ৮০ লাখে পৌঁছেছে, যা মোট গ্রাহকের ৫৭ শতাংশ। এর মধ্যে ৪ কোটি ২০ লাখ গ্রাহক সক্রিয়ভাবে ফোরজি সেবা ব্যবহার করছেন, যা গত বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। সহজ ও উদ্ভাবনী ডেটা প্যাক, বিস্তৃত কনটেন্ট উপভোগের সুবিধা এবং ডিজিটাল সেবা মোবাইল কমিউনিকেশন আয়ে ২৮ শতাংশ অবদান রেখেছে। নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নে ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে, যা ভয়েস ও ডেটা সেবার মান উন্নত করেছে। ২৬০০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ ব্যবহার করে ৩০ শতাংশ ম্যাক্রো সাইট উন্নয়ন এবং ১৭৫৮টিরও বেশি নতুন ফোরজি সাইট স্থাপনের মাধ্যমে ফোরজি কাভারেজ ৯৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ১২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা প্রদান করে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা হয়েছে। অ্যাপ সিটি, এআইনির্ভর নেটওয়ার্ক, আইওটি ও ফ্লেক্সি প্ল্যানের মতো উদ্ভাবন পরিচালনগত সক্ষমতাকে দৃঢ় করেছে। একীভূত লাইসেন্স ব্যবস্থার ফলে মার্কেট শেয়ার ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। জিপি একাডেমি ও ফিউচার নেশন স্কিল হাবের মাধ্যমে তরুণদের ক্ষমতায়িত করা হয়েছে এবং ইএসজি মূল্যবোধের সঙ্গে সংগতি রেখে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস এবং নারীর ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসে কাজ করছে গ্রামীণফোন।
সভায়, পরিচালনা পর্ষদ ২০২৪ সালের জন্য পরিশোধিত মূলধনের ১৭০ শতাংশ হারে চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে। অর্থাৎ প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের জন্য ১৭ টাকা লভ্যাংশ দেওয়া হবে, যা ওই বছরের কর-রবর্তী মুনাফার ১২২.৭৩ শতাংশ
উল্লেখ্য, ৮.৪৩ কোটি গ্রাহক নিয়ে গ্রামীণফোন লিমিটেড বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান এবং এটি টেলিনর গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। সমাজের ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসের লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে গ্রামীণফোন দেশব্যাপী সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, যা দেশের ৯৯ শতাংশেরও বেশি মানুষকে কভার করে।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন লিমিটেডের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নীতিমালা মেনে এবং শেয়ারহোল্ডারদের অর্থবহ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ বার্ষিক সাধারণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০২৪ সালের জন্য পরিশোধিত মূলধনের ১৭০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়েছে।
এজিএমে গ্রামীণফোনের বোর্ড চেয়ারম্যান হাকন ব্রুয়াসেট কেজোয়েল; প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক, কোম্পানি সেক্রেটারি এস এম ইমদাদুল হকসহ অন্য বোর্ড সদস্য এবং কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গ্রামীণফোনের বোর্ড চেয়ারম্যান হাকন ব্রুয়াসেট কেজোয়েল তাঁর বক্তব্যে গ্রাহকদের পরিবর্তিত চাহিদা মেটাতে ২০২৪ সালে গ্রাহককেন্দ্রিক উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা জানান। তিনি বলেন, এই চ্যালেঞ্জিং বছরে গ্রামীণফোন বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং ভবিষ্যতের উপযোগী টেলকো-টেক কোম্পানি হওয়ার লক্ষ্যেও দৃঢ় পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল সক্ষমতা বাড়াতে এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নিরাপদ ডিজিটাল পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় ডিজিটাল দক্ষতা ও অনলাইন নিরাপত্তা-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ প্রদানের কথা উল্লেখ করেন।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ২০২৪ সাল গ্রামীণফোনের জন্য ছিল এক রূপান্তরের বছর। সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যেও উদ্ভাবন ও স্থিতিশীলতায় কোম্পানি এগিয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তির বিকাশ, অন্তর্ভুক্তিমূলক উদ্যোগ এবং গ্রাহক সন্তুষ্টিকে অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা টেলকো-টেক লিডার হওয়ার পথে অগ্রসর হয়েছি। ভবিষ্যৎ উপযোগী নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে মৌলিক সেবাগুলো সমৃদ্ধ এবং গ্রাহককেন্দ্রিক নতুন নতুন সমাধান চালু করা হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), অ্যানালিটিকস ও উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয়েছে, যা নতুন পণ্য ও সেবার মাধ্যমে গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করেছে।’
সিইও জানান, ২০২৪ সালে গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ২৩ লাখ বেড়ে মোট ৮ কোটি ৪৩ লাখে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪ কোটি ৮০ লাখে পৌঁছেছে, যা মোট গ্রাহকের ৫৭ শতাংশ। এর মধ্যে ৪ কোটি ২০ লাখ গ্রাহক সক্রিয়ভাবে ফোরজি সেবা ব্যবহার করছেন, যা গত বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। সহজ ও উদ্ভাবনী ডেটা প্যাক, বিস্তৃত কনটেন্ট উপভোগের সুবিধা এবং ডিজিটাল সেবা মোবাইল কমিউনিকেশন আয়ে ২৮ শতাংশ অবদান রেখেছে। নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নে ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে, যা ভয়েস ও ডেটা সেবার মান উন্নত করেছে। ২৬০০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ ব্যবহার করে ৩০ শতাংশ ম্যাক্রো সাইট উন্নয়ন এবং ১৭৫৮টিরও বেশি নতুন ফোরজি সাইট স্থাপনের মাধ্যমে ফোরজি কাভারেজ ৯৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ১২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা প্রদান করে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা হয়েছে। অ্যাপ সিটি, এআইনির্ভর নেটওয়ার্ক, আইওটি ও ফ্লেক্সি প্ল্যানের মতো উদ্ভাবন পরিচালনগত সক্ষমতাকে দৃঢ় করেছে। একীভূত লাইসেন্স ব্যবস্থার ফলে মার্কেট শেয়ার ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। জিপি একাডেমি ও ফিউচার নেশন স্কিল হাবের মাধ্যমে তরুণদের ক্ষমতায়িত করা হয়েছে এবং ইএসজি মূল্যবোধের সঙ্গে সংগতি রেখে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস এবং নারীর ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসে কাজ করছে গ্রামীণফোন।
সভায়, পরিচালনা পর্ষদ ২০২৪ সালের জন্য পরিশোধিত মূলধনের ১৭০ শতাংশ হারে চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে। অর্থাৎ প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের জন্য ১৭ টাকা লভ্যাংশ দেওয়া হবে, যা ওই বছরের কর-রবর্তী মুনাফার ১২২.৭৩ শতাংশ
উল্লেখ্য, ৮.৪৩ কোটি গ্রাহক নিয়ে গ্রামীণফোন লিমিটেড বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান এবং এটি টেলিনর গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। সমাজের ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসের লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে গ্রামীণফোন দেশব্যাপী সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, যা দেশের ৯৯ শতাংশেরও বেশি মানুষকে কভার করে।
সরকার পরিবর্তনের পর একসময় বাড়তে থাকা সঞ্চয়পত্র বিক্রি ফের ধসের মুখে পড়েছে। গত বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত টানা তিন মাস সঞ্চয়পত্র বিক্রির চেয়ে আগের আসল ও সুদের পরিশোধ বেড়েছে। ফলে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি নেতিবাচকে দাঁড়িয়েছে প্রায়...
২ ঘণ্টা আগেউচ্চমূল্যের পাশাপাশি পুষ্টিগুণে ভরপুর চিয়া সিড চাষে এবার প্রথমবারের মতো সফলতা দেখিয়েছে শেরপুরের এক তরুণ কৃষক। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় শিমুল মিয়া নামের এই তরুণ কৃষক মাত্র ৫০ শতক জমিতে চিয়া সিড চাষ করে লক্ষাধিক টাকা আয়ের আশায় রয়েছেন। তাঁর সাফল্য দেখে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন আশপাশের..
৩ ঘণ্টা আগেবহুমুখীকরণ ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে রপ্তানি খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ‘মিট বাংলাদেশ এক্সপোজিশন’। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এক্সপোর্ট কম্পেটিটিভনেস ফর জবস (ইসিফোরজে) প্রকল্পের আয়োজনে...
৩ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরে দেশে নতুন করে অনেক মানুষ দরিদ্র হয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ধীরগতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও চাকরি হারানোর মতো বিষয় স্বল্প আয়ের মানুষদের জীবনে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ কারণে নতুন করে ৩০ লাখ মানুষ..
৩ ঘণ্টা আগে