বাংলাদেশি গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড ওয়ালটন তৃতীয়বারের মতো অংশ নিচ্ছে চায়না আমদানি ও রপ্তানি মেলায় (ক্যান্টন ফেয়ার)। বিশ্বের অন্যতম এই পণ্যমেলায় ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের একমাত্র প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন।
চীনের গুয়াংজুতে ১৫ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে ১৩৪ তম শরৎকালীন চায়না ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট বা ক্যান্টন ফেয়ার। মোট তিনটি ধাপে নভেম্বরের ৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে এই মেলা। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে ৬৬ বছর ধরে প্রতিবছর এপ্রিল ও অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত হয় এই মেগা ইভেন্ট। অক্টোবরের এই শরৎকালীন মেলার প্রথম ধাপ ১৫ তারিখ থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৯ তারিখ পর্যন্ত। যেখানে ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড হাউজহোল্ড ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস, লাইটিং ইকুইপমেন্ট, ভেহিক্যালস অ্যান্ড স্পেয়ার পার্টস, মেশিনারি এবং হার্ডওয়্যার অ্যান্ড টুলস পণ্য প্রদর্শিত হবে।
ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড হাউজহোল্ড ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস ক্যাটাগরিতে অংশ নিচ্ছে ওয়ালটন। ক্যান্টন ফেয়ারের আন্তর্জাতিক প্যাভিলিয়নে স্থাপন করা হয়েছে ওয়ালটনের মেগা প্যাভিলিয়ন।
ক্যান্টন ফেয়ারের প্রথম ধাপের ৫-দিনব্যাপী মেলায় প্রদর্শিত হবে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ইউরোপিয়ান এসিসি ব্র্যান্ড ও বাংলাদেশি ইলেকট্রনিকস জায়ান্ট ওয়ালটন ব্র্যান্ডের আন্তর্জাতিকমানের ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল বিভিন্ন পণ্য।
প্রদর্শন হতে যাওয়া পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের লেটেস্ট প্রযুক্তিতে তৈরি ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী অত্যাধুনিক ফিচারের রেফ্রিজারেটর, ভয়েস কন্ট্রোল ও ডিজিটাল ডিসপ্লে সমৃদ্ধ এয়ার কন্ডিশনার, রিচার্জেবল ফ্যান, সিলিং ফ্যানসহ বিভিন্ন হোম ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস।
ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস শাখার ভাইস-প্রেসিডেন্ট এবং ক্যান্টন ফেয়ারে ওয়ালটন প্যাভিলিয়নের প্রধান সমন্বয়ক আব্দুর রউফ বলেন, ‘ক্যান্টন ফেয়ারের ইতিহাসে বাংলাদেশি কোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে একমাত্র ওয়ালটনই অংশ নিয়েছে। এ বছর নিয়ে মোট তিনবার এই পণ্য মেলায় অংশ নিচ্ছি। এর আগে ২০১৬ ও ২০১৭ সালে ক্যান্টন ফেয়ারে অংশগ্রহণ করেছিলাম। তখন সাশ্রয়ী মূল্য এবং উচ্চমানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পণ্য দিয়ে বৈশ্বিক ক্রেতাদের ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে ওয়ালটন।’ তাঁর প্রত্যাশা, আগের মতো এবারও তাঁরা ক্যান্টন ফেয়ারে শতভাগ সাফল্য অর্জন করবেন।
বাংলাদেশি গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড ওয়ালটন তৃতীয়বারের মতো অংশ নিচ্ছে চায়না আমদানি ও রপ্তানি মেলায় (ক্যান্টন ফেয়ার)। বিশ্বের অন্যতম এই পণ্যমেলায় ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের একমাত্র প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন।
চীনের গুয়াংজুতে ১৫ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে ১৩৪ তম শরৎকালীন চায়না ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট বা ক্যান্টন ফেয়ার। মোট তিনটি ধাপে নভেম্বরের ৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে এই মেলা। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে ৬৬ বছর ধরে প্রতিবছর এপ্রিল ও অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত হয় এই মেগা ইভেন্ট। অক্টোবরের এই শরৎকালীন মেলার প্রথম ধাপ ১৫ তারিখ থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৯ তারিখ পর্যন্ত। যেখানে ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড হাউজহোল্ড ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস, লাইটিং ইকুইপমেন্ট, ভেহিক্যালস অ্যান্ড স্পেয়ার পার্টস, মেশিনারি এবং হার্ডওয়্যার অ্যান্ড টুলস পণ্য প্রদর্শিত হবে।
ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড হাউজহোল্ড ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস ক্যাটাগরিতে অংশ নিচ্ছে ওয়ালটন। ক্যান্টন ফেয়ারের আন্তর্জাতিক প্যাভিলিয়নে স্থাপন করা হয়েছে ওয়ালটনের মেগা প্যাভিলিয়ন।
ক্যান্টন ফেয়ারের প্রথম ধাপের ৫-দিনব্যাপী মেলায় প্রদর্শিত হবে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ইউরোপিয়ান এসিসি ব্র্যান্ড ও বাংলাদেশি ইলেকট্রনিকস জায়ান্ট ওয়ালটন ব্র্যান্ডের আন্তর্জাতিকমানের ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল বিভিন্ন পণ্য।
প্রদর্শন হতে যাওয়া পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের লেটেস্ট প্রযুক্তিতে তৈরি ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী অত্যাধুনিক ফিচারের রেফ্রিজারেটর, ভয়েস কন্ট্রোল ও ডিজিটাল ডিসপ্লে সমৃদ্ধ এয়ার কন্ডিশনার, রিচার্জেবল ফ্যান, সিলিং ফ্যানসহ বিভিন্ন হোম ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস।
ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস শাখার ভাইস-প্রেসিডেন্ট এবং ক্যান্টন ফেয়ারে ওয়ালটন প্যাভিলিয়নের প্রধান সমন্বয়ক আব্দুর রউফ বলেন, ‘ক্যান্টন ফেয়ারের ইতিহাসে বাংলাদেশি কোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে একমাত্র ওয়ালটনই অংশ নিয়েছে। এ বছর নিয়ে মোট তিনবার এই পণ্য মেলায় অংশ নিচ্ছি। এর আগে ২০১৬ ও ২০১৭ সালে ক্যান্টন ফেয়ারে অংশগ্রহণ করেছিলাম। তখন সাশ্রয়ী মূল্য এবং উচ্চমানের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পণ্য দিয়ে বৈশ্বিক ক্রেতাদের ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে ওয়ালটন।’ তাঁর প্রত্যাশা, আগের মতো এবারও তাঁরা ক্যান্টন ফেয়ারে শতভাগ সাফল্য অর্জন করবেন।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১১ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে