ইউরোপীয় বহুজাতিক দুগ্ধ সমবায় প্রতিষ্ঠান আরলা ফুডসের স্থানীয় সাবসিডিয়ারি আরলা ফুডস বাংলাদেশ লিমিটেডের ফ্যাক্টরি ২০০০ দিন “লস টাইস অ্যাকসিডেন্ট” ছাড়া অতিবাহিত করার অর্জন উদ্যাপন করেছে। অনুষ্ঠানে আজ মঙ্গলবার গাজীপুরের কোনাবাড়িতে অবস্থিত ফ্যাক্টরিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এস্ট্রাপ পিটারসান, আরলা ফুডস এর হেড অফ সাউথ এশিয়া বাস প্যাডবার্গ, আরলা ফুডস বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর পিটার হলবার্গ এবং মিউচুয়াল গ্রুপের ডিরেক্টর ফারজানা আজিম।
দেশের জনপ্রিয় পাউডার দুধ ডানোর প্রস্তুতকারক এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৭ সালে ৯ এর পর থেকে প্রায় সাড়ে ৫ বছর ধরে কর্মী নিরাপত্তা সংক্রান্ত কোনো সমস্যার সম্মুখীন হয়নি। কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনাজনিত কারণে একজন কর্মচারীর ন্যূনতম একদিনের জন্য কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত থাকাকে “লস টাইস অ্যাকসিডেন্ট” বলে।
বছরের পর বছর আরলা ফুডস ফ্যাক্টরিতে নিরাপত্তার মান নিশ্চিত করতে বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। পদক্ষেপগুলো মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—আরলা গ্লোবাল করনারস্টোন প্রোগ্রাম (আচরণগত নিরাপত্তা প্রোগ্রাম), ক্রমাগত প্রশিক্ষণ (ক্লাসরুম প্রশিক্ষণ, টুলবক্স প্রশিক্ষণ ইত্যাদি), কর্মীদের জন্য স্বচ্ছ মূল্যায়ন প্রক্রিয়া প্রভৃতি। এই উদ্যোগগুলোর ফলে আরলা বাংলাদেশের ফ্যাক্টরিকে বিশ্বব্যাপী আরলার সকল প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নিরাপত্তার মানদণ্ডের অন্যতম উল্লেখযোগ্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এস্ট্রাপ পিটারসান বলেন, ‘এ বছর ডেনমার্ক বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্যাপন করছে। তবে আরলা ফুডস এর চেয়ে অনেক বেশি সময় ধরে এ দেশের জনগণের পুষ্টির চাহিদা পূরণে অবদান রাখছে। আমি আরলা বাংলাদেশকে তাদের চমৎকার অর্জনের জন্য অভিনন্দন জানাই।’
২০০০ দিন ‘লস টাইস অ্যাকসিডেন্ট’ ছাড়া অতিবাহিত করার গুরুত্ব সম্পর্কে আরলা ফুডস বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর পিটার হলবার্গ বলেন, ‘একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর কর্মক্ষেত্র শুধুমাত্র কর্মীদের শুধুমাত্র দুর্ঘটনা এবং অসুস্থতা থেকেই রক্ষা করে না বরং কর্মচারীদের মনোবল বজায় রাখার পাশাপাশি তদসম্পর্কিত খরচ কমাতে এবং উৎপাদনশীলতা ও গুণমান উন্নত সহায়তা করে। একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে, আমরা একটি নিরাপদ কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করতে আমাদের সহকর্মীদের এবং তাদের পরিবারের প্রতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই অর্জনটুকু তারই পরিচায়ক।’
আরলা ফুডসের হেড অফ সাউথ এশিয়া বাস প্যাডবার্গ বলেন, ‘যেকোনো ব্যবসায় পণ্য মান এবং নিরাপত্তা একে অন্যের পরিপূরক। গ্রাহকদের জন্য সেরা পণ্য মান নিশ্চিত করতে আমরা যতটুকু প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, ততটাই দায়িত্বশীল আমরা কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। বাংলাদেশের সহকর্মীদের এই অর্জন আরলা বৈশ্বিক দায়িত্ববোধের বেশ বড় একটি উদাহরণ।’
এ বছরের শুরুতে, আরলা ফুডস বাংলাদেশ লিমিটেডের ফ্যাক্টরি সম্মানজনক ফুড সেফটি সিস্টেম সার্টিফিকেশন (এফএসএসসি) ২২০০০ (ভার্সন ৫.১) পেয়েছে যা কিনা খাদ্য সুরক্ষা ব্যবস্থাপনা নিরীক্ষা এবং প্রত্যয়নের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটি মানদণ্ড।
আরলা ফুডস বাংলাদেশ লি. এবং গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির প্যাকেজিং ফ্যাক্টরি ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। প্রতিষ্ঠানটির পোর্টফোলিওতে বর্তমানে রয়েছে ডানো পাওয়ার, ডানো গ্রোথ শক্তি এবং ডানো ডেইলি পুষ্টির মতো দারুণ জনপ্রিয় সব দুধের ব্র্যান্ড, যা প্রতি মাসে লাখো বাংলাদেশি ভোক্তাদের সাশ্রয়ী দামে দুধের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে চলছে।
ইউরোপীয় বহুজাতিক দুগ্ধ সমবায় প্রতিষ্ঠান আরলা ফুডসের স্থানীয় সাবসিডিয়ারি আরলা ফুডস বাংলাদেশ লিমিটেডের ফ্যাক্টরি ২০০০ দিন “লস টাইস অ্যাকসিডেন্ট” ছাড়া অতিবাহিত করার অর্জন উদ্যাপন করেছে। অনুষ্ঠানে আজ মঙ্গলবার গাজীপুরের কোনাবাড়িতে অবস্থিত ফ্যাক্টরিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এস্ট্রাপ পিটারসান, আরলা ফুডস এর হেড অফ সাউথ এশিয়া বাস প্যাডবার্গ, আরলা ফুডস বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর পিটার হলবার্গ এবং মিউচুয়াল গ্রুপের ডিরেক্টর ফারজানা আজিম।
দেশের জনপ্রিয় পাউডার দুধ ডানোর প্রস্তুতকারক এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৭ সালে ৯ এর পর থেকে প্রায় সাড়ে ৫ বছর ধরে কর্মী নিরাপত্তা সংক্রান্ত কোনো সমস্যার সম্মুখীন হয়নি। কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনাজনিত কারণে একজন কর্মচারীর ন্যূনতম একদিনের জন্য কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত থাকাকে “লস টাইস অ্যাকসিডেন্ট” বলে।
বছরের পর বছর আরলা ফুডস ফ্যাক্টরিতে নিরাপত্তার মান নিশ্চিত করতে বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। পদক্ষেপগুলো মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—আরলা গ্লোবাল করনারস্টোন প্রোগ্রাম (আচরণগত নিরাপত্তা প্রোগ্রাম), ক্রমাগত প্রশিক্ষণ (ক্লাসরুম প্রশিক্ষণ, টুলবক্স প্রশিক্ষণ ইত্যাদি), কর্মীদের জন্য স্বচ্ছ মূল্যায়ন প্রক্রিয়া প্রভৃতি। এই উদ্যোগগুলোর ফলে আরলা বাংলাদেশের ফ্যাক্টরিকে বিশ্বব্যাপী আরলার সকল প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নিরাপত্তার মানদণ্ডের অন্যতম উল্লেখযোগ্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এস্ট্রাপ পিটারসান বলেন, ‘এ বছর ডেনমার্ক বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্যাপন করছে। তবে আরলা ফুডস এর চেয়ে অনেক বেশি সময় ধরে এ দেশের জনগণের পুষ্টির চাহিদা পূরণে অবদান রাখছে। আমি আরলা বাংলাদেশকে তাদের চমৎকার অর্জনের জন্য অভিনন্দন জানাই।’
২০০০ দিন ‘লস টাইস অ্যাকসিডেন্ট’ ছাড়া অতিবাহিত করার গুরুত্ব সম্পর্কে আরলা ফুডস বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর পিটার হলবার্গ বলেন, ‘একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর কর্মক্ষেত্র শুধুমাত্র কর্মীদের শুধুমাত্র দুর্ঘটনা এবং অসুস্থতা থেকেই রক্ষা করে না বরং কর্মচারীদের মনোবল বজায় রাখার পাশাপাশি তদসম্পর্কিত খরচ কমাতে এবং উৎপাদনশীলতা ও গুণমান উন্নত সহায়তা করে। একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে, আমরা একটি নিরাপদ কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করতে আমাদের সহকর্মীদের এবং তাদের পরিবারের প্রতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই অর্জনটুকু তারই পরিচায়ক।’
আরলা ফুডসের হেড অফ সাউথ এশিয়া বাস প্যাডবার্গ বলেন, ‘যেকোনো ব্যবসায় পণ্য মান এবং নিরাপত্তা একে অন্যের পরিপূরক। গ্রাহকদের জন্য সেরা পণ্য মান নিশ্চিত করতে আমরা যতটুকু প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, ততটাই দায়িত্বশীল আমরা কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। বাংলাদেশের সহকর্মীদের এই অর্জন আরলা বৈশ্বিক দায়িত্ববোধের বেশ বড় একটি উদাহরণ।’
এ বছরের শুরুতে, আরলা ফুডস বাংলাদেশ লিমিটেডের ফ্যাক্টরি সম্মানজনক ফুড সেফটি সিস্টেম সার্টিফিকেশন (এফএসএসসি) ২২০০০ (ভার্সন ৫.১) পেয়েছে যা কিনা খাদ্য সুরক্ষা ব্যবস্থাপনা নিরীক্ষা এবং প্রত্যয়নের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটি মানদণ্ড।
আরলা ফুডস বাংলাদেশ লি. এবং গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির প্যাকেজিং ফ্যাক্টরি ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। প্রতিষ্ঠানটির পোর্টফোলিওতে বর্তমানে রয়েছে ডানো পাওয়ার, ডানো গ্রোথ শক্তি এবং ডানো ডেইলি পুষ্টির মতো দারুণ জনপ্রিয় সব দুধের ব্র্যান্ড, যা প্রতি মাসে লাখো বাংলাদেশি ভোক্তাদের সাশ্রয়ী দামে দুধের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে চলছে।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৩ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৩ ঘণ্টা আগে