বিজ্ঞপ্তি
দেশের বন্যার্ত মানুষের চিকিৎসা ও খাদ্য সহায়তা এগিয়ে নিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ত্রাণ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি।
আজ শনিবার তাঁদের পক্ষ থেকে ওষুধ ও খাদ্য সহায়তা হস্তান্তর করা হয়েছে।
দুপুরে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির উদ্যোগে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির কার্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির ছাড়াও আরও বক্তব্য প্রদান করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. রোবেদ আমীন, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মে. জে. কাজী মো. রশীদ উন নবী, সেনাকল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. হাবিব উল্লাহ, সাজেদা ফাউন্ডেশনের সিইও জাহিদা ফিজা কবীর, বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব এসএম শফিউজ্জামান, সিইও মে. জে. (অব.) মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—তারিকুল ইসলাম, মাসুদুজ্জামান, ডা. মনিরুজ্জমান, তারেক মাসুদ, আরিয়ান প্রমুখ।
সভায় বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যাজনিত কারণে যে দুর্যোগ ও দুর্ভোগ তৈরি হয়েছে তা সবাইকে সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে। ওষুধ শিল্প সমিতি বন্যায় আক্রান্তদের সুচিকিৎসা ও খাদ্য সহায়তা প্রদানে নিবেদিত হয়ে কাজ করবে।’
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ত্রাণ কার্যক্রমে সহায়তার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির পক্ষ থেকে বন্যার্তদের জন্য ওরস্যালাইন, কলেরা স্যালাইন, প্যারাসিটামল, অ্যান্টিবায়োটিকসহ প্রয়োজনীয় ওষুধ হস্তান্তর করা হয়। একই সঙ্গে কয়েক ট্রাক মুড়ি, চিনি, জুস, বিস্কুট ও মিনারেল ওয়াটার হস্তান্তর করা হয়।
দেশের বন্যার্ত মানুষের চিকিৎসা ও খাদ্য সহায়তা এগিয়ে নিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ত্রাণ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি।
আজ শনিবার তাঁদের পক্ষ থেকে ওষুধ ও খাদ্য সহায়তা হস্তান্তর করা হয়েছে।
দুপুরে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির উদ্যোগে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির কার্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির ছাড়াও আরও বক্তব্য প্রদান করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. রোবেদ আমীন, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মে. জে. কাজী মো. রশীদ উন নবী, সেনাকল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. হাবিব উল্লাহ, সাজেদা ফাউন্ডেশনের সিইও জাহিদা ফিজা কবীর, বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব এসএম শফিউজ্জামান, সিইও মে. জে. (অব.) মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—তারিকুল ইসলাম, মাসুদুজ্জামান, ডা. মনিরুজ্জমান, তারেক মাসুদ, আরিয়ান প্রমুখ।
সভায় বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যাজনিত কারণে যে দুর্যোগ ও দুর্ভোগ তৈরি হয়েছে তা সবাইকে সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে। ওষুধ শিল্প সমিতি বন্যায় আক্রান্তদের সুচিকিৎসা ও খাদ্য সহায়তা প্রদানে নিবেদিত হয়ে কাজ করবে।’
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ত্রাণ কার্যক্রমে সহায়তার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির পক্ষ থেকে বন্যার্তদের জন্য ওরস্যালাইন, কলেরা স্যালাইন, প্যারাসিটামল, অ্যান্টিবায়োটিকসহ প্রয়োজনীয় ওষুধ হস্তান্তর করা হয়। একই সঙ্গে কয়েক ট্রাক মুড়ি, চিনি, জুস, বিস্কুট ও মিনারেল ওয়াটার হস্তান্তর করা হয়।
দেশের সিরামিক শিল্প চরম সংকটে। গ্যাস-সংকট, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং উৎপাদন ব্যয়ের চাপ শিল্পটিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। গ্যাসের সরবরাহ নেই, ফলে উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। একের পর এক অর্ডার বাতিল হচ্ছে, বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমছে। এক বছর ধরে এই খাত চরম দুরবস্থার মধ্যে আছে।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর রাজস্ব আহরণে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে ৯৩ কোটি টাকারও বেশি রাজস্ব আদায় করেছে স্থলবন্দরটি। সংশ্লিষ্টদের মতে, বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেত।
৬ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি আয় ২৮.৯৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১.৬৮ শতাংশ বেশি। জানুয়ারি মাসে এককভাবে ৪.৪৪ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৫.৭০ শতাংশ বেশি। প্রধানত তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল রপ্তানি...
৮ ঘণ্টা আগেব্যাংকের কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও কার্যকর বাস্তবায়নের ওপর জোর দিতে হবে। খেলাপি ঋণ আদায়ের কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে ৩০টি টাস্কফোর্স টিম গঠন এবং আইনি প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ব্যাংকের পরিচালন ব্যয় কমিয়ে বার্ষিক খরচ ২০ শতাংশ করতে হবে। এ ছাড়া নতুন আমানত সংগ্রহেও বিশেষ..
৮ ঘণ্টা আগে