নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বাজারে আবারও হঠাৎ লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কোনো উৎসব বা উপলক্ষ না থাকা সত্ত্বেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, টানা বৃষ্টিপাত ও মৌসুমের শেষ দিকে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যাওয়ায় এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারের তথ্যমতে, গত মঙ্গলবার দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি বিক্রি হয়েছে ৭৫-৮০ টাকায়, যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ৫০ টাকা। ভারতীয় পেঁয়াজ এখন বাজারে নেই। খুচরা বাজারে দাম আরও বেশি। চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন দোকান ও ভ্যানগাড়িতে কেজিপ্রতি বিক্রি হয়েছে ৯০-৯৫ টাকায়।
খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা জানান, মৌসুমের শেষ দিকে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। এর ওপর টানা ১৫-২০ দিনের বৃষ্টিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামে পণ্য পরিবহন ব্যাহত হয়েছে। ফলে সরবরাহ কমে গেছে, আর সেই সুযোগে পাইকারি বাজারে দাম বেড়ে গেছে। তাঁদের আশঙ্কা, সরবরাহ পরিস্থিতি না বদলালে দাম আরও বাড়তে পারে।
নগরের চকবাজার ডিসি রোড এলাকার খুচরা ব্যবসায়ী নুরুল আবসার বলেন, ‘পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে খুচরাতেও দাম বাড়া স্বাভাবিক। কারণ, আমরা পাইকারি থেকে যে দামে কিনি, তার ওপর সামান্য মুনাফা যোগ করেই বিক্রি করতে হয়।’
এ বিষয়ে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, টানা বৃষ্টিপাতের কারণে সরবরাহ কমেছে। একই সঙ্গে দেশি পেঁয়াজের মৌসুমও শেষ পর্যায়ে, ফলে দাম বাড়ছে।
তবে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন ভিন্নমত পোষণ করে বলেন, এসব অজুহাত। এখন কৃষকের হাতে পেঁয়াজ নেই, সব ব্যবসায়ী ও আড়তদারদের দখলে। প্রশাসনের তদারকির অভাবেই বাজার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাচ্ছে।
বাজারে আবারও হঠাৎ লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কোনো উৎসব বা উপলক্ষ না থাকা সত্ত্বেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, টানা বৃষ্টিপাত ও মৌসুমের শেষ দিকে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যাওয়ায় এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারের তথ্যমতে, গত মঙ্গলবার দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি বিক্রি হয়েছে ৭৫-৮০ টাকায়, যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ৫০ টাকা। ভারতীয় পেঁয়াজ এখন বাজারে নেই। খুচরা বাজারে দাম আরও বেশি। চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন দোকান ও ভ্যানগাড়িতে কেজিপ্রতি বিক্রি হয়েছে ৯০-৯৫ টাকায়।
খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা জানান, মৌসুমের শেষ দিকে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। এর ওপর টানা ১৫-২০ দিনের বৃষ্টিতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামে পণ্য পরিবহন ব্যাহত হয়েছে। ফলে সরবরাহ কমে গেছে, আর সেই সুযোগে পাইকারি বাজারে দাম বেড়ে গেছে। তাঁদের আশঙ্কা, সরবরাহ পরিস্থিতি না বদলালে দাম আরও বাড়তে পারে।
নগরের চকবাজার ডিসি রোড এলাকার খুচরা ব্যবসায়ী নুরুল আবসার বলেন, ‘পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে খুচরাতেও দাম বাড়া স্বাভাবিক। কারণ, আমরা পাইকারি থেকে যে দামে কিনি, তার ওপর সামান্য মুনাফা যোগ করেই বিক্রি করতে হয়।’
এ বিষয়ে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, টানা বৃষ্টিপাতের কারণে সরবরাহ কমেছে। একই সঙ্গে দেশি পেঁয়াজের মৌসুমও শেষ পর্যায়ে, ফলে দাম বাড়ছে।
তবে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন ভিন্নমত পোষণ করে বলেন, এসব অজুহাত। এখন কৃষকের হাতে পেঁয়াজ নেই, সব ব্যবসায়ী ও আড়তদারদের দখলে। প্রশাসনের তদারকির অভাবেই বাজার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাচ্ছে।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং ও ইউরোর দামও বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আমদানি শুল্ক থেকে রক্ষা পেতে ইন্দোনেশিয়ায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন বা সম্প্রসারণে ঝুঁকছে চীনা কোম্পানিগুলো। এর ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনীতি এবং বিশ্বের চতুর্থ জনবহুল দেশটিতে বিনিয়োগের নতুন ঢল নেমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেকেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেসরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
১১ ঘণ্টা আগে