কার্যকরী উপায়ে বর্জ্য ও বায়ু দূষণ ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে দুটি কারিগরি সহযোগিতামূলক প্রকল্প (টেকনিক্যাল কো-অপারেশন প্রজেক্ট) স্বাক্ষর করেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। গত সোমবার এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। ‘জাইকার বৈশ্বিক উন্নয়ন বিষয়ক কৌশলগত উদ্যোগ’ জাইকা ক্লিন সিটি ইনিশিয়েটিভর (জেসিসিআই) অধীনে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
জাইকার অন্যতম বৈশ্বিক লক্ষ্য জেসিসিআই সামগ্রিক ও টেকসই উপায়ে বর্জ্য ও পরিবেশ দূষণ ব্যবস্থাপনা উন্নত করার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর শহর এলাকায় ‘ক্লিন সিটি’ বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সহায়তা প্রদান করে আসছে জাইকা। এরই ধারাবাহিকতায়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগের সঙ্গে ‘বর্জ্য হ্রাস ও টেকসই সমাজ গঠনের জন্য সহায়তা প্রকল্প’ স্বাক্ষর করেছে জাইকা। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের লক্ষ্যে এ প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
দেশের বায়ু দূষণের সঠিক পর্যবেক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের সঙ্গেও কাজ করতে যাচ্ছে জাইকা। জাইকা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের স্বাক্ষরিত প্রকল্পের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে ‘বায়ুর মান নিয়ন্ত্রণে সক্ষমতার উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পটি।
জাইকা বাংলাদেশের সিনিয়র প্রতিনিধি মিউরা মারি; অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, একেএম শাহাবুদ্দিন; স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, ড. মো. আমিনুর রহমান; পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ; ও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব লুবনা ইয়াসমীন এ চুক্তিগুলোতে স্বাক্ষর করেন।
উল্লেখ্য, সহযোগী দেশ হিসেবে বাংলাদেশে টেকসই সমাজ গঠন ও পরিবেশগত মান অর্জনের জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করে আসছে জাইকা। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশের মানোন্নয়নের লক্ষ্য বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে জাইকার এ প্রকল্পগুলো। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের শহরগুলো আরও টেকসই করে তুলতে শহুরে পরিবেশ উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করবে সংস্থাটি।
কার্যকরী উপায়ে বর্জ্য ও বায়ু দূষণ ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে দুটি কারিগরি সহযোগিতামূলক প্রকল্প (টেকনিক্যাল কো-অপারেশন প্রজেক্ট) স্বাক্ষর করেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। গত সোমবার এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। ‘জাইকার বৈশ্বিক উন্নয়ন বিষয়ক কৌশলগত উদ্যোগ’ জাইকা ক্লিন সিটি ইনিশিয়েটিভর (জেসিসিআই) অধীনে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
জাইকার অন্যতম বৈশ্বিক লক্ষ্য জেসিসিআই সামগ্রিক ও টেকসই উপায়ে বর্জ্য ও পরিবেশ দূষণ ব্যবস্থাপনা উন্নত করার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর শহর এলাকায় ‘ক্লিন সিটি’ বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সহায়তা প্রদান করে আসছে জাইকা। এরই ধারাবাহিকতায়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগের সঙ্গে ‘বর্জ্য হ্রাস ও টেকসই সমাজ গঠনের জন্য সহায়তা প্রকল্প’ স্বাক্ষর করেছে জাইকা। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের লক্ষ্যে এ প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
দেশের বায়ু দূষণের সঠিক পর্যবেক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের সঙ্গেও কাজ করতে যাচ্ছে জাইকা। জাইকা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের স্বাক্ষরিত প্রকল্পের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে ‘বায়ুর মান নিয়ন্ত্রণে সক্ষমতার উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পটি।
জাইকা বাংলাদেশের সিনিয়র প্রতিনিধি মিউরা মারি; অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, একেএম শাহাবুদ্দিন; স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, ড. মো. আমিনুর রহমান; পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ; ও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব লুবনা ইয়াসমীন এ চুক্তিগুলোতে স্বাক্ষর করেন।
উল্লেখ্য, সহযোগী দেশ হিসেবে বাংলাদেশে টেকসই সমাজ গঠন ও পরিবেশগত মান অর্জনের জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করে আসছে জাইকা। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশের মানোন্নয়নের লক্ষ্য বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে জাইকার এ প্রকল্পগুলো। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের শহরগুলো আরও টেকসই করে তুলতে শহুরে পরিবেশ উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করবে সংস্থাটি।
বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলা বাণিজ্যযুদ্ধ বন্ধের একটি প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আলোচনা শুরু করেছেন। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ও আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই খবর নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তি সত্ত্বেও পাকিস্তানের জন্য ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে আইএমএফ এবং নতুন করে ১.৪ বিলিয়ন ডলারের জলবায়ু সহনশীলতা কর্মসূচিও অনুমোদন দিয়েছে। কাশ্মীরের সাম্প্রতিক হামলার প্রেক্ষিতে উত্তেজনা বাড়লেও এই অর্থ ছাড় পাকিস্তান-ভারত সম্পর্ক ও আন্তর্জাতিক ঋণ রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের তীব্র আপত্তি সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) পাকিস্তানকে চলমান এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটির (ইএফএফ) আওতায় এক বিলিয়ন ডলার তৎক্ষণাৎ বিতরণের অনুমোদন দিয়েছে। ভারতের অভিযোগ, এ অর্থ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সীমান্তে সন্ত্রাসবাদে ব্যবহৃত হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়া এবং ১৮৪টি দেশ ও অঞ্চলের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাণিজ্যিক মন্দা দেখা দিয়েছে। শুল্ক হিসাব করলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ চীন। তবে রপ্তানির তথ্য বলছে, ট্রাম্পের এমন শুল্কের পরও চীনের অর্থনীতি নতুন বার্তা দিচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে