নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিভিন্নস্থানে অবৈধভাবে গজিয়ে ওঠা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লাইসেন্স ছাড়া পরিচালিত অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ করতে সম্প্রতি সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানান, আদালতের আদেশে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি খুব শিগগিরই কাজ শুরু করবে।
জানা গেছে, সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গর্ভনর কাজী ছাইদুর রহমানকে প্রধান করে সাত সদস্য বিশিষ্ট এ সংক্রান্ত একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন—বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ-১ এর মহাব্যবস্থাপক জীবন কৃষ্ণ রায়, ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশনের মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. জুলকার নায়েন, ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) মহাব্যবস্থাপক মাকসুদা বেগম ও ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ-৪ এর উপ-মহাব্যবস্থাপক মুনীর আহমেদ চৌধুরী।
এই কমিটি দেশে অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম সংক্রান্ত বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেবে। কমিটি অবৈধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করতে পারবে। এছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতায় এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধও করে দিতে পারবে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন সম্ভব হলে দেশের বিভিন্নস্থানে গজিয়ে ওঠা অবৈধ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বন্ধ হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
উল্লেখ্য ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১০৯ ধারা অনুযায়ী যথাযথ লাইসেন্স ব্যাতীত ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে ৭ বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে।
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী কমিটি গঠনের তথ্য প্রতিবেদন আকারে আদালতে জমা দেওয়ার জন্য হলফনামা করা হয়েছে। এর আগে এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর একটি বিশেষ কমিটি গঠনে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি নির্দেশনা দেন হাইকোর্ট।
এ তদন্তকালে কোনো অননুমোদিত বা লাইসেন্সবিহীন প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে সেগুলো বন্ধ করে আইনগত ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশ দিয়েছেন উচ্চ আদালত। এছাড়া ঋণদানকারী স্থানীয় সুদকারবারীদের তালিকা দিতেও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ৪৫ দিনের মধ্যে এসব বিষয়ে প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
এদিকে, দেশের বিভিন্নস্থানে অবৈধভাবে অনেক প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লাইসেন্স ছাড়াই নামের পাশে ব্যাংক শব্দ যুক্ত করে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব প্রতিষ্ঠান অনেক সময় জনগণের টাকা নিয়ে উধাও হয়েও যাচ্ছে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের আলোকে দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত বাংলাদেশ ব্যাংককে কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
দেশের বিভিন্নস্থানে অবৈধভাবে গজিয়ে ওঠা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লাইসেন্স ছাড়া পরিচালিত অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ করতে সম্প্রতি সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানান, আদালতের আদেশে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি খুব শিগগিরই কাজ শুরু করবে।
জানা গেছে, সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গর্ভনর কাজী ছাইদুর রহমানকে প্রধান করে সাত সদস্য বিশিষ্ট এ সংক্রান্ত একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন—বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ-১ এর মহাব্যবস্থাপক জীবন কৃষ্ণ রায়, ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশনের মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. জুলকার নায়েন, ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) মহাব্যবস্থাপক মাকসুদা বেগম ও ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ-৪ এর উপ-মহাব্যবস্থাপক মুনীর আহমেদ চৌধুরী।
এই কমিটি দেশে অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম সংক্রান্ত বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেবে। কমিটি অবৈধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করতে পারবে। এছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতায় এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধও করে দিতে পারবে। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন সম্ভব হলে দেশের বিভিন্নস্থানে গজিয়ে ওঠা অবৈধ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বন্ধ হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
উল্লেখ্য ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১০৯ ধারা অনুযায়ী যথাযথ লাইসেন্স ব্যাতীত ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে ৭ বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে।
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী কমিটি গঠনের তথ্য প্রতিবেদন আকারে আদালতে জমা দেওয়ার জন্য হলফনামা করা হয়েছে। এর আগে এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর একটি বিশেষ কমিটি গঠনে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি নির্দেশনা দেন হাইকোর্ট।
এ তদন্তকালে কোনো অননুমোদিত বা লাইসেন্সবিহীন প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে সেগুলো বন্ধ করে আইনগত ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশ দিয়েছেন উচ্চ আদালত। এছাড়া ঋণদানকারী স্থানীয় সুদকারবারীদের তালিকা দিতেও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ৪৫ দিনের মধ্যে এসব বিষয়ে প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
এদিকে, দেশের বিভিন্নস্থানে অবৈধভাবে অনেক প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লাইসেন্স ছাড়াই নামের পাশে ব্যাংক শব্দ যুক্ত করে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব প্রতিষ্ঠান অনেক সময় জনগণের টাকা নিয়ে উধাও হয়েও যাচ্ছে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের আলোকে দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত বাংলাদেশ ব্যাংককে কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
কচুরিপানা। যা একসময় ছিল অযত্নের আগাছা। আজ সেটি হয়ে উঠেছে জীবিকার মাধ্যম। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পিরোজপুর জেলার বিল অঞ্চল নাজিরপুর উপজেলার গাওখালী ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামের শত শত পরিবার এখন নিজেদের ভাগ্য বদলাতে শুরু করেছে এই কচুরিপানার মাধ্যমে।
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়া থেকে বিপুল তেল আমদানি করা সত্ত্বেও চীনকে এই শুল্কের আওতায় আনা হয়নি, যা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে চীনের নাম উল্লেখ করা হয়নি। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীন যদি রাশিয়ার তেল কেনা অব্যাহত রাখে, তাহলে তাদের ওপর শুল্ক আরোপের জন্য আরও একটি নির্বাহী আদেশ
৬ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের এই ঘোষণার পরপরই ভারতের শেয়ারবাজার প্রভাবিত হতে শুরু করেছে। ভারতের গিফট নিফটি ফিউচার শূন্য দশমিক ১ শতাংশ কমে ২৪,৫৫৫-তে দাঁড়িয়েছে, যেখানে আগের দিন বেঞ্চমার্ক নিফটি-ফিফটি ২৪,৫৭২-এ বন্ধ হয়েছিল। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই অতিরিক্ত শুল্ক ভারতীয় রপ্তানি ও অর্থনীতির জন্য একটি বড় ধাক্কা হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এটিকে ‘অযৌক্তিক, অন্যায্য এবং অন্যায্য’ বলে অভিহিত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া থেকে তেল আমদানির বিষয়টি নিয়ে বারবার ভারতের সমালোচনা করছে। এ বিষয়ে ভারত তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছে, তাদের তেল আমদানি ‘বাজারের গতিবিধি’ এবং দেশের ১৪
৭ ঘণ্টা আগে