অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়া থেকে তেল কেনার ‘শাস্তি’ হিসেবে ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এর ফলে ভারতের রপ্তানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কের পরিমাণ ৫০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার স্থানীয় সময় রাতে এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প এ ঘোষণা দেন।
ট্রাম্পের এই ঘোষণার পরপরই ভারতের শেয়ারবাজার প্রভাবিত হতে শুরু করেছে। ভারতের গিফট নিফটি ফিউচার শূন্য দশমিক এক শতাংশ কমে ২৪,৫৫৫-তে দাঁড়িয়েছে, যেখানে আগের দিন বেঞ্চমার্ক নিফটি-ফিফটি ২৪,৫৭২-এ বন্ধ হয়েছিল।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই অতিরিক্ত শুল্ক ভারতীয় রপ্তানি ও অর্থনীতির জন্য একটি বড় ধাক্কা হতে পারে।
আইসিআইসিআই সিকিউরিটিজের প্রধান অর্থনীতিবিদ এ প্রসন্ন বলেছেন, ৫০ শতাংশ শুল্ক ভারতের রপ্তানির জন্য একটি বড় নেতিবাচক দিক। এই হারে অনেক ভারতীয় পণ্য ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মতো আঞ্চলিক প্রতিযোগীদের তুলনায় মারাত্মক অসুবিধার মধ্যে পড়বে।
এইচডিএফসি ব্যাংকের অর্থনীতিবিদ সাক্ষী গুপ্তা সতর্ক করে বলেছেন, ‘যদি আগামী ২১ দিনের মধ্যে কোনো চুক্তি না হয়, তাহলে আমাদের ২০২৬ অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা ৬ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে হবে। এতে জিডিপিতে ৪০-৫০ বেসিস পয়েন্টের ধাক্কা লাগবে, যা আমাদের আগের অনুমানের দ্বিগুণ।’
নির্মল ব্যাংকের অর্থনীতিবিদ টেরেসা জন মনে করেন, একটি বাণিজ্যিক চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য ভারতের ওপর চাপ বাড়ছে। ভারত সম্ভবত ধীরে ধীরে রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমানো ও অন্যান্য উৎস থেকে তেল সংগ্রহের বিষয়ে সম্মত হবে।
আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাংকের অর্থনীতিবিদ গৌর সেন গুপ্ত বলেছেন, এটি অবশ্যই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জিডিপির অনুমানের জন্য ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে। যদি এই শুল্ক ২০২৬ সালের মার্চ পর্যন্ত থাকে, তাহলে জিডিপিতে শূন্য দশমিক তিন শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক চার শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাশিয়া থেকে তেল কেনার ‘শাস্তি’ হিসেবে ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এর ফলে ভারতের রপ্তানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কের পরিমাণ ৫০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার স্থানীয় সময় রাতে এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প এ ঘোষণা দেন।
ট্রাম্পের এই ঘোষণার পরপরই ভারতের শেয়ারবাজার প্রভাবিত হতে শুরু করেছে। ভারতের গিফট নিফটি ফিউচার শূন্য দশমিক এক শতাংশ কমে ২৪,৫৫৫-তে দাঁড়িয়েছে, যেখানে আগের দিন বেঞ্চমার্ক নিফটি-ফিফটি ২৪,৫৭২-এ বন্ধ হয়েছিল।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই অতিরিক্ত শুল্ক ভারতীয় রপ্তানি ও অর্থনীতির জন্য একটি বড় ধাক্কা হতে পারে।
আইসিআইসিআই সিকিউরিটিজের প্রধান অর্থনীতিবিদ এ প্রসন্ন বলেছেন, ৫০ শতাংশ শুল্ক ভারতের রপ্তানির জন্য একটি বড় নেতিবাচক দিক। এই হারে অনেক ভারতীয় পণ্য ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মতো আঞ্চলিক প্রতিযোগীদের তুলনায় মারাত্মক অসুবিধার মধ্যে পড়বে।
এইচডিএফসি ব্যাংকের অর্থনীতিবিদ সাক্ষী গুপ্তা সতর্ক করে বলেছেন, ‘যদি আগামী ২১ দিনের মধ্যে কোনো চুক্তি না হয়, তাহলে আমাদের ২০২৬ অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা ৬ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে হবে। এতে জিডিপিতে ৪০-৫০ বেসিস পয়েন্টের ধাক্কা লাগবে, যা আমাদের আগের অনুমানের দ্বিগুণ।’
নির্মল ব্যাংকের অর্থনীতিবিদ টেরেসা জন মনে করেন, একটি বাণিজ্যিক চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য ভারতের ওপর চাপ বাড়ছে। ভারত সম্ভবত ধীরে ধীরে রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমানো ও অন্যান্য উৎস থেকে তেল সংগ্রহের বিষয়ে সম্মত হবে।
আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাংকের অর্থনীতিবিদ গৌর সেন গুপ্ত বলেছেন, এটি অবশ্যই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জিডিপির অনুমানের জন্য ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে। যদি এই শুল্ক ২০২৬ সালের মার্চ পর্যন্ত থাকে, তাহলে জিডিপিতে শূন্য দশমিক তিন শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক চার শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাশিয়া থেকে বিপুল তেল আমদানি করা সত্ত্বেও চীনকে এই শুল্কের আওতায় আনা হয়নি, যা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে চীনের নাম উল্লেখ করা হয়নি। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীন যদি রাশিয়ার তেল কেনা অব্যাহত রাখে, তাহলে তাদের ওপর শুল্ক আরোপের জন্য আরও একটি নির্বাহী আদেশ
১ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এটিকে ‘অযৌক্তিক, অন্যায্য এবং অন্যায্য’ বলে অভিহিত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া থেকে তেল আমদানির বিষয়টি নিয়ে বারবার ভারতের সমালোচনা করছে। এ বিষয়ে ভারত তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছে, তাদের তেল আমদানি ‘বাজারের গতিবিধি’ এবং দেশের ১৪
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া থেকে তেল কেনার ‘শাস্তি’ হিসেবে ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর মোট শুল্কের পরিমাণ ৫০ শতাংশে দাঁড়াল। যা চীনের চেয়ে ২০ শতাংশ এবং পাকিস্তানের চেয়ে ২১ শতাংশ বেশি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে,
৪ ঘণ্টা আগেতুরস্ক থেকে ২৫ হাজার টন পরিশোধিত চিনি আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই চিনি আমদানিতে ব্যয় হবে ১৭৫ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে