বেশ কয়েক বছর ধরেই ঋণের ভারে জর্জরিত মিসর। ঋণ থেকে মুক্তি পেতে নানা চেষ্টা করে যাচ্ছে দেশটির সরকার। সর্বশেষ প্রচেষ্টা হিসেবে দেশটির এবার চীনা মুদ্রা ইউয়ানে বিনিময় করা যাবে এমন বন্ড বাজারে ছেড়েছে। বাজারে চীনা মুদ্রার এসব বন্ডকে পান্ডা বন্ড বলে আখ্যায়িত করা হয়। মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিষয়টির সঙ্গে জড়িত মিসরীয় এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সরকার তিন বছর মেয়াদি ৩৫০ কোটি ইউয়ান বা ৪৭৯ মিলিয়ন ডলারের সমমূল্যের বন্ড বাজারে ছেড়েছে। এসব বন্ডের বিপরীতে সাড়ে ৩ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হবে। ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এর আগে মিসর সরকার ডলারে যেসব বন্ড ছেড়েছিল, তার চেয়ে কম সুদ দেওয়া হবে ইউয়ানে ছাড়া বন্ডের বিপরীতে।
গত সপ্তাহে মিসরের অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ মাঈত ব্লুমবার্গকে বলেছিলেন, ‘আমরা ভিন্ন ভিন্ন পুঁজিবাজারের মাধ্যমে আমাদের অর্থ সংগ্রহের উৎসগুলো বৈচিত্র্যময় করার পাশাপাশি চ্যালেঞ্জিং উচ্চ সুদহারের পরিবেশে ঋণের খরচ কমাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে গ্যারান্টি সুরক্ষিত করতে কাজ করছি।’
সাধারণত চীনা মুদ্রার এই পান্ডা বন্ডগুলো চীনের বাজারে ছাড়া হয়। তবে এ ক্ষেত্রে বন্ডগুলো ছাড়ে অচীনা কোনো পক্ষ। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চীনের শেয়ারবাজার থেকে বিভিন্ন বিদেশি প্রতিষ্ঠান, সরকার, আন্তর্জাতিক সংগঠন মূলধন সংগ্রহ করে থাকে। মিসরের সরকারও সেই একই পথ অনুসরণ করেছে চীনের বাজার থেকে তহবিল সংগ্রহ করতে গিয়ে।
মিসরই আরব বিশ্ব ও উত্তর আফ্রিকার প্রথম দেশ, যারা চীনা মুদ্রার পান্ডা বন্ড ইস্যু করেছে। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে ডলারের প্রভাব হ্রাসের যে প্রক্রিয়া, তা আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। মিসর ছাড়াও অনেক দেশই বর্তমানে রিজার্ভ, বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ বা পরিশোধের ক্ষেত্রে ডলারের পাশাপাশি অন্যান্য মুদ্রাকেও প্রাধান্য দিচ্ছে।
এদিকে এরই মধ্যে ডলারে বিপুল পরিমাণ বন্ডের বিনিময়ে তহবিল সংগ্রহ করেছে মিসর। আগামী বছরগুলোতে সেসব বন্ড ম্যাচিউর হয়ে যাবে অর্থাৎ সেগুলোকে সুদ সমেত ফেরত দেওয়া সময় হয়ে যাবে। মিসরের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, দেশটিকে ২০২৩ সালের দ্বিতীয়ার্ধের মধ্যে ১১ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হবে। এর মধ্যে আগামী নভেম্বরে পরিশোধ করতে হবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের ইউরো বন্ড। এ ছাড়া ২০২৪ সালের প্রথমার্ধে মিসরকে ঋণ পরিশোধ করতে হবে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার।
বিগত ৮ বছরে মিসরের জাতীয় ঋণ এত বেশি বেড়েছে যে, তা দেশটির মোট জিডিপির ৪৩ শতাংশে পৌঁছেছে। এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা মিসরের বাজার থেকে চলে যাচ্ছেন, যা দেশটির অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করছে।
বেশ কয়েক বছর ধরেই ঋণের ভারে জর্জরিত মিসর। ঋণ থেকে মুক্তি পেতে নানা চেষ্টা করে যাচ্ছে দেশটির সরকার। সর্বশেষ প্রচেষ্টা হিসেবে দেশটির এবার চীনা মুদ্রা ইউয়ানে বিনিময় করা যাবে এমন বন্ড বাজারে ছেড়েছে। বাজারে চীনা মুদ্রার এসব বন্ডকে পান্ডা বন্ড বলে আখ্যায়িত করা হয়। মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিষয়টির সঙ্গে জড়িত মিসরীয় এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সরকার তিন বছর মেয়াদি ৩৫০ কোটি ইউয়ান বা ৪৭৯ মিলিয়ন ডলারের সমমূল্যের বন্ড বাজারে ছেড়েছে। এসব বন্ডের বিপরীতে সাড়ে ৩ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হবে। ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এর আগে মিসর সরকার ডলারে যেসব বন্ড ছেড়েছিল, তার চেয়ে কম সুদ দেওয়া হবে ইউয়ানে ছাড়া বন্ডের বিপরীতে।
গত সপ্তাহে মিসরের অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ মাঈত ব্লুমবার্গকে বলেছিলেন, ‘আমরা ভিন্ন ভিন্ন পুঁজিবাজারের মাধ্যমে আমাদের অর্থ সংগ্রহের উৎসগুলো বৈচিত্র্যময় করার পাশাপাশি চ্যালেঞ্জিং উচ্চ সুদহারের পরিবেশে ঋণের খরচ কমাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে গ্যারান্টি সুরক্ষিত করতে কাজ করছি।’
সাধারণত চীনা মুদ্রার এই পান্ডা বন্ডগুলো চীনের বাজারে ছাড়া হয়। তবে এ ক্ষেত্রে বন্ডগুলো ছাড়ে অচীনা কোনো পক্ষ। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চীনের শেয়ারবাজার থেকে বিভিন্ন বিদেশি প্রতিষ্ঠান, সরকার, আন্তর্জাতিক সংগঠন মূলধন সংগ্রহ করে থাকে। মিসরের সরকারও সেই একই পথ অনুসরণ করেছে চীনের বাজার থেকে তহবিল সংগ্রহ করতে গিয়ে।
মিসরই আরব বিশ্ব ও উত্তর আফ্রিকার প্রথম দেশ, যারা চীনা মুদ্রার পান্ডা বন্ড ইস্যু করেছে। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে ডলারের প্রভাব হ্রাসের যে প্রক্রিয়া, তা আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। মিসর ছাড়াও অনেক দেশই বর্তমানে রিজার্ভ, বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ বা পরিশোধের ক্ষেত্রে ডলারের পাশাপাশি অন্যান্য মুদ্রাকেও প্রাধান্য দিচ্ছে।
এদিকে এরই মধ্যে ডলারে বিপুল পরিমাণ বন্ডের বিনিময়ে তহবিল সংগ্রহ করেছে মিসর। আগামী বছরগুলোতে সেসব বন্ড ম্যাচিউর হয়ে যাবে অর্থাৎ সেগুলোকে সুদ সমেত ফেরত দেওয়া সময় হয়ে যাবে। মিসরের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, দেশটিকে ২০২৩ সালের দ্বিতীয়ার্ধের মধ্যে ১১ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হবে। এর মধ্যে আগামী নভেম্বরে পরিশোধ করতে হবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের ইউরো বন্ড। এ ছাড়া ২০২৪ সালের প্রথমার্ধে মিসরকে ঋণ পরিশোধ করতে হবে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার।
বিগত ৮ বছরে মিসরের জাতীয় ঋণ এত বেশি বেড়েছে যে, তা দেশটির মোট জিডিপির ৪৩ শতাংশে পৌঁছেছে। এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা মিসরের বাজার থেকে চলে যাচ্ছেন, যা দেশটির অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করছে।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে