নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সম্ভাব্য খাদ্য সংকট মোকাবিলায় চাল, গম, পেঁয়াজসহ সাত নিত্য পণ্য আমদানিতে প্রতিবেশী দেশ ভারতের কাছে বার্ষিক কোটা সুবিধা চেয়েছে বাংলাদেশ। এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়াও মিলেছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
২২-২৩ ডিসেম্বর ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ের সভায় এ সুবিধা চাওয়া হয়েছে। সভায় বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী পিযুশ গয়াল প্রতিনিধিদের নেতৃত্ব দেন।
সংবাদ সম্মেলনের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট অবস্থায় ভারতের কাছে চাল, গম, চিনি, পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও ডালের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য আমদানিতে বার্ষিক কোটা সুবিধার জন্য অনুরোধ করেছি। বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতি বিবেচনায় সভায় আমাদের পক্ষ থেকে সাতটি পণ্যের আমদানির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণের কোটার কথা তুলে ধরা হয়। তবে ভারত বলেছে, যে পরিমাণ পণ্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশ সেই পরিমাণ পণ্য ভারত থেকে আমদানি করে না।
টিপু মুনশি বলেন, আগামী দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে বিষয়টি দুই দেশ আলোচনা করে চূড়ান্ত করবে। অন্যতম রপ্তানি পণ্য পাটজাত সামগ্রীর ওপর ২০১৭ সাল হতে আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং ডিউটি আর বহাল না রাখার জন্য ভারতকে অনুরোধ করা হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভারত-বাংলাদেশ নিজস্ব মুদ্রায় আমদানি-রপ্তানি বা কারেন্সি সোয়াপ করতে পারে কিনা সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। কারণ কারেন্সি সোয়াপের ফলে বাংলাদেশ কী পরিমাণ সুবিধা পাবে তা আগে দেখা হবে।
এ ছাড়া সভায় প্রস্তাবিত বাংলাদেশ-ভারত কম্প্রেহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (সেপা), করোনার কারণে বন্ধ থাকা বর্ডার হাটসমূহ পুনরায় চালু করার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে।
বাংলাদেশের পক্ষ হতে উপস্থাপিত বিষয়গুলো ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী ইতিবাচকভাবে বিবেচনার আশ্বাস প্রদান করেন বলে জানান টিপু মুনশি।
দেশে সম্ভাব্য খাদ্য সংকট মোকাবিলায় চাল, গম, পেঁয়াজসহ সাত নিত্য পণ্য আমদানিতে প্রতিবেশী দেশ ভারতের কাছে বার্ষিক কোটা সুবিধা চেয়েছে বাংলাদেশ। এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়াও মিলেছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
২২-২৩ ডিসেম্বর ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ের সভায় এ সুবিধা চাওয়া হয়েছে। সভায় বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী পিযুশ গয়াল প্রতিনিধিদের নেতৃত্ব দেন।
সংবাদ সম্মেলনের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট অবস্থায় ভারতের কাছে চাল, গম, চিনি, পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও ডালের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য আমদানিতে বার্ষিক কোটা সুবিধার জন্য অনুরোধ করেছি। বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতি বিবেচনায় সভায় আমাদের পক্ষ থেকে সাতটি পণ্যের আমদানির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণের কোটার কথা তুলে ধরা হয়। তবে ভারত বলেছে, যে পরিমাণ পণ্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশ সেই পরিমাণ পণ্য ভারত থেকে আমদানি করে না।
টিপু মুনশি বলেন, আগামী দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে বিষয়টি দুই দেশ আলোচনা করে চূড়ান্ত করবে। অন্যতম রপ্তানি পণ্য পাটজাত সামগ্রীর ওপর ২০১৭ সাল হতে আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং ডিউটি আর বহাল না রাখার জন্য ভারতকে অনুরোধ করা হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভারত-বাংলাদেশ নিজস্ব মুদ্রায় আমদানি-রপ্তানি বা কারেন্সি সোয়াপ করতে পারে কিনা সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। কারণ কারেন্সি সোয়াপের ফলে বাংলাদেশ কী পরিমাণ সুবিধা পাবে তা আগে দেখা হবে।
এ ছাড়া সভায় প্রস্তাবিত বাংলাদেশ-ভারত কম্প্রেহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (সেপা), করোনার কারণে বন্ধ থাকা বর্ডার হাটসমূহ পুনরায় চালু করার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে।
বাংলাদেশের পক্ষ হতে উপস্থাপিত বিষয়গুলো ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী ইতিবাচকভাবে বিবেচনার আশ্বাস প্রদান করেন বলে জানান টিপু মুনশি।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১৬ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
২ দিন আগে