নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাপান সরকার বাংলাদেশকে ৮ হাজার ৫৮১ কোটি ৯ লাখ জাপানিজ ইয়েন (আনুমানিক ৫৮ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার) ঋণ সহায়তা দেবে। দুটি প্রকল্পের জন্য এই ঋণ সহায়তা দেবে। এ লক্ষ্যে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ও জাপান সরকারের মধ্যে বিনিময় নোট ও ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শাহ্রিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও জাপানের পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বিনিময় নোট ও ঋণচুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের এনইসি-২ সভাকক্ষে এই ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপসচিব মাকসুদ আলম।
তিনি বলেন, জাপান ৪৫তম ওডিএ লোন প্যাকেজের দ্বিতীয় ব্যাচের আওতাধীন ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট ও মাতারবাড়ী উত্তরা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল–ফায়ারড পাওয়ার প্রজেক্ট (ভিআইআই) ‘ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ ও ‘মাতারবাড়ী আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল–ফায়ারড পাওয়ার প্রজেক্ট (৮)’ শীর্ষক প্রকল্পের ঋণের জন্য এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।
মাকসুদ আলম বলেন, জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী দেশ। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত জাপান সরকার বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন সেক্টরে সহায়তা করে আসছে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বাংলাদেশকে প্রকল্পে ঋণ ও অনুদান সহায়তা হিসেবে ৩২ দশমিক ৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ইআরডির তথ্যমতে, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের খাদ্য নিরাপত্তা পরীক্ষার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ঢাকায় একটি রেফারেন্স ল্যাবরেটরি, অফিস, প্রশিক্ষণ ভবন এবং চট্টগ্রাম ও খুলনায় দুটি বিভাগীয় পরীক্ষাগারসহ অফিস ভবন নির্মাণের উদ্দেশ্যে ‘ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ২ হাজার ৪০৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারের অর্থায়ন হবে ৩৯০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা আর জাইকার প্রকল্প ঋণ ২ হাজার ১৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২০৩৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। ৪৫তম ওডিএ লোন প্যাকেজের (২য় ব্যাচ) আওতায় প্রকল্পটির জন্য ২ হাজার ৮৬৯ কোটি ৯ লাখ জাপানি ইয়েন দেওয়া হবে। অগ্রাধিকারমূলকভাবে প্রকল্পটির ঋণের সুদের হার ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, পরামর্শকের জন্য দশমিক ৫৫, ফ্রন্ট অ্যান্ড ফি ০ দশমিক ২০ শতাংশ। ঋণ পরিশোধের সময় ৩০ বছর (১০ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ)।
অব্যাহত বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী এলাকায় ‘মাতারবাড়ী আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল–ফায়ারড পাওয়ার প্রজেক্ট’ শীর্ষক প্রকল্পের জন্য ব্যয় ৫৬ হাজার ৬৯৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা (জিওবি ৭ হাজার ২২১ কোটি ১৯ লাখ টাকা, জাইকার প্রকল্প ঋণ ৪৭ হাজার ৯৪৫ কোটি ০৩ লাখ টাকা, সিপিজিসিবিএল ১ হাজার ৫২৭ কোটি ৬৮ লাখ টাকা)।
চলমান প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি ৯২ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। জাইকা কর্তৃক পর্যায়ক্রমে ঋণ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এর আগে ৭টি পর্যায়ে মোট ৬৫ হাজার ৫৩১ কোটি জাপানি ইয়েনের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪৫তম ওডিএ লোন প্যাকেজের (২য় ব্যাচ) আওতায় ৮ম পর্যায়ে জাপান সরকার কর্তৃক ৫ হাজার ৭১২ কোটি জাপানিজ ইয়েন (আনুমানিক ৩৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ঋণ সহায়তা দেবে। স্বাক্ষরিত ঋণের বাৎসরিক সুদের হার নির্মাণকাজের জন্য ১ দশমিক ৯৫ শতাংশ, পরামর্শক সেবার জন্য দশমিক ৫৫ শতাংশ, ফ্রন্ট অ্যান্ড ফি (এককালীন) দশমিক ২ শতাংশ। এ ঋণ ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে পরিশোধযোগ্য।
জাপান সরকার বাংলাদেশকে ৮ হাজার ৫৮১ কোটি ৯ লাখ জাপানিজ ইয়েন (আনুমানিক ৫৮ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার) ঋণ সহায়তা দেবে। দুটি প্রকল্পের জন্য এই ঋণ সহায়তা দেবে। এ লক্ষ্যে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ও জাপান সরকারের মধ্যে বিনিময় নোট ও ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শাহ্রিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও জাপানের পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বিনিময় নোট ও ঋণচুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের এনইসি-২ সভাকক্ষে এই ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপসচিব মাকসুদ আলম।
তিনি বলেন, জাপান ৪৫তম ওডিএ লোন প্যাকেজের দ্বিতীয় ব্যাচের আওতাধীন ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট ও মাতারবাড়ী উত্তরা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল–ফায়ারড পাওয়ার প্রজেক্ট (ভিআইআই) ‘ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ ও ‘মাতারবাড়ী আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল–ফায়ারড পাওয়ার প্রজেক্ট (৮)’ শীর্ষক প্রকল্পের ঋণের জন্য এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।
মাকসুদ আলম বলেন, জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী দেশ। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত জাপান সরকার বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন সেক্টরে সহায়তা করে আসছে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বাংলাদেশকে প্রকল্পে ঋণ ও অনুদান সহায়তা হিসেবে ৩২ দশমিক ৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ইআরডির তথ্যমতে, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের খাদ্য নিরাপত্তা পরীক্ষার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ঢাকায় একটি রেফারেন্স ল্যাবরেটরি, অফিস, প্রশিক্ষণ ভবন এবং চট্টগ্রাম ও খুলনায় দুটি বিভাগীয় পরীক্ষাগারসহ অফিস ভবন নির্মাণের উদ্দেশ্যে ‘ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ২ হাজার ৪০৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারের অর্থায়ন হবে ৩৯০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা আর জাইকার প্রকল্প ঋণ ২ হাজার ১৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২০৩৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। ৪৫তম ওডিএ লোন প্যাকেজের (২য় ব্যাচ) আওতায় প্রকল্পটির জন্য ২ হাজার ৮৬৯ কোটি ৯ লাখ জাপানি ইয়েন দেওয়া হবে। অগ্রাধিকারমূলকভাবে প্রকল্পটির ঋণের সুদের হার ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, পরামর্শকের জন্য দশমিক ৫৫, ফ্রন্ট অ্যান্ড ফি ০ দশমিক ২০ শতাংশ। ঋণ পরিশোধের সময় ৩০ বছর (১০ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ)।
অব্যাহত বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী এলাকায় ‘মাতারবাড়ী আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল–ফায়ারড পাওয়ার প্রজেক্ট’ শীর্ষক প্রকল্পের জন্য ব্যয় ৫৬ হাজার ৬৯৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা (জিওবি ৭ হাজার ২২১ কোটি ১৯ লাখ টাকা, জাইকার প্রকল্প ঋণ ৪৭ হাজার ৯৪৫ কোটি ০৩ লাখ টাকা, সিপিজিসিবিএল ১ হাজার ৫২৭ কোটি ৬৮ লাখ টাকা)।
চলমান প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি ৯২ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। জাইকা কর্তৃক পর্যায়ক্রমে ঋণ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এর আগে ৭টি পর্যায়ে মোট ৬৫ হাজার ৫৩১ কোটি জাপানি ইয়েনের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৪৫তম ওডিএ লোন প্যাকেজের (২য় ব্যাচ) আওতায় ৮ম পর্যায়ে জাপান সরকার কর্তৃক ৫ হাজার ৭১২ কোটি জাপানিজ ইয়েন (আনুমানিক ৩৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ঋণ সহায়তা দেবে। স্বাক্ষরিত ঋণের বাৎসরিক সুদের হার নির্মাণকাজের জন্য ১ দশমিক ৯৫ শতাংশ, পরামর্শক সেবার জন্য দশমিক ৫৫ শতাংশ, ফ্রন্ট অ্যান্ড ফি (এককালীন) দশমিক ২ শতাংশ। এ ঋণ ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে পরিশোধযোগ্য।
ঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
৪ ঘণ্টা আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
৪ ঘণ্টা আগেমুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে টুপি ও আতর শুধু অপরিহার্য উপকরণ নয়, বরং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ। বছরজুড়ে এগুলোর চাহিদা থাকলেও রমজান ও ঈদ এলে তা বহুগুণে বেড়ে যায়। বাংলাদেশে বিশাল মুসলিম জনগোষ্ঠীর কারণে এই সময় টুপি ও আতরের বাজারে কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক মেগা ক্যাম্পেইন ‘কোটি টাকার ঈদ উপহার’ অংশগ্রহণ ও শেষ সময়ের দুর্দান্ত কেনাকাটায় ব্যস্ত যমুনা ফিউচার পার্কে আগত ক্রেতারা! দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ শপিং মল যমুনা ফিউচার পার্কে চলছে ঐতিহাসিক মেগা ক্যাম্পেইন ‘কোটি টাকার ঈদ উপহার-২০২৫—শপিং ডেস্টিনেশন যমুনা ফিউচার পার্ক’।
২০ ঘণ্টা আগে