নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অ্যাভিয়েশন খাতে দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলীর ঘাটতি দূর করতে অত্যাধুনিক অ্যাভিয়েশন স্কুল করতে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি উড়োজাহাজ কোম্পানি ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনস। দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলী তৈরির মাধ্যমে দেশীয় অ্যাভিয়েশন খাতকে টেকসই করতে এই উদ্যোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এই বিমান সংস্থার কর্মকর্তারা। ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শিকদার মেসবাহউদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের অ্যাভিয়েশনশিল্পের উন্নতির জন্য যেসব বিষয় সবচেয়ে বেশি দরকার, তার মধ্যে রয়েছে দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলী। দেশে দক্ষ কর্মীর ঘাটতি রয়েছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা মাথায় রেখে ইউএস–বাংলা চালু করতে চায় এই অ্যাভিয়েশন স্কুল।’
জানা গেছে, অ্যাভিয়েশন স্কুলের নাম হবে স্কাই স্টার ফ্লাইং স্কুল। ২০২১ সালের শেষ দিকে পুরোদমে শুরু হবে স্কুলটির কার্যক্রম। এ জন্য উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাজানো হচ্ছে স্কুলের অবকাঠামো। তৈরি করা হচ্ছে অত্যাধুনিক ডিজিটাল ক্লাসরুম। বাংলাদেশ বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের গাইডলাইন অনুসরণ করে স্কুলের জন্য যুগোপযোগী টিচিং মেথড তৈরি করা হচ্ছে। স্কুলের একটি ক্যাম্পাস থাকবে ঢাকায়, অন্যটি হবে সিলেট বিমানবন্দরে। সেখানে আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সরাসরি প্লেন চালানোর প্রশিক্ষণ পাবেন। এ জন্য ব্যবহার করা হবে সিলেট বিমানবন্দরের হ্যাঙার।
মেসবাহউদ্দিন বলেন, ‘অ্যাভিয়েশন খাতে প্রতিদিন নতুন নতুন প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। ১০ বছর পর যে নতুন প্রযুক্তি আসবে, সেটি মাথায় রেখে স্কুলের ডিজাইন তৈরি করেছি। নতুন প্রযুক্তি মাথায় রেখে তৈরি করেছি পাঠ্যসূচি। বইয়ের বদলে শিক্ষার্থীরা পাবে আইপ্যাড। তারা প্রশিক্ষণে ব্যবহার করবে অত্যাধুনিক গ্লাস ককপিট এয়ারক্রাফট।
জানা গেছে, স্কাই স্টার ফ্লাইং স্কুলে থাকবে অত্যাধুনিক ফুল মোশন ফ্লাইং সিমুলেটর। এতে শিক্ষার্থীরা এয়ারক্রাফটের মতো আকাশে ফ্লাইং করার অভিজ্ঞতা পাবেন। তিনি অনুভব করবেন উড়োজাহাজ আকাশে উড়ছে, দেখতে পাবেন আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিমানবন্দরের মানচিত্র, সুযোগ থাকবে পৃথিবীর যেকোনো পছন্দের গন্তব্যে অবতরণের।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য বছরে দুবার স্কুলে ভর্তির সুযোগ থাকবে। সিভিল অ্যাভিয়েশনের গাইডলাইন অনুযায়ী, ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্যরাই ভর্তির সুযোগ পাবেন। এতে দুই বছরের কোর্স শেষ করতে খরচ করতে হবে ৩৫–৪০ লাখ টাকা। প্রতি ব্যাচে ভালো ফল করা প্রথম পাঁচজন ইউএস–বাংলায় চাকরির সুযোগ পাবেন।
ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনসের সিইও বলেন, ‘স্কুলটি শুরুর পর প্রথম তিন বছরে দেশীয় এয়ারলাইনসের জন্য দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলীর চাহিদা মেটানো হবে। পরে আমরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চোখ রাখব। চেষ্টা করব এটিকে আন্তর্জাতিক মানের ফ্লাইং স্কুলে উন্নীত করার, যাতে বিদেশি শিক্ষার্থীরাও এখানে প্রশিক্ষণ নিতে আগ্রহী হয়।’
দেশের অ্যাভিয়েশন খাতে দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলীর ঘাটতি দূর করতে অত্যাধুনিক অ্যাভিয়েশন স্কুল করতে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি উড়োজাহাজ কোম্পানি ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনস। দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলী তৈরির মাধ্যমে দেশীয় অ্যাভিয়েশন খাতকে টেকসই করতে এই উদ্যোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এই বিমান সংস্থার কর্মকর্তারা। ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শিকদার মেসবাহউদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের অ্যাভিয়েশনশিল্পের উন্নতির জন্য যেসব বিষয় সবচেয়ে বেশি দরকার, তার মধ্যে রয়েছে দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলী। দেশে দক্ষ কর্মীর ঘাটতি রয়েছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা মাথায় রেখে ইউএস–বাংলা চালু করতে চায় এই অ্যাভিয়েশন স্কুল।’
জানা গেছে, অ্যাভিয়েশন স্কুলের নাম হবে স্কাই স্টার ফ্লাইং স্কুল। ২০২১ সালের শেষ দিকে পুরোদমে শুরু হবে স্কুলটির কার্যক্রম। এ জন্য উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাজানো হচ্ছে স্কুলের অবকাঠামো। তৈরি করা হচ্ছে অত্যাধুনিক ডিজিটাল ক্লাসরুম। বাংলাদেশ বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের গাইডলাইন অনুসরণ করে স্কুলের জন্য যুগোপযোগী টিচিং মেথড তৈরি করা হচ্ছে। স্কুলের একটি ক্যাম্পাস থাকবে ঢাকায়, অন্যটি হবে সিলেট বিমানবন্দরে। সেখানে আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সরাসরি প্লেন চালানোর প্রশিক্ষণ পাবেন। এ জন্য ব্যবহার করা হবে সিলেট বিমানবন্দরের হ্যাঙার।
মেসবাহউদ্দিন বলেন, ‘অ্যাভিয়েশন খাতে প্রতিদিন নতুন নতুন প্রযুক্তি যুক্ত হচ্ছে। ১০ বছর পর যে নতুন প্রযুক্তি আসবে, সেটি মাথায় রেখে স্কুলের ডিজাইন তৈরি করেছি। নতুন প্রযুক্তি মাথায় রেখে তৈরি করেছি পাঠ্যসূচি। বইয়ের বদলে শিক্ষার্থীরা পাবে আইপ্যাড। তারা প্রশিক্ষণে ব্যবহার করবে অত্যাধুনিক গ্লাস ককপিট এয়ারক্রাফট।
জানা গেছে, স্কাই স্টার ফ্লাইং স্কুলে থাকবে অত্যাধুনিক ফুল মোশন ফ্লাইং সিমুলেটর। এতে শিক্ষার্থীরা এয়ারক্রাফটের মতো আকাশে ফ্লাইং করার অভিজ্ঞতা পাবেন। তিনি অনুভব করবেন উড়োজাহাজ আকাশে উড়ছে, দেখতে পাবেন আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিমানবন্দরের মানচিত্র, সুযোগ থাকবে পৃথিবীর যেকোনো পছন্দের গন্তব্যে অবতরণের।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য বছরে দুবার স্কুলে ভর্তির সুযোগ থাকবে। সিভিল অ্যাভিয়েশনের গাইডলাইন অনুযায়ী, ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্যরাই ভর্তির সুযোগ পাবেন। এতে দুই বছরের কোর্স শেষ করতে খরচ করতে হবে ৩৫–৪০ লাখ টাকা। প্রতি ব্যাচে ভালো ফল করা প্রথম পাঁচজন ইউএস–বাংলায় চাকরির সুযোগ পাবেন।
ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনসের সিইও বলেন, ‘স্কুলটি শুরুর পর প্রথম তিন বছরে দেশীয় এয়ারলাইনসের জন্য দক্ষ পাইলট ও প্রকৌশলীর চাহিদা মেটানো হবে। পরে আমরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চোখ রাখব। চেষ্টা করব এটিকে আন্তর্জাতিক মানের ফ্লাইং স্কুলে উন্নীত করার, যাতে বিদেশি শিক্ষার্থীরাও এখানে প্রশিক্ষণ নিতে আগ্রহী হয়।’
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
৫ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
৬ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৬ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৬ ঘণ্টা আগে