বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক বিমান নির্মাতা কোম্পানি বোয়িংয়ের আয় কমেছে। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় এক বছর আগের তুলনায় প্রায় ১৩৫ কোটি ডলার কমেছে। এ ছাড়া, বোয়িং এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান স্পিরিট অ্যারোর শেয়ারদরও স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার বিকেলে প্রায় ৩ শতাংশ কমেছে।
মূলত চলতি বছরের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা এয়ারলাইনসের একটি ৭৩৭-ম্যাক্সের মাঝ অংশের দরজা মাঝ আকাশে খুলে যায়। এর পর থেকেই বোয়িং আলাস্কান এয়ারলাইনসের মামলায় জড়িয়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিমান পরিবহন কর্তৃপক্ষও বোয়িংয়ের বিমানের এই দুর্ঘটনা খতিয়ে দেখছে। সব মিলিয়ে চাপের মুখে থাকা প্রতিষ্ঠানটির আয় দীর্ঘ সাত প্রান্তিক পর কমেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত ৭ প্রান্তিক, অর্থাৎ ২১ মাসের মধ্যে এই প্রথম বোয়িংয়ের আয় কমল। তবে গত জানুয়ারিতে মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমানের দরজা খুলে যাওয়ার পর বিশ্লেষকেরা প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় যে পরিমাণ ধসের আশঙ্কা করেছিলেন, তার চেয়ে ভালো আয় হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির বিক্রি তুলনামূলক কমে গেছে।
বিমানের দরজা উড়ে যাওয়ার ঘটনার পরর বোয়িংয়ের সিইও ডেভ ক্যালহাউন মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসিকে বলেছিলেন, বোয়িংয়ে মূল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্পিরিট অ্যারোসিস্টেমস অধিগ্রহণ করার লক্ষ্যে একটি চুক্তি হতে যাচ্ছে, যা চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে হতে পারে।
তবে বোয়িংয়ের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসও স্পিরিট অ্যারোসিস্টেমস কিনে নেওয়ার দৌড়ে আছে। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির বিক্রির দাম কেমন হবে, তা-ও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে ক্যালহাউন বিশ্লেষকদের বলেছেন, বোয়িং এয়ারবাসের তুলনায় স্পিরিট অ্যারো কেনার ক্ষেত্রে এগিয়ে।
এ ছাড়া কারিগরি ত্রুটি, আইনি জটিলতাসহ নানা কারণে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন ও বিক্রি ব্যাপকভাবে কমে গেছে। চলতি মাসে প্রকাশিত রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উল্লিখিত জটিলতার কারণে বোয়িংয়ের বহুল বিক্রীত বিমান ৭৩৭-ম্যাক্সের উৎপাদন অনেকটাই কমে গেছে।
যাই হোক, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে বোয়িংয়ের আয় হয়েছে ১৬ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ে বোয়িংয়ের আয় ছিল ১৭ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার। তবে বিশ্লেষকেরা বলেছিলেন, এই প্রান্তিকে বোয়িং বড়জোর ১৬ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার আয় করতে পারবে। কিন্তু বোয়িং সেই অঙ্ক ছাড়িয়ে গেছে।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক বিমান নির্মাতা কোম্পানি বোয়িংয়ের আয় কমেছে। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় এক বছর আগের তুলনায় প্রায় ১৩৫ কোটি ডলার কমেছে। এ ছাড়া, বোয়িং এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান স্পিরিট অ্যারোর শেয়ারদরও স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার বিকেলে প্রায় ৩ শতাংশ কমেছে।
মূলত চলতি বছরের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা এয়ারলাইনসের একটি ৭৩৭-ম্যাক্সের মাঝ অংশের দরজা মাঝ আকাশে খুলে যায়। এর পর থেকেই বোয়িং আলাস্কান এয়ারলাইনসের মামলায় জড়িয়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিমান পরিবহন কর্তৃপক্ষও বোয়িংয়ের বিমানের এই দুর্ঘটনা খতিয়ে দেখছে। সব মিলিয়ে চাপের মুখে থাকা প্রতিষ্ঠানটির আয় দীর্ঘ সাত প্রান্তিক পর কমেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত ৭ প্রান্তিক, অর্থাৎ ২১ মাসের মধ্যে এই প্রথম বোয়িংয়ের আয় কমল। তবে গত জানুয়ারিতে মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমানের দরজা খুলে যাওয়ার পর বিশ্লেষকেরা প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় যে পরিমাণ ধসের আশঙ্কা করেছিলেন, তার চেয়ে ভালো আয় হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির বিক্রি তুলনামূলক কমে গেছে।
বিমানের দরজা উড়ে যাওয়ার ঘটনার পরর বোয়িংয়ের সিইও ডেভ ক্যালহাউন মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসিকে বলেছিলেন, বোয়িংয়ে মূল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্পিরিট অ্যারোসিস্টেমস অধিগ্রহণ করার লক্ষ্যে একটি চুক্তি হতে যাচ্ছে, যা চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে হতে পারে।
তবে বোয়িংয়ের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসও স্পিরিট অ্যারোসিস্টেমস কিনে নেওয়ার দৌড়ে আছে। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির বিক্রির দাম কেমন হবে, তা-ও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে ক্যালহাউন বিশ্লেষকদের বলেছেন, বোয়িং এয়ারবাসের তুলনায় স্পিরিট অ্যারো কেনার ক্ষেত্রে এগিয়ে।
এ ছাড়া কারিগরি ত্রুটি, আইনি জটিলতাসহ নানা কারণে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন ও বিক্রি ব্যাপকভাবে কমে গেছে। চলতি মাসে প্রকাশিত রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উল্লিখিত জটিলতার কারণে বোয়িংয়ের বহুল বিক্রীত বিমান ৭৩৭-ম্যাক্সের উৎপাদন অনেকটাই কমে গেছে।
যাই হোক, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে বোয়িংয়ের আয় হয়েছে ১৬ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ে বোয়িংয়ের আয় ছিল ১৭ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার। তবে বিশ্লেষকেরা বলেছিলেন, এই প্রান্তিকে বোয়িং বড়জোর ১৬ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার আয় করতে পারবে। কিন্তু বোয়িং সেই অঙ্ক ছাড়িয়ে গেছে।
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৩ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
৬ ঘণ্টা আগেএনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। প্রতিষ্ঠানের খবর, করপোরেট, ব্যাংক, বিজ্ঞপ্তি, এনসিসি ব্যাংক
৬ ঘণ্টা আগে