কলকাতা ও ঢাকা রুটে প্রতিদিনের অন্তত দুটি ফ্লাইট এবং কলকাতা ও চট্টগ্রামের মধ্যে একটিমাত্র ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চলাচলকারী যাত্রী সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ার কারণে এয়ারলাইনসগুলো এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কলকাতা ও ঢাকা রুটে দৈনিক দুইবারের পরিবর্তে একবার ফ্লাইট পরিচালনা করছে। দেশের বেসরকারি এয়ারলাইনস ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনস ঢাকা রুটে দৈনিক দুইবারের পরিবর্তে একবার ফ্লাইট পরিচালনা করছে এবং চট্টগ্রাম রুটের ফ্লাইট সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছে।
ভারতীয় এয়ারলাইনস ইনডিগো এখনো দৈনিক দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। তবে সূত্র জানিয়েছে, এয়ারলাইনসটি ঢাকার পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। গত কয়েক মাসে যাত্রী সংখ্যার নিম্নগামী ধারা আরও প্রকট হয়েছে, যা এয়ারলাইনগুলোর জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কলকাতা থেকে ঢাকা/চট্টগ্রাম রুটে ফ্লাইটের সংখ্যা সেপ্টেম্বরের ১২৫ থেকে নভেম্বর মাসে ৯৭–এ নেমে এসেছে। এর ফলে, যাত্রী সংখ্যা সেপ্টেম্বরের ১৫ হাজার ৪৭৯ থেকে নভেম্বর মাসে ১২ হাজার ৭৪৭-এ নেমে গেছে। ঢাকা/চট্টগ্রাম থেকে কলকাতায় আগত ফ্লাইটের সংখ্যা সেপ্টেম্বরের ১১৪ থেকে নভেম্বর মাসে ৯৬–এ নেমে এসেছে, যাত্রী সংখ্যা ১২ হাজার ৫৪০ থেকে ১০ হাজার ১২১ হয়েছে।
বাংলাদেশি এয়ারলাইনসগুলো চলমান সংকটের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কলকাতা থেকে ফ্লাইট সংখ্যা জুলাইয়ের ৫৯ থেকে নভেম্বর মাসে ২৮–এ নেমে এসেছে। অন্যদিকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট সংখ্যা ৮৪ থেকে ২৪–এ নেমে গেছে।
এর বিপরীতে, ইনডিগোর ফ্লাইট সংখ্যা জুলাইয়ের ৬২ থেকে নভেম্বর মাসে ৪৫–এ নেমে এসেছে। এই সময়ে আগত ফ্লাইট সংখ্যা ৬৪ থেকে ৪৪–এ নেমে গেছে।
বাংলাদেশি নাগরিকেরা ব্যবসা ও চিকিৎসার জন্য কলকাতায় নিয়মিত যাতায়াত করেন। কলকাতার অর্থনীতির একটি অংশ, বিশেষ করে হোটেল, রেস্টুরেন্ট এবং হাসপাতালগুলো বাংলাদেশিদের ওপর অনেকখানি নির্ভরশীল। এই ব্যবসাগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মারকুইস স্ট্রিট–সাডার স্ট্রিট এলাকায় হোটেলের বুকিং ২০ শতাংশে নেমে এসেছে। আর নিউ মার্কেট এলাকা সংলগ্ন দোকান ও রেস্টুরেন্টগুলোতে বিক্রি কমেছে ৬৫–৭০ শতাংশ।
ট্রাভেল এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার পূর্বাঞ্চলের চেয়ারম্যান অঞ্জনি ধানুকা বলেন, ‘বর্তমান অস্থিরতার কারণে পর্যটন, উভয় প্রচলিত এবং স্থানীয় পর্যটন, এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশির ভাগ মধ্যবিত্ত বাংলাদেশির জন্য ভারত একটি সহজলভ্য বিদেশি গন্তব্য, যা চিকিৎসা এবং ধর্মীয় পর্যটনের জন্য আকর্ষণীয়। এখানে ভাষা, খাবার এবং খরচের কোনো বড় বাধা নেই। পরিস্থিতি না বদলালে সবাই ক্ষতির সম্মুখীন হবে।’
কলকাতা ও ঢাকা রুটে প্রতিদিনের অন্তত দুটি ফ্লাইট এবং কলকাতা ও চট্টগ্রামের মধ্যে একটিমাত্র ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চলাচলকারী যাত্রী সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ার কারণে এয়ারলাইনসগুলো এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কলকাতা ও ঢাকা রুটে দৈনিক দুইবারের পরিবর্তে একবার ফ্লাইট পরিচালনা করছে। দেশের বেসরকারি এয়ারলাইনস ইউএস–বাংলা এয়ারলাইনস ঢাকা রুটে দৈনিক দুইবারের পরিবর্তে একবার ফ্লাইট পরিচালনা করছে এবং চট্টগ্রাম রুটের ফ্লাইট সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছে।
ভারতীয় এয়ারলাইনস ইনডিগো এখনো দৈনিক দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। তবে সূত্র জানিয়েছে, এয়ারলাইনসটি ঢাকার পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। গত কয়েক মাসে যাত্রী সংখ্যার নিম্নগামী ধারা আরও প্রকট হয়েছে, যা এয়ারলাইনগুলোর জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কলকাতা থেকে ঢাকা/চট্টগ্রাম রুটে ফ্লাইটের সংখ্যা সেপ্টেম্বরের ১২৫ থেকে নভেম্বর মাসে ৯৭–এ নেমে এসেছে। এর ফলে, যাত্রী সংখ্যা সেপ্টেম্বরের ১৫ হাজার ৪৭৯ থেকে নভেম্বর মাসে ১২ হাজার ৭৪৭-এ নেমে গেছে। ঢাকা/চট্টগ্রাম থেকে কলকাতায় আগত ফ্লাইটের সংখ্যা সেপ্টেম্বরের ১১৪ থেকে নভেম্বর মাসে ৯৬–এ নেমে এসেছে, যাত্রী সংখ্যা ১২ হাজার ৫৪০ থেকে ১০ হাজার ১২১ হয়েছে।
বাংলাদেশি এয়ারলাইনসগুলো চলমান সংকটের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কলকাতা থেকে ফ্লাইট সংখ্যা জুলাইয়ের ৫৯ থেকে নভেম্বর মাসে ২৮–এ নেমে এসেছে। অন্যদিকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট সংখ্যা ৮৪ থেকে ২৪–এ নেমে গেছে।
এর বিপরীতে, ইনডিগোর ফ্লাইট সংখ্যা জুলাইয়ের ৬২ থেকে নভেম্বর মাসে ৪৫–এ নেমে এসেছে। এই সময়ে আগত ফ্লাইট সংখ্যা ৬৪ থেকে ৪৪–এ নেমে গেছে।
বাংলাদেশি নাগরিকেরা ব্যবসা ও চিকিৎসার জন্য কলকাতায় নিয়মিত যাতায়াত করেন। কলকাতার অর্থনীতির একটি অংশ, বিশেষ করে হোটেল, রেস্টুরেন্ট এবং হাসপাতালগুলো বাংলাদেশিদের ওপর অনেকখানি নির্ভরশীল। এই ব্যবসাগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মারকুইস স্ট্রিট–সাডার স্ট্রিট এলাকায় হোটেলের বুকিং ২০ শতাংশে নেমে এসেছে। আর নিউ মার্কেট এলাকা সংলগ্ন দোকান ও রেস্টুরেন্টগুলোতে বিক্রি কমেছে ৬৫–৭০ শতাংশ।
ট্রাভেল এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার পূর্বাঞ্চলের চেয়ারম্যান অঞ্জনি ধানুকা বলেন, ‘বর্তমান অস্থিরতার কারণে পর্যটন, উভয় প্রচলিত এবং স্থানীয় পর্যটন, এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশির ভাগ মধ্যবিত্ত বাংলাদেশির জন্য ভারত একটি সহজলভ্য বিদেশি গন্তব্য, যা চিকিৎসা এবং ধর্মীয় পর্যটনের জন্য আকর্ষণীয়। এখানে ভাষা, খাবার এবং খরচের কোনো বড় বাধা নেই। পরিস্থিতি না বদলালে সবাই ক্ষতির সম্মুখীন হবে।’
দেশের অধিকাংশ মানুষের জীবিকা এখনো কৃষিনির্ভর। কৃষিক্ষেত্রে নতুন উদ্যোগের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ুর সংকটে টিকে থাকতে কৃষকদের ঋণের চাহিদা বেড়েই চলেছে। অথচ বাস্তবতা হলো, চাহিদা থাকলেও কৃষি খাতে অর্থায়ন নিয়ে উদাসীন অবস্থান নিয়েছে ব্যাংকগুলো। সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, একটি অর্থবছরের ব্যবধানে
৪ ঘণ্টা আগেহঠাৎ ঊর্ধ্বমুখী কাঁচা মরিচের বাজার সামাল দিতে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। গত ছয় দিনে ৩৪ হাজার ২০০ টন কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বাজারে সরবরাহ বাড়ছে এবং দামও কমতে শুরু করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপথচলার এক যুগে পদার্পণ করল বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলা। সাফল্যগাথা ১১টি বছর পেরিয়ে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) ২০২৫ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ১২তম বর্ষে পা রাখল। একাদশ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সব শুভানুধ্যায়ীকে ইউএস-বাংলা জানাচ্ছে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তরুণদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ করতে মাস্টারকার্ড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি) ও শীর্ষস্থানীয় ফিনটেক প্রতিষ্ঠান পাঠাও পে যৌথভাবে একটি রিয়েল টাইম কম্পেনিয়ন প্রিপেইড কার্ড চালু করার ঘোষণা দিয়েছে। এই কার্ডগুলো বিশেষভাবে তরুণদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়
৭ ঘণ্টা আগে