নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘মাশরাফি ভাইকে দেখেই আমরা ই–অরেঞ্জে বিনিয়োগ করেছি। এখন তিনিই আমাদের শেষ ভরসা। মাশরাফি নিজেও এর দায় এড়াতে পারেন না।’
ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান ই–অরেঞ্জের ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে এসব কথা বলেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মাশরাফি বিন মর্তুজা এই কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ায় আমরা আশ্বস্ত ছিলাম। কারণ শুধু ক্রিকেটেই নয়, সংসদ সদস্য হিসেবেও তাঁর যথেষ্ট সুনাম আছে। তিনি ই–অরেঞ্জকে প্রমোট করার পর থেকেই পণ্য অর্ডার শুরু করি। কিন্তু দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে আমরা প্রতারণার শিকার হচ্ছি।
তাঁরা জানান, তাঁদের কেউ লাখ টাকা বা কারো কোটি টাকার ওপরে পণ্যের অর্ডার দেওয়া আছে। বেশির ভাগ পণ্যই মোটরসাইকেল এবং টেলিভিশন। তাঁরা বলছেন, মাশরাফির ভরসাতেই তাঁদের এই বিনিয়োগ।
মানবন্ধনে অংশ নেওয়া ইমরান হোসেন নামের এক গ্রাহক বলেন, ই–অরেঞ্জ থেকে তিনি মে ও জুন মাসে মোটর সাইকেল অর্ডার করেন। পরে ডেলিভারি লিস্ট প্রকাশ করা হলেও আর কোনো অগ্রগতি হয়নি। অন্যান্য কোম্পানির সিইও লাইভে এসে গ্রাহকদের আশ্বস্ত করেন। ই–অরেঞ্জ সেটিও কখনো করেনি। তিনি বলেন, তবুও শুধু মাশরাফি ভাইকে দেখেই বিশ্বাস করে এখানে পণ্য অর্ডার করি। কিন্তু এখন আমরা প্রতারিত হচ্ছি।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, পুরাতন সিইও সোনিয়া মেহেজাবিন সম্বন্ধে কিছুটা তাঁদের জানা ছিল। তাঁর ভাই বনানী থানার পুলিশ ইন্সপেক্টর সোহেল রানা। পরে মেহেজাবিনের স্থলাভিষিক্ত হন বীথি আক্তার নামে একজন। পরবর্তীতে জানা যায়, সোহেল রানার চতুর্থ স্ত্রীর নাম নাজনীন নাহার বীথি। তিনি ছিলেন কোরিয়ান ক্লাবের ওয়েটার। এসব তথ্য পেয়ে ১৬ আগস্ট ই–অরেঞ্জের অফিসে গিয়ে ম্যানেজমেন্টের কাউকেই পাওয়া যায়নি। গুলশান থানার ওসি গিয়েও মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি। তখনই গ্রাহকরা বুঝতে পারেন তাঁরা প্রতারিত হচ্ছেন। কোম্পানির সিওও আমানউল্লাহ নামে একজনের নামও তাঁরা শুনেছেন। তাঁর নামেও আগে থেকেই অভিযোগ আছে।
বক্তারা আরও বলেন, মাশরাফি ভাইকে আমরা দায়ী করছি না। তবে তিনি দায়ও এড়াতে পারেন না। কারণ, তিনি যুক্ত হাওয়ার ফলেই অর্ডার বেশি দেওয়া হয়েছে। তাই তিনি আমাদের শেষ ভরসা।
এদিকে মাশরাফি বিন মর্তুজা শেষ পর্যন্ত তাঁদের সঙ্গে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন গ্রাহকেরা। গুলশান থানায় ই–অরেঞ্জের নামে একটি মামলা হয়েছে। রাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন গ্রাহকেরা।
অভিযুক্তদের বিদেশ যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে পণ্য রিফান্ড করার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা।
‘মাশরাফি ভাইকে দেখেই আমরা ই–অরেঞ্জে বিনিয়োগ করেছি। এখন তিনিই আমাদের শেষ ভরসা। মাশরাফি নিজেও এর দায় এড়াতে পারেন না।’
ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান ই–অরেঞ্জের ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে এসব কথা বলেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মাশরাফি বিন মর্তুজা এই কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ায় আমরা আশ্বস্ত ছিলাম। কারণ শুধু ক্রিকেটেই নয়, সংসদ সদস্য হিসেবেও তাঁর যথেষ্ট সুনাম আছে। তিনি ই–অরেঞ্জকে প্রমোট করার পর থেকেই পণ্য অর্ডার শুরু করি। কিন্তু দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে আমরা প্রতারণার শিকার হচ্ছি।
তাঁরা জানান, তাঁদের কেউ লাখ টাকা বা কারো কোটি টাকার ওপরে পণ্যের অর্ডার দেওয়া আছে। বেশির ভাগ পণ্যই মোটরসাইকেল এবং টেলিভিশন। তাঁরা বলছেন, মাশরাফির ভরসাতেই তাঁদের এই বিনিয়োগ।
মানবন্ধনে অংশ নেওয়া ইমরান হোসেন নামের এক গ্রাহক বলেন, ই–অরেঞ্জ থেকে তিনি মে ও জুন মাসে মোটর সাইকেল অর্ডার করেন। পরে ডেলিভারি লিস্ট প্রকাশ করা হলেও আর কোনো অগ্রগতি হয়নি। অন্যান্য কোম্পানির সিইও লাইভে এসে গ্রাহকদের আশ্বস্ত করেন। ই–অরেঞ্জ সেটিও কখনো করেনি। তিনি বলেন, তবুও শুধু মাশরাফি ভাইকে দেখেই বিশ্বাস করে এখানে পণ্য অর্ডার করি। কিন্তু এখন আমরা প্রতারিত হচ্ছি।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, পুরাতন সিইও সোনিয়া মেহেজাবিন সম্বন্ধে কিছুটা তাঁদের জানা ছিল। তাঁর ভাই বনানী থানার পুলিশ ইন্সপেক্টর সোহেল রানা। পরে মেহেজাবিনের স্থলাভিষিক্ত হন বীথি আক্তার নামে একজন। পরবর্তীতে জানা যায়, সোহেল রানার চতুর্থ স্ত্রীর নাম নাজনীন নাহার বীথি। তিনি ছিলেন কোরিয়ান ক্লাবের ওয়েটার। এসব তথ্য পেয়ে ১৬ আগস্ট ই–অরেঞ্জের অফিসে গিয়ে ম্যানেজমেন্টের কাউকেই পাওয়া যায়নি। গুলশান থানার ওসি গিয়েও মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি। তখনই গ্রাহকরা বুঝতে পারেন তাঁরা প্রতারিত হচ্ছেন। কোম্পানির সিওও আমানউল্লাহ নামে একজনের নামও তাঁরা শুনেছেন। তাঁর নামেও আগে থেকেই অভিযোগ আছে।
বক্তারা আরও বলেন, মাশরাফি ভাইকে আমরা দায়ী করছি না। তবে তিনি দায়ও এড়াতে পারেন না। কারণ, তিনি যুক্ত হাওয়ার ফলেই অর্ডার বেশি দেওয়া হয়েছে। তাই তিনি আমাদের শেষ ভরসা।
এদিকে মাশরাফি বিন মর্তুজা শেষ পর্যন্ত তাঁদের সঙ্গে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন গ্রাহকেরা। গুলশান থানায় ই–অরেঞ্জের নামে একটি মামলা হয়েছে। রাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন গ্রাহকেরা।
অভিযুক্তদের বিদেশ যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে পণ্য রিফান্ড করার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা।
ক্যাস্ট্রল পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষস্থানীয় লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ডগুলোর একটি। এই ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশের বাজারে তাদের এক্সক্লুসিভ আফটারমার্কেট ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে রক এনার্জি লিমিটেডকে নিয়োগ দিয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশে ক্যাস্ট্রলের পণ্য আরও বেশি সহজলভ্য হয়ে উঠবে।
৩৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনো বাণিজ্য চুক্তি হলে যা চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, সেই দেশের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়াচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন চাপ তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত বর্ধিত শুল্ক এড়াতে পণ্যের প্রকৃত উৎস গোপন করে দক্ষিণ কোরিয়ার নামে রপ্তানির চেষ্টা করছে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো। এরই মধ্যে ২ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্য রপ্তানিতে এ ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে ৯৭ শতাংশেরই গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র।
৩ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) থেকে সরাসরি ফ্লাইট শুরু করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেলা ২টা ১০ মিনিটে ৪২৩ জন যাত্রী নিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ১৪তম আন্তর্জাতিক গন্তব্য রিয়াদের উদ্দেশে যাত্রা করে।
৩ ঘণ্টা আগে