নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বল্প ও নিম্নআয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দেবে তফসিলি ব্যাংকগুলো। আর এই ঋণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৩ হাজার কোটি টাকা সরবরাহ করবে। মোট ঋণ বিতরণের মধ্যে ২৫ শতাংশ ঋণ পাবেন নারীরা।
আজ বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, করোনার প্রাদুর্ভার প্রলম্বিত হওয়ায় এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উত্তরণ ও তাঁদের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার একটি তহবিল গঠন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার (এমএফআই) সদস্যভুক্ত একজন গ্রাহককে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা দিতে পারবে। আর গ্রুপভিত্তিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে ৫ সদস্যবিশিষ্ট গ্রুপের অনুকূলে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া যাবে। তবে তফসিলি ব্যাংকের সরাসরি নির্বাচিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের এই স্কিম থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া যাবে। আর ৫ সদস্য বিশিষ্ট যৌথ প্রকল্পে ৬০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া যাবে।
ক্ষুদ্র ঋণের ক্ষেত্রে গ্রেস পিরিয়ড ছাড়া এক বছরের মধ্যে ঋণের টাকা ফেরত দিতে হবে। আর ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পর্যায়ে টাকা ফেরত দেয়ার সময়সীমা দুই থেকে তিন বছর।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এই স্কিম থেকে যারা ঋণ নেবেন, ক্ষুদ্র ঋণের ক্ষেত্রে তাঁরা তিন মাসের গ্রেস পিরিয়ড এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পর্যায়ে ছয় মাসের গ্রেস পিরিয়ড পাবেন। উদ্যোক্তা পর্যায়ে এই ঋণের সুদের হার হবে সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ। এ ছাড়া এক্ষেত্রে স্ট্যাম্প, এসএমএস চার্জ ও সরকারি আবগারি শুল্ক ছাড়া অন্য কোনো চার্জ বা ফি আদায় করা যাবে না।
অবশ্য গত বছর করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে ৩ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছিল, তা আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। নতুন এই স্কিমের নাম দেওয়া হয়েছে ‘নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক/ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য পুনঃঅর্থায়ন স্কিম’।
তহবিলের উৎস ও পরিমাণের ক্ষেত্রে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল ৩ হাজার কোটি টাকা। তবে প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংক এ তহবিলের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারবে। এ স্কিমের মেয়াদ হবে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।
স্বল্প ও নিম্নআয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দেবে তফসিলি ব্যাংকগুলো। আর এই ঋণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৩ হাজার কোটি টাকা সরবরাহ করবে। মোট ঋণ বিতরণের মধ্যে ২৫ শতাংশ ঋণ পাবেন নারীরা।
আজ বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে এ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, করোনার প্রাদুর্ভার প্রলম্বিত হওয়ায় এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উত্তরণ ও তাঁদের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার একটি তহবিল গঠন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার (এমএফআই) সদস্যভুক্ত একজন গ্রাহককে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা দিতে পারবে। আর গ্রুপভিত্তিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে ৫ সদস্যবিশিষ্ট গ্রুপের অনুকূলে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া যাবে। তবে তফসিলি ব্যাংকের সরাসরি নির্বাচিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের এই স্কিম থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া যাবে। আর ৫ সদস্য বিশিষ্ট যৌথ প্রকল্পে ৬০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া যাবে।
ক্ষুদ্র ঋণের ক্ষেত্রে গ্রেস পিরিয়ড ছাড়া এক বছরের মধ্যে ঋণের টাকা ফেরত দিতে হবে। আর ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পর্যায়ে টাকা ফেরত দেয়ার সময়সীমা দুই থেকে তিন বছর।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এই স্কিম থেকে যারা ঋণ নেবেন, ক্ষুদ্র ঋণের ক্ষেত্রে তাঁরা তিন মাসের গ্রেস পিরিয়ড এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পর্যায়ে ছয় মাসের গ্রেস পিরিয়ড পাবেন। উদ্যোক্তা পর্যায়ে এই ঋণের সুদের হার হবে সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ। এ ছাড়া এক্ষেত্রে স্ট্যাম্প, এসএমএস চার্জ ও সরকারি আবগারি শুল্ক ছাড়া অন্য কোনো চার্জ বা ফি আদায় করা যাবে না।
অবশ্য গত বছর করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে ৩ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছিল, তা আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। নতুন এই স্কিমের নাম দেওয়া হয়েছে ‘নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক/ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য পুনঃঅর্থায়ন স্কিম’।
তহবিলের উৎস ও পরিমাণের ক্ষেত্রে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল ৩ হাজার কোটি টাকা। তবে প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংক এ তহবিলের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারবে। এ স্কিমের মেয়াদ হবে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।
পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ৮ হাজার ১০৬ টন আলু নেপালে রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গতকাল রবিবার (৪ মে ) বিকেল পর্যন্ত এই আলু রপ্তানি করা হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টাইন ইন্সপেক্টর উজ্জ্বল হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে২০১৩ সালে ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলেছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। গ্রাহক এমা সিনটেক্স লিমিটেড ফ্যাব্রিকস পাঠায়, আমদানিকারক মিমময় ফ্যাশন বুঝে নেয়। এরপর ব্যাংকে বিল দাখিল হয়, সুইফট বার্তাও যায়। তারপর হঠাৎ সব থেমে যায়—বিল বাতিল।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পগ্রুপ ইউনিটেক্স। ১৯৮০ সালে ব্যবসা শুরু করেন গ্রুপটির কর্ণধার মো. হানিফ চৌধুরী। প্রথমে তৈরি পোশাক, পরে টেক্সটাইল, স্পিনিং, গ্যাস, সিনথেটিক খাতে ব্যবসা সম্প্রসারণের মাধ্যমে গড়ে তোলা হয় ইউনিটেক্স গ্রুপ।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড (ইউসিবিআইএল) এবং দেশের সর্ববৃহৎ অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টিং প্ল্যাটফর্ম ‘বাংলাদেশ অ্যাঞ্জেলস নেটওয়ার্ক’ (ব্যান) আজ ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।
২১ ঘণ্টা আগে