অভ্যন্তরীণ মূল্যবৃদ্ধি এড়াতে ভারত নন-বাসমতী সাদা চালের রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে। ভারতে ভারী বর্ষণে দেশে ফসলের ক্ষতি হয়েছে এবং গত ১২ মাসে চালের দাম ১১ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে ভারতের চাল রপ্তানির প্রায় এক-চতুর্থাংশে অবদান রাখছে নন-বাসমতী সাদা চাল। ভোক্তাবিষয়ক মন্ত্রণালয় রপ্তানি নিয়ে নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করার সময় এ তথ্য জানিয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, সরকারের এই পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।
চলতি সপ্তাহে গমসহ ইউক্রেনের শস্যের নিরাপদ চালান পরিবহনের গ্যারান্টি দিয়ে করা চুক্তি থেকে সরে এসেছে রাশিয়া। এ পরিস্থিতিতে খাদ্য সরবরাহ এরই মধ্যে বেশ চাপ পড়েছে।
ভারত বিশ্বের বৃহত্তম চাল রপ্তানিকারক দেশ। বিশ্বব্যাপী চালানের ৪০ শতাংশেরও বেশি সরবরাহ করে ভারত। নন-বাসমতী চাল মূলত বাংলাদেশসহ এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে রপ্তানি করা হয়।
গত বছর ভারত সরকার বিদেশে বিক্রি নিরুৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০ শতাংশ রপ্তানি কর আরোপ করে। এই নীতির কারণে গম এবং চিনির চালানও সীমিত হয়ে গেছে। যদিও রপ্তানির সুযোগ ভারতীয় কৃষকদের জন্য বেশি লাভজনক হতে পারে।
সরকার বলছে, কৃষকেরা এখনো সরু ও লম্বা বাসমতীসহ অন্য ধরনের চাল রপ্তানি করতে পারবেন। এতে তাঁরা ‘আন্তর্জাতিক বাজারে লাভজনক দামের সুবিধা’ পাবেন।
ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, অন্যান্য দেশে চাল রপ্তানির অনুমতি পেতে অনুরোধ এলে খাদ্যনিরাপত্তার প্রয়োজনের ভিত্তিতে বিবেচনা করবে।
উল্লেখ্য, গত বছর রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের কারণে এরই মধ্যে বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যের দাম বেড়ে গেছে। অবশ্য যুদ্ধের কারণে খাদ্যশস্য সরবরাহের ওপর সৃষ্ট চাপ বৈশ্বিক স্তরে কিছুটা প্রশমিত হয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফসলের ক্ষতি ভারতে টমেটো, পেঁয়াজসহ কয়েক ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম দ্রুত বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলছে।
মে থেকে জুন পর্যন্ত ভারতে সবজির দাম ১২ শতাংশ বেড়েছে। জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের ওপর এই মূল্যবৃদ্ধি মানুষের ব্যয়ের বোঝা বাড়িয়েছে। যেখানে গত মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। যা খাদ্যের পেছনে মানুষের ব্যয় বৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।
অভ্যন্তরীণ মূল্যবৃদ্ধি এড়াতে ভারত নন-বাসমতী সাদা চালের রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে। ভারতে ভারী বর্ষণে দেশে ফসলের ক্ষতি হয়েছে এবং গত ১২ মাসে চালের দাম ১১ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে ভারতের চাল রপ্তানির প্রায় এক-চতুর্থাংশে অবদান রাখছে নন-বাসমতী সাদা চাল। ভোক্তাবিষয়ক মন্ত্রণালয় রপ্তানি নিয়ে নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করার সময় এ তথ্য জানিয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, সরকারের এই পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।
চলতি সপ্তাহে গমসহ ইউক্রেনের শস্যের নিরাপদ চালান পরিবহনের গ্যারান্টি দিয়ে করা চুক্তি থেকে সরে এসেছে রাশিয়া। এ পরিস্থিতিতে খাদ্য সরবরাহ এরই মধ্যে বেশ চাপ পড়েছে।
ভারত বিশ্বের বৃহত্তম চাল রপ্তানিকারক দেশ। বিশ্বব্যাপী চালানের ৪০ শতাংশেরও বেশি সরবরাহ করে ভারত। নন-বাসমতী চাল মূলত বাংলাদেশসহ এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে রপ্তানি করা হয়।
গত বছর ভারত সরকার বিদেশে বিক্রি নিরুৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০ শতাংশ রপ্তানি কর আরোপ করে। এই নীতির কারণে গম এবং চিনির চালানও সীমিত হয়ে গেছে। যদিও রপ্তানির সুযোগ ভারতীয় কৃষকদের জন্য বেশি লাভজনক হতে পারে।
সরকার বলছে, কৃষকেরা এখনো সরু ও লম্বা বাসমতীসহ অন্য ধরনের চাল রপ্তানি করতে পারবেন। এতে তাঁরা ‘আন্তর্জাতিক বাজারে লাভজনক দামের সুবিধা’ পাবেন।
ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, অন্যান্য দেশে চাল রপ্তানির অনুমতি পেতে অনুরোধ এলে খাদ্যনিরাপত্তার প্রয়োজনের ভিত্তিতে বিবেচনা করবে।
উল্লেখ্য, গত বছর রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের কারণে এরই মধ্যে বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যের দাম বেড়ে গেছে। অবশ্য যুদ্ধের কারণে খাদ্যশস্য সরবরাহের ওপর সৃষ্ট চাপ বৈশ্বিক স্তরে কিছুটা প্রশমিত হয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফসলের ক্ষতি ভারতে টমেটো, পেঁয়াজসহ কয়েক ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম দ্রুত বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলছে।
মে থেকে জুন পর্যন্ত ভারতে সবজির দাম ১২ শতাংশ বেড়েছে। জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের ওপর এই মূল্যবৃদ্ধি মানুষের ব্যয়ের বোঝা বাড়িয়েছে। যেখানে গত মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। যা খাদ্যের পেছনে মানুষের ব্যয় বৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।
‘আমরা যে চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছিলাম, সেটি ছিল লবণসহ দাম। ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা যেটা বিক্রি হচ্ছে, সেটি লবন ছাড়া। বিগত বহু বছর ধরে যে দামে বিক্রি হতো এই দাম তাঁর থেকে বেশি।’
১৬ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর নাট্য পর্ষদ। আজ রোববার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এমনটি জানিয়েছে।
১ দিন আগেরাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ দিন আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
২ দিন আগে